হেলাল আহমেদ
আপডেট: ১৯:০৭, ১৭ নভেম্বর ২০২০
কলাম্বাসের ভারতবর্ষ আবিষ্কার
অজানাকে জানার আগ্রহ মানুষের আদিমকাল থেকেই। এই জানার আগ্রহ থেকেই আজকের দিন পর্যন্ত মানুষ জেনেছে পৃথিবীর বুকে লুকিয়ে থাকা অনেক গোপন তথ্য। খুঁজে বের করেছে অনেক অনাবিষ্কৃত ইতিহাস, ভূখণ্ড। আর যখন জানা-অজানার কথা বলা হয় তখন সামনে চলে আসে ক্রিস্টোফার কলাম্বমাসের নাম। যিনি অজানাকে জানার আগ্রহে বেছে নিয়েছিলেন সমুদ্রের উত্তাল পথ।
আজকের বিশ্বে সবথেকে ক্ষমতাধর এবং সভ্য দেশ হিশেবে আমরা যে আমেরিকাকে জানি সে আমেরিকা নামক ভূখণ্ডটি কিন্তু আবিষ্কার করেছিলেন কলাম্বাস। যদিও আমেরিকার আবিষ্কারক হিশেবে তাঁর নামের পাশে আরেকজন মানুষের নামও লেখা আছে ইতিহাসের পাতায়। তিনি আমেরিগো ভেসপুচি।
আসলে ব্যাপারটা হয়েছে কী, ক্রিস্টোফার কলাম্বাস তাঁর তৃতীয় অভিযানে ত্রিনিদাদ আবিষ্কার করার পর এক বিশাল ভূখণ্ডের দেখা পেয়েছিলেন। কিন্তু সেটা আসলে কোন মহাদেশ সেটা কলাম্বাস চিনতে পারেন নি। তিনি ভেবেছিলেন এটি হয়তো এশিয়ার কোনো অংশ হবে। পরে আমেরিগো ভেসুপচি নামক এক বিশেষজ্ঞ প্রমাণ করেছিলেন যে, এটি একটি মহাদেশ। কিন্তু এই মহাদেশের নাম কী? নাম কারও জানা নেই, তাই এ ভূখণ্ডের পরিচয়ের জন্য একটা নামের দরকার ছিলো। তখন যিনি এটা প্রমাণ করেছিলেন যে, ভূখণ্ডটি একটি মহাদেশ; তাঁর নামের সাথে মিল রেখে এর নামও রাখা হলো আমেরিকা। তাই বলা যেতে পারে এই ভূখণ্ডের আবিষ্কারক আমেরিগো ভেসুপচির নাম থেকেই বিশ্বের ক্ষমতাধর রাষ্ট্র আমেরিকার নামকরণ করা হয়েছে।
তবে ভূখণ্ডটি প্রথম খুঁজে পেয়েছিলেন কিন্তু কলাম্বাস। দুর্ভাগ্যবশত তিনি এটিকে এশিয়া মহাদেশ ভেবে ভুল করায় এর আবিষ্কারকের খাতায় তাঁর নাম আড়ালে পড়ে যায়। মজার বিষয় হচ্ছে- এটি যে একটি মহাদেশ যদি কলাম্বাস এটি প্রথম প্রমাণ করতে পারতেন তাহলে তাঁর নামের সাথে মিল রেখে এই ভূখণ্ডের নামকরণ করা হতো। হয়তো আজকের আমেরিকার নাম কলাম্বাসের নামের সাথে মিল রেখে রাখলে ‘কামেরিকা’ বা ‘ক্যামেরিকা’ হতো!
জানা যায় ক্রিস্টোফার কলাম্বাস ১৪৩৬ খ্রিষ্টাব্দে ইতালির জেনোয়া শহরে জন্মগ্রহণ করেন। যদিও ইতিহাসের পাতায় অধিষ্ঠিত এই মানুষটির জন্ম সাল নিয়ে রয়েছে নানা বিতর্ক। সত্যি কথা বলতে কী কলাম্বাস ঠিক কবে জন্মেছিলেন সে সম্বন্ধে পুরোপুরি নিশ্চিত কোনো তথ্য পাওয়া যায় না। কলাম্বাস ছেলেবেলাতেই ভারতবর্ষ, দূরপ্রাচ্যের সুমাত্রা, জাভা, দারুচিনি দ্বীপ সম্পর্কে জানতে পেরেছিলেন তাঁর বাবার কাছ থেকে। কেননা তাঁর বাবা ছিলেন একজন তন্তুবায়। ক্রিস্টোফার কলাম্বাস এসব দেশের কথা বাবার মুখ থেকে শুনতেন আর ভাবতেন যদি একবার সমুদ্র পাড়ি দিয়ে ওসব দেশ ঘুরে আসতে পারতেন। সমুদ্রের উত্তাল গর্জন যেন হাত বাড়িয়ে ডাকতো কলাম্বাসকে। আর কলাম্বাসও শুধু ভাবতেন একবার যদি জাহাজে চড়ে বহু দেশ ঘুরে আসতে পারতেন।
এই ফাঁকে এটাও বলে রাখা ভালো যে, পনেরো শতকের গোড়ার দিক থেকেই ইউরোপীয়দের প্রধান ব্যবসাকেন্দ্র হিশেবে ভারতবর্ষ সুপরিচিত ছিলো। এখানকার সুক্ষ্ম মসলিন কাপড়ের খ্যাতি ছড়িয়ে পড়েছিলো বিশ্বের বিভিন্ন জায়গায়। শোনা যায় একটি আংটির ভেতরে কয়েক শ’ গজ মসলিন কাপড় রেখে দেওয়া যেতো। আর এর প্রধান ক্রেতা ছিলো আরব-ইউরোপ দেশের ধনী সৌখিনরা। তবে শুধু মসলিন কাপড়ের জন্যই সেসময় ভারতবর্ষের নাম চৌদিকে ছড়িয়ে পড়েছিলো তা কিন্তু নয়। আর যেহেতু ভারতবর্ষের উর্বর জমি ছিলো সোনার খনির মতো। তাই এখানকার নীল চাষীদের তৈরি নীল, উর্বর জমিতে ফলানো নানা ধরনের খাদ্যদ্রব্যও পরদেশীদের নজর কেড়েছিলো।
তাছাড়া সেসময় শানে-মানে, ধনে-দৌলতে ভারতবর্ষ একটি ‘ধনৈশ্বর্য’ উপমহাদেশ হিশেবেই পরিচিত ছিলো। যেকারণে নানা দেশের বণিকরা এখানে আসতে শুরু করেন পনেরো শতকের গোড়ার দিক থেকে। তবে এক্ষেত্রে একটি সমস্যা ছিলো বহির বিশ্বের সাথে ভারতবর্ষের যোগাযোগ ব্যবস্থা। তাই সবদেশই ভারতবর্ষের সাথে যোগাযোগের জন্য সহজ একটি জলপথ হন্য হয়ে খুঁজছিলো। এক্ষেত্রে পর্তুগিজরা পথিকৃতের ভূমিকা পালন করেছিলো। কারণ তারাই প্রথম ভারতবর্ষের সাথে সহজ একটি জলপথ বের করতে পেরেছিলো। কিন্তু ক্রিস্টোফার কলাম্বাসের বিশ্বাস ছিলো এটি ছাড়াও সহজ সংক্ষিপ্ত পথ রয়েছে। তাঁর ইচ্ছা ছিলো সমুদ্রাভিযান করে সেই পথটি আবিষ্কার করা।
কলাম্বাস তাঁর এই ইচ্ছাকে পূরণের লক্ষ্যে যুবক বয়সে বিয়ে করলেন লিসবনের এক বিখ্যাত নৌ-কর্মচারির মেয়েকে। বিয়ের পর কলাম্বাস যেন জীবনের গতিপথ নিশ্চিত করে ফেললেন। তিনি ঠিক করলেন সমুদ্রের মধ্যে দিয়ে ভারতবর্ষ যাওয়ার সংক্ষিপ্ত পথ আবিষ্কার করবেনই। কলাম্বাসের এমন ইচ্ছার পেছনের অনুপ্রেরণা ছিলো তাঁর নাবিক শশুর। কলাম্বাসের শশুর একজন বিখ্যাত নাবিক ছিলেন বলে তাঁর কাছে ছিলো সমুদ্র অভিযানের জন্য প্রয়োজনীয় সকল যন্ত্রপাতি। তাছাড়া নাবিক জীবনে তিনি সমুদ্রে ঘুরতে ঘুরতে ভারতবর্ষ এবং এর পার্শ্ববর্তী বিভিন্ন দ্বীপপুঞ্জ নিয়ে যে বর্ণনা লিখেছিলেন তা পড়ে কলাম্বাস তাঁর ইচ্ছা পূরণে আরও উৎসাহ পান।
কিন্তু ক্রিস্টোফার কলাম্বাসের অভিযানের জন্য আরও একটি সমস্যা ছিলো। সেটি হলো পর্যাপ্ত রসদ, লোকবল, টাকা-পয়সা। যা তাঁর কাছে ছিলো না। এজন্য তিনি বিভিন্ন রাজ দরবারে তাঁর পরিকল্পনা নিয়ে ঘুরতে লাগলেন। জন্মভূমি জেনোয়াতেই তিনি সর্বপ্রথম তাঁর এই পরিকল্পনা নিয়ে যান। কিন্তু দুর্ভাগ্যবশত সেখানে তাঁকে উপহাসিত হয়ে ফিরতে হয়। পরে ক্রমান্বয়ে ইংল্যান্ড, পর্তুগালেও যান এবং সেখান থেকেও খালি হাতে ফেরেন। এতে করে কলাম্বাস অনেকটা ভেঙেও পড়েছিলেন। কলাম্বাসের মনে হতে লাগলো তাঁর সমুদ্র অভিযান এবং ভারতবর্ষে প্রবেশ করার সংক্ষিপ্ত পথ আবিষ্কারের ইচ্ছা হয়তো কখনো আর পূরণই হবে না। তবু তিনি শেষ চেষ্টা করলেন স্পেনের রাজদরবারে। স্পেনে তখন রাজা ফার্দিনান্দ ও রানী ইসাবেলার শাসনকার্য চলছিলো। তাঁরা কলাম্বাসের পরিকল্পনা শুনলেন কিন্তু ‘হ্যাঁ’-‘না’ কিছুই বললেন না। উপরন্তু স্পেনে ৮ বছর উমেদারি করে কাটাতে হলো কলাম্বাসকে।
আসলে কলাম্বাসের পরিকল্পনা স্পেনের রাজার পছন্দ হয়েছিলো। কিন্তু কলাম্বাসের শর্তে রাজা ফার্দিনান্দের মন ভরছিলো না। এদিকে রানী ইসাবেলা শুরু থেকেই কলাম্বাসকে উৎসাহ দিয়ে যাচ্ছিলেন। কলাম্বাসের শর্ত ছিলো- তিনি যেই দেশ আবিষ্কার করবেন বা যে দেশে যাবেন তাঁকে সেই দেশের রাজপ্রতিনিধি বানাতে হবে এবং সেই দেশ হতে আদায়কৃত রাজস্বের অংশ দিতে হবে। যা রাজা ফার্দিনান্দ মানতে পারছিলেন না।
এদিকে ততোদিনে কলাম্বাসের জীবনেও দুর্দিন নেমে এসেছে। তাঁর স্ত্রী মারা গেছেন, দারিদ্র আষ্টেপৃষ্টে জড়িয়ে ধরেছে কলাম্বাসকে, পাওনাদারেরা ঋণের দায়ে তাঁর জিনিসপত্র ছিনিয়ে নিচ্ছিলো। এসব দেখে কলাম্বাস আরও ভেঙে পড়েন। এবং শেষ পর্যন্ত তিনি তাঁর ইচ্ছাকে বলী দিয়ে গাট্টিগুট্টি বেঁধে বিদেশে যাবেন বলে স্থির করেন।
স্পেন ছেড়ে যেদিন কলাম্বাস চলে যাচ্ছিলেন সেদিন যাত্রাপথে তাঁর সাথে দেখা হয় এক পাদরির। যিনি স্পেনের রাজদরবারে কাজ করতেন। রানী ইসাবেলা এই পাদরির কাছে স্বীকারোক্তি দিতেন বলেও জানা যায়। পাদরি কলাম্বাসকে এভাবে যেতে দেখে জিজ্ঞেস করলেন, তিনি কোথায় যাচ্ছেন। তখন আশাহত কলাম্বাস জবাব দিলেন, ‘প্যারিসে যাচ্ছি। এখানে রাজা তো রাজি হলেন না, দেখি ফরাসি রাজা যদি রাজি হন। ’
পাদরি একটু চতুর প্রকৃতির ছিলো। সে ভাবলো কলাম্বাসের পরিকল্পনা যদি সত্য হয় তাহলে স্পেন এই কৃতিত্বের গৌরব পাবে না। অন্যদিকে কলাম্বাস যদি নতুন দেশ আবিষ্কার করতে পারে তাহলে সেসব দেশে খ্রিষ্টান ধর্মও ছড়িয়ে দেওয়া যাবে। তাই তিনি কলাম্বাসকে আরও কয়েকটা দিন স্পেনে থেকে যেতে অনুরোধ করলেন। তিনি বললেন, আমি রাজার সাথে আবার এ বিষয়ে কথা বলবো। পরে পাদরি রানীর সাথে এ বিষয়ে কথা বললেন এবং রানী ইসাবেলা কলাম্বাসকে ডেকে পাঠালেন।
রাজদরবারে এসে রানীর সাথে দীর্ঘসময় কথা বললেন কলাম্বাস। রানী ইসাবেলা তখন কলাম্বাসকে বললেন, ‘আমি আপনার প্রস্তাবে সম্মত। কিন্তু রাজা ফার্দিনান্দ এ প্রস্তাবকে ভালো ভাবে দেখছেন না। এদিকে সাম্প্রতিক যুদ্ধ বিগ্রহের কারণে রাজকোষও শূন্য। তাই যদি দরকার পরে আমি আমার শরীরের গহনা বন্ধক রেখে আপনাকে টাকা জোগাড় করে দিবো। ’ রানী ইসাবেলা কলাম্বাসকে বলা তাঁর এই কথাটির জন্যই ইতিহাসে আজও উজ্জ্বল হয়ে আছেন।
অবশেষে ক্রিস্টোফার কলাম্বাসের মৃতপ্রায় ইচ্ছাটি আবার জেগে ওঠলো। ১৪৯২ খ্রিষ্টাব্দের ৩ আগস্ট ক্রিস্টোফার কলাম্বাসের জীবনের সেই উল্লেখযোগ্য দিন, যেদিন তিনি স্পেনের পালোস বন্দর থেকে তিনটি জাহাজে করে ১২০ জন লোকবল নিয়ে তাঁর প্রথম সমুদ্রযাত্রা শুরু করেন। সেদিন তাদেরকে যারা বিদায় জানাতে জাহাজঘাটে এসেছিলেন তাদের প্রত্যেকের চোখের কোণে জল জমেছিলো শুধু এই ভেবে যে, এই লোকগুলো হয়তো আর কোনোদিন ফিরে আসবে না তাদের পরিবার পরিজনের কাছে। সমুদ্রের উত্তাল ঢেউ, নির্দয় ঝড়ে হয়তো মারা যাবে সকল অভিযাত্রী। এদিকে ক্রিস্টোফার কলাম্বাস মনে মনে অনেক খুশি ছিলেন তাঁর প্রথম সমুদ্র অভিযান নিয়ে। কেননা এই অভিযানে যাওয়ার জন্য যে তাঁকে অনেক কষ্ট করতে হয়েছে।
টানা একুশ দিন ক্রিস্টোফার কলাম্বাসের জাহাজ ছুটে চললো সমুদ্রের পূর্বদিকে। মাথার ওপর সুনীল আকাশ আর নিচে সমুদ্রের ঢেউ তোলা জলরাশি। মাঝে মধ্যে দমকা হাওয়া, সমুদ্রে ওঠা জ্বর-বৃষ্টি অভিযাত্রীদেরকে ভয় পাইয়ে দিচ্ছিলো। এই ভয়ের মাত্রা ক্রমশ বেড়েই চলতে লাগলো। এমনকি একটা সময় কলাম্বাসের সাথে আসা লোকেদের অনেকেই ফিরে যাওয়ার দাবি তোললো। বিস্তীর্ণ জলরাশির মাঝে কলাম্বাস যেন নতুন বিপদে পড়লেন। তাই তিনি তাদের উপর বলপ্রয়োগ করতে লাগলেন। এভাবে কিছুদিন ভালো যায় তো আবার কিছুদিন পর শুরু হয় নাবিকদের বিদ্রোহ। এদিকে এখনো তীরের কোনো চিহ্নই দেখা যাচ্ছিলো না। ভয় শুধু বেড়েই চলছিলো। কেউ যখন জানে না আসলে সে কোথায় যাচ্ছে তখন তাঁর ভয় বাড়ে অস্বাভাবিকভাবে। কলাম্বাসও নাবিকদের নিয়ে এ সমস্যায় পড়লেন।
এভাবে সমুদ্রে ভেসে ভেসে কেটে গেলো আরও আঠারো দিন। সেপ্টেম্বরের বারো তারিখে নিশিরাতে হঠাৎ একটি জাহাজ থেকে চিৎকার শুনা গেলো, ‘তীর দেখা গেছে, তীর দেখা গেছে। ’ কলাম্বাসও বাইরে এসে দেখলেন সত্যিই তীর দেখা গেছে। এতে তাঁর খুশির অন্ত রইলো না। যেন জীবনে মরতে মরতে বেঁচে যাওয়া ইচ্ছাটি পূরণ হলো। তিনি শান্তমনে ঈশ্বরের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়ে প্রার্থনা করলেন- ‘হে প্রভু, তোমায় ধন্যবাদ, আমি ভারতবর্ষের সন্ধান পেয়েছি। ’ অবশেষে ক্রিস্টোফার কলাম্বাস তাঁর প্রথম সমুদ্র অভিযানের মধ্য দিয়ে ভারতবর্ষকে আবিষ্কার করেছিলেন!
কিন্তু আসলেই সেই রাতে কলাম্বাসের দেখা সমুদ্রের স্থলভাগটি ভারতবর্ষ ছিলো? কলাম্বাস তাঁর মৃত্যুর আগ পর্যন্ত এটিকে ভারতবর্ষ আবিষ্কার বলে জানলেও আসলে সেদিন রাতে তারা ভারতবর্ষ আবিষ্কার করেন নি। সেদিন তারা যে স্থলভাগ দেখেছিলেন তা ছিলো পশ্চিম ভারতীয় দ্বীপপুঞ্জ। ক্রিস্টোফার কলাম্বাসের কাঙ্খিত ভারতবর্ষ ছিলো ঠিক এই দ্বীপপুঞ্জের বিপরীত দিকে। যা তখন ধনে-মানে, শানে-সৌকতে বলীয়ান এক উপমহাদেশ।
- কেএফসির মালিকের জীবন কাহিনী
- প্রজাপতি: আশ্চর্য এই প্রাণীর সবার ভাগ্যে মিলন জোটে না!
- মা-শাশুড়িকে হারিয়েও করোনার যুদ্ধে পিছিয়ে যাননি এই চিকিৎসক
- বিশ্বের অদ্ভুত কিছু গাছের ছবি
- সোনার দাম এত কেন : কোন দেশের সোনা ভালো?
- যেখানে এক কাপ চা পুরো একটি পত্রিকার সমান!
- তিন রঙের পদ্মফুলের দেখা মিলবে এই বিলে
- রহস্যময় গ্রামটি লাখো পাখির সুইসাইড স্পট
- ২০২৩ সালে পৃথিবীর শক্তিশালী ১০টি দেশ!
- বায়েজিদ বোস্তামি: মাতৃভক্তির এক অনন্য উদাহরণ