বিনোদন ডেস্ক
আজ আমজাদ হোসেনের দ্বিতীয় মৃত্যুবার্ষিকী
আমজাদ হোসেন
বরেণ্য চলচ্চিত্রকার আমজাদ হোসেনের দ্বিতীয় মৃত্যুবার্ষিকী আজ। ২০১৮ সালের এই দিনে থাইল্যান্ডের বামরুনগ্রাদ হাসপাতালে মারা যান তিনি।
আমজাদ হোসেন একাধারে ছিলেন চলচ্চিত্র নির্মাতা, চিত্রনাট্যকার, প্রযোজক, অভিনেতা ও গীতিকার। একজন লেখক হিসেবেও অনবদ্য ছিলেন তিনি। অনেক বই তার পাঠককে মুগ্ধ করেছে, পাঠক হিসেবে তৃপ্ত করেছে।
১৯৪২ সালের ১৪ আগস্ট জামালপুরে জন্ম করেন আমজাদ হোসেন। ১৯৬১ সালে ‘হারানো দিন’ চলচ্চিত্রে অভিনয় দিয়ে চলচ্চিত্র শুরু করেন তিনি। তার প্রথম পরিচালিত চলচ্চিত্র ‘আগুন নিয়ে খেলা’ ১৯৬৭ সালে মুক্তি পায়। পরিচালক হিসেবে ‘নয়নমনি’ (১৯৭৬), গোলাপী এখন ট্রেনে (১৯৭৮), ভাত দে (১৯৮৪) তার উল্লেখযোগ্য চলচ্চিত্র। তিনি আরও স্মরণীয় হয়ে আছেন দুই পয়সার আলতা, দুই ভাই, পিতা পুত্র, সুন্দরী, কসাই, জন্ম থেকে জ্বলছি সিনেমার জন্য।
‘গোলাপী এখন ট্রেনে’ ও ‘ভাত দে’ চলচ্চিত্রের জন্য তিনি শ্রেষ্ঠ পরিচালক হিসেবে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারও অর্জন করেন।
১৯৭৬ সালে ‘নয়নমনি’ চলচ্চিত্রের জন্য পেয়েছেন তিনটি জাতীয় পুরস্কার। তার হাতে ওঠে শ্রেষ্ঠ চিত্রনাট্যকার, শ্রেষ্ঠ প্রযোজক আর শ্রেষ্ঠ পরিচালকের জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার।
আমজাদ হোসেনের মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে চলচ্চিত্র পরিচালক ও শিল্পী সমিতি দোয়া ও মিলাদ মাহফিলের আয়োজন করেছে।
সন্ধ্যায় জেলা শিল্পকলা একাডেমিতে অনুষ্ঠিত হবে আমজাদ হোসেন স্মরণসভা। তার জীবন ও কর্ম নিয়ে আলোচনা করবেন গণ্যমান্য ব্যক্তি ও ঘনিষ্ঠজন।
প্রসঙ্গত, শিল্পকলায় অবদানের জন্য বাংলাদেশ সরকার তাকে দেশের সর্বোচ্চ বেসামরিক সম্মান একুশে পদক (১৯৯৩) ও স্বাধীনতা পুরস্কারে ভূষিত করেছে।
আইনিউজ/এসডিপি
- নিউ জার্সির চলচ্চিত্র উৎসবে শ্রীমঙ্গলের ২ নির্মাতার ৬টি চলচ্চিত্র
- ‘হাওয়া’ দেখতে দর্শকদের ভিড়, খোদ নায়িকা সিঁড়িতে বসে দেখলেন সিনেমা
- লুঙ্গি পরায় দেওয়া হয়নি সিনেপ্লেক্সের টিকেট, সেই বৃদ্ধকে খুঁজছেন নায়ক-নায়িকা
- বিয়ে করেছেন মারজুক রাসেল!
- সেরা পাঁচ হরর মুভি
- শোকের মাসে শ্রীমঙ্গলের স্কুলগুলোতে প্রদর্শিত হলো ‘মুজিব আমার পিতা’
- শাকিবের সঙ্গে বিয়ে-বাচ্চা তাড়াতাড়ি না হলেই ভাল হত: অপু বিশ্বাস
- গাজী মাজহারুল আনোয়ারের মৃত্যুতে সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রীর শোক
- নারী বিদ্বেষীদের বুড়ো আঙুল দেখিয়ে নতুন যাত্রা শুরু : জয়া আহসান
- ‘ইত্যাদি’ এবার সোনারগাঁয়ে