স্বাস্থ্য ডেস্ক
পুষ্টি উপাদান সমৃদ্ধ গিমে শাক
গিমে শাক
শাক-সবজি খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী। তবে বিশেষ কিছু শাকে উপকারিতার পরিমাণও অনেক বেশি থাকে। এর মধ্যে একটি হলো গিমে শাক।
পুকুর বা জলাশয়ের ধারেই এই শাক বেশি জন্মায়। গ্রীষ্মকালের প্রকৃতির আর সব উদ্ভিদ যখন প্রায় শুষ্ক হয়ে যায়, তখন গিমে শাক তরতাজা হয়ে উঠে। রোদের প্রখরতা যত বাড়ে, গিমে শাকও তত সতেজ হয়।
এই শাক দিয়ে পাকোড়া, ভর্তা বা ভাজি বানিয়ে খাওয়া যায়। এতে প্রচুর পরিমাণে খাদ্য উপাদান রয়েছে। নানা রকম ওষুধি গুণ রয়েছে। এর পাতায় রয়েছে অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট, হাইপোগ্লাইসেমিক পটেনশিয়ালসহ অন্যান্য প্রয়োজনীয় পুষ্টি উপাদান।
ওষুধি এবং অন্যান্য ব্যবহার এ শাক চোখ উঠলে বা চোখে পিচুটি পড়লে, লিভারের সমস্যা পথ্য হিসেবে ব্যবহার করা হয়। এই শাকের এমন অনেক অবিশ্বাস্য উপকারিতা রয়েছে যা সম্পর্কে অনেকেই জানেন না। চলুন তবে জেনে নেয়া যাক গিমে শাকের উপকারিতা সম্পর্কে-
> অম্লপিত্ত রোগে যাদের বমি হয় তাদের জন্য গিমে শাকের পাতা বেশি উপকারী। এজন্য এক চামচ পাতার রসের সঙ্গে আমলকি ভিজানো পানি আধা কাপ মিশিয়ে খেতে হবে।
> চোখ উঠলে গিমে পাতা সেঁকে নিয়ে তার রস ফোঁটা ফোঁটা করে চোখে দিলে চোখ ওঠা সেরে যায়।
> লিভারের সমস্যা দেখা দিলে সপ্তাহে তিন থেকে চার দিন অল্প পরিমাণে গিমে শাক ব্যবহার করলে লিভারের ক্রিয়া স্বাভাবিক হয়ে আসে।
> গিমে শাক বেটে গায়ে লাগালে চুলকানি ও অন্যান্য চর্মরোগ সেরে যায়।
আইনিউজ/এসডিপি
- জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি কোনটি ভালো?
- দামী নাকি কমদামী কোন সিগারেটে ক্ষতি বেশি?
- ডিম ভাজি না সেদ্ধ, কোনটা বেশি উপকারী?
- প্রোটিন জাতীয় খাবার কোন খাদ্যে বেশি-কোন খাদ্যে কম?
- হার্টের ব্লক খোলার সবচেয়ে কার্যকরী উপায় রিং বা স্ট্যান্ট
- বডিবিল্ডিং: সাপ্লিমেন্টের গুরুত্ব এবং যেভাবে শুরু করবেন
- কানের ভেতর হঠাৎ পোকা বা কিছু ঢুকে গেলে
- ওসিডি কী? জেনে নিন লক্ষণ
- বাচ্চাদের গুড়াকৃমি প্রতিরোধে কী খাওয়াবেন?
- ফার্মেসি রাত ১২টায় বন্ধের সিদ্ধান্তে বিস্ময় স্বাস্থ্যমন্ত্রীর