হেলাল আহমেদ, আই নিউজ
জড়ো হচ্ছেন কর্মীরা, ৬টি ট্রাকের ওপর তৈরি হলো বিএনপির মঞ্চ

বিএনপির সমাবেশে উপস্থিত হাজারো বিএনপি সমর্থক। ছবি- আই নিউজ
বিএনপির সমাবেশ আর একটু পরেই শুরু হবে। সমাবেশকে সফল করার লক্ষ্যে এরিমধ্যে নয়াপল্টনে এসে জড়ো হয়েছেন হাজারও বিএনপি কর্মী। সমাবেশের জন্য ৬টি ট্রাকের ওপর তৈরি করা হয়েছে মঞ্চ। সমাবেশে অংশ নিতে কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে জড়ো হচ্ছেন বিএনপির নেতাকর্মীরা।
বুধবার (১২ জুলাই) দুপুর ২টায় রাজধানীর নয়াপল্টনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ বিএনপির উদ্যোগে এই সমাবেশ অনুষ্ঠিত হবে।
আজকের সমাবেশ থেকে যুগপৎ আন্দোলনের একদফা (সরকার পতন) ও নতুন কর্মসূচি ঘোষণা আসবে। বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে এই কর্মসূচি ঘোষণা করবেন।
সমাবেশে অংশ নিতে সকাল ৯টা থেকে নয়াপল্টনে জড়ো হতে শুরু করেছে বিএনপি ও দলটির অঙ্গ-সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীরা। রাজধানীর বিভিন্ন এলাকা থেকে ছাত্রদল, যুবদল, স্বেচ্ছাসেবক দল এবং মুন্সিগঞ্জসহ বিভিন্ন জেলা বিএনপির নেতা কর্মীদের মৎস্যভবনসহ নয়াপল্টনের বিভিন্ন গলিতে অবস্থান নিয়েছেন।
ব্যানার, ফেস্টুন, জাতীয় পতাকা ও দলীয় পতাকা হাতে নিয়ে খণ্ড খণ্ড মিছিল নিয়ে বিএনপি এবং এর অঙ্গ ও সহযোগি সংগঠনে নেতাকর্মীরা সমাবেশস্থলে উপস্থিত হচ্ছেন। এসময় খালেদা জিয়ার মুক্তি, সরকারের পদত্যাগ এবং সরকার বিরোধী বিভিন্ন স্লোগানে রাজপথ মুখরিত করে তুলেন তারা। এছাড়া নেতাকর্মীরা মাথায় বিভিন্ন রঙের ক্যাপ এবং জাতীয় পতাকা নিয়ে সমাবেশে অংশ নিচ্ছেন।
সমাবেশের ব্যানারে লেখা হয়েছে ‘গণতন্ত্রের ঘাতক, সর্বগ্রাসী দুর্নীতি ও সর্বনাশা অনাচারে লিপ্ত ফ্যাসিস্ট আওয়ামী সরকারের পদত্যাগ এবং নির্বাচনকালীন নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকারের দাবি আদায়ের লক্ষ্যে যুগপৎ ধারায় বৃহত্তর গণআন্দোলনের একদফা যৌথ ঘোষণা’।
নয়াপল্টনে বিএনপির কর্মী-সমর্থকদের ঢল। ছবি- আই নিউজ
এদিকে সমাবেশ ঘিরে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের আশপাশে কঠোর অবস্থান রয়েছেন আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী সদস্যরা। কার্যালয়ের আশপাশে সাদা পোশাকেও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যদের দায়িত্ব পালন করতে দেখা গেছে।
ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির আহ্বায়ক আমান উল্লাহ আমানের সভাপতিত্বে এবং উত্তরের সদস্য সচিব আমিনুল হক ও দক্ষিণের ভারপ্রাপ্ত সদস্য সচিব তানভীর আহমেদ রবিনের সঞ্চালনায় এই সমাবেশ অনুষ্ঠিত হবে।
রাজপথে দুই দলের শক্তি পরীক্ষা আজ, সংঘাত পরিহারের আহ্বান
ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) অভিন্ন ২৩ শর্ত মাথায় রেখে আজ রাজধানীতে স্বল্পদূরত্বের ব্যবধানে সমাবেশ করবে আওয়ামী লীগ এবং প্রধান বিরোধী দল বিএনপি। আজকের সমাবেশের মধ্য দিয়ে ধারণা করা হচ্ছে দেশের প্রধান এই দুই দলের 'চূড়ান্ত শক্তি' প্রদর্শন ও পরীক্ষা হবে আজ। তবে সমাবেশে সকল ধরনের সংঘাত-সহিংসতা পরিহারের আহ্বান জানিয়েছেন বিশিষ্টজনের।
ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগ সমাবেশ করার অনুমতি নিয়েছে বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের দক্ষিণ গেটের সামনে। এখানে বিকেল ৩টা থেকে ৫টা পর্যন্ত শান্তি সমাবেশ করবে ঢাকা মহানগর (দক্ষিণ-উত্তর) আওয়ামী লীগ।
মঙ্গলবার (১১ জুলাই) সন্ধ্যায় ডিএমপি কমিশনারের পক্ষে বিশেষ সহকারী সৈয়দ মামুন মোস্তফা সই করা এক চিঠিতে বিএনপির সমাবেশের তথ্য জানানো হয়। আর ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক মো. রিয়াজ উদ্দিন রিয়াজকে দেওয়া চিঠিতে তাদের দলকে দেওয়া শর্তের কথা উল্লেখ করেছে ডিএমপি।
আওয়ামী লীগ ও প্রধান বিরোধী দল বিএনপি একই সময়ে প্রায় এক কিলোমিটার ব্যবধান দূরত্বে বড় কর্মসূচির ডাক দেয়ায় রাজধানীতে জনমনে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে। আবার ঢাকার মার্কিন দূতাবাস থেকে গতকাল মঙ্গলবার সতর্কবার্তায় রাজধানীসহ দেশের বড় বড় শহরে নিজ দেশের নাগরিকদের সতর্কতার সঙ্গে চলাফেরার পরামর্শ দিয়েছে। দেশের বিশিষ্টজনরাও দুই দলের এই সমাবেশ নিয়ে উৎকণ্ঠা প্রকাশ করেছেন। তারা রাজনৈতিক সমাবেশ করতে যাওয়া দুই রাজনৈতিক দলকে জনস্বার্থে যেকোন ধরনের সহিংসতা-সংঘাত এড়ানোর আহ্বান জানিয়েছেন।
দুই দলের সমাবেশে সংঘাতের আশঙ্কা প্রকাশ করে বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর ড. আতিউর রহমান গণমাধ্যমকে বলেছেন, করোনা মহামারি ও রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের প্রভাবে মূল্যস্ফীতির চাপে খেটে খাওয়া মানুষ সংগ্রাম করছে। এমন পরিস্থিতিতে রাজনৈতিক সংঘাত তৈরি হলে সাধারণ মানুষের টিকে থাকা কঠিন হয়ে পড়বে। রাজনৈতিক অস্থিরতা সৃষ্টি হলে বিনিয়োগে ব্যাঘাত ঘটবে। যা আমাদের জন্য এই মুহুর্তে কাম্য নয়।
যদিও আওয়ামী লীগ ও বিএনপি এই দুই দল বলছে, বর্তমানে ঢাকায় অবস্থানরত ইউরোপীয় ইউনিয়নের নেতাদের সম্মুখে নিজেদের শক্তি ও জনসমর্থন তোলে ধরার জন্য দু'পক্ষই আজ বড় জমায়েত করার চেষ্টা করবে। ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ কমপক্ষে কয়েক লাখ লোকের সমাগম করতে চেষ্টা চালাচ্ছে। বিএনপিও একইভাবে প্রস্তুতি নিয়েছে। তারাও সর্বোচ্চ লোক সমাগম করতে শক্তি প্রদর্শন করতে চায়। তাছাড়া, আজকের এই কর্মসূচি থেকে বিএনপির গুরুত্বপূর্ণ এক দফা দাবীর ব্যাপারে ঘোষণা আসবে। তাই তারাও আওয়ামী লীগের ন্যায় ঢাকার আশপাশের জেলা-উপজেলাগুলো থেকে বিএনপি কর্মীদের এনে জড়ো করছেন।
সংশ্লিষ্টরা দুই দলের সমাবেশ নিয়ে বলছেন- দুই দল আগেও এভাবে পাল্টাপাল্টি একাধিক সমাবেশ করলেও এবারের সমাবেশের চিত্র এবং প্রেক্ষাপট পুরোপুরি ভিন্ন। কারণ জাতীয় নির্বাচনের বাকি মাত্র কয়েক মাস। এই সময় তাই রাজপথে প্রধান দুই দলের কেউই কাউকে ছাড় দিতে রাজি নয়। দুই দলই তাদের সমাবেশকে সফল করতে মুখিয়ে আছে।
বিএনপির জন্য দেয়া ২৩ শর্ত-
- এই অনুমতিপত্র স্থান ব্যবহারের অনুমতি নয়, স্থান ব্যবহারের জন্য অবশ্যই সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে অনুমোদন নিতে হবে।
- স্থান ব্যবহারের অনুমতিপত্রের উল্লেখিত শর্তগুলো যথাযথভাবে পালন করতে হবে।
- অনুমতি পাওয়া স্থানেই সমাবেশের যাবতীয় কার্যক্রম সীমাবদ্ধ রাখতে হবে।
- নিরাপত্তার জন্য নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় পর্যাপ্তসংখ্যক স্বেচ্ছাসেবক (দৃশ্যমান আইডি কার্ডসহ) নিয়োগ করতে হবে।
- স্থানীয় পুলিশ প্রশাসনের নির্দেশনা অনুযায়ী নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় সমাবেশস্থলের চারদিকে উন্নত রেজুলেশনযুক্ত সিসি ক্যামেরা স্থাপন করতে হবে।
- নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় সমাবেশস্থলে আগতদের হ্যান্ড মেটাল ডিটেক্টরের মাধ্যমে (ভদ্রোচিতভাবে) চেকিংয়ের ব্যবস্থা করতে হবে।
- নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় সমাবেশস্থলে অগ্নিনির্বাপণ ব্যবস্থা রাখতে হবে।
- শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সীমিত আকারে মাইক/শব্দযন্ত্র ব্যবহার করতে হবে, কোনোক্রমেই অনুমোদিত স্থানের বাইরে মাইক/শব্দযন্ত্র ব্যবহার করা যাবে না।
- অনুমোদিত স্থানের বাইরে প্রজেক্টর স্থাপন করা যাবে না।
- অনুমোদিত স্থানের বাইরে, রাস্তায় বা ফুটপাতে কোথাও লোক সমবেত হওয়া যাবে না।
- আজান, নামাজ ও অন্যান্য ধর্মীয় সংবেদনশীল সময় মাইক ব্যবহার করা যাবে না।
- ধর্মীয় অনুভূতির ওপর আঘাত আসতে পারে এমন কোনো বিষয়ে ব্যঙ্গচিত্র প্রদর্শন, বক্তব্য দেওয়া বা প্রচার করা যাবে না।
- সমাবেশ কার্যক্রম ছাড়া মঞ্চকে অন্য কোনো কাজে ব্যবহার করা যাবে না।
- সমাবেশ শুরুর দুই ঘণ্টা আগে লোকজন সমবেত হওয়ার জন্য আসতে পারবে।
- অনুমোদিত সময়ের মধ্যে (দুপুর ২টা থেকে বিকেল ৫টা) সমাবেশের সার্বিক কার্যক্রম শেষ করতে হবে।
- কোনো অবস্থাতেই মূল সড়কে যানবাহন চলাচল প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করা যাবে না।
- আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি ও জননিরাপত্তা বিঘ্নিত হয় এমন কার্যকলাপ করা যাবে না।
- রাষ্ট্রবিরোধী কোনো কার্যকলাপ বা বক্তব্য দেওয়া যাবে না।
- উসকানিমূলক বক্তব্য প্রদান বা প্রচারপত্র বিলি করা যাবে না।
- কোনো ধরনের লাঠিসোঁটা/ব্যানার, ফেস্টুন বহনের আড়ালে লাঠি, রড ব্যবহার করা যাবে না।
- আইনশৃঙ্খলার অবনতি ও কোনো বিরূপ পরিস্থিতির সৃষ্টি হলে আয়োজনকারী কর্তৃপক্ষ দায়ী থাকবে না।
- উল্লেখিত শর্তাদি পালন না করলে তাৎক্ষণিকভাবে এই অনুমতির আদেশ বাতিল বলে গণ্য হবে।
- জনস্বার্থে কর্তৃপক্ষ কোনো কারণ দর্শানো ছাড়া এই অনুমতি আদেশ বাতিল করার ক্ষমতা সংরক্ষণ করে।
আওয়ামী লীগকে দেয়া ২৩ শর্ত-
- এই অনুমতিপত্র স্থান ব্যবহারের অনুমতি নয়, স্থান ব্যবহারের জন্য অবশ্যই সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে অনুমোদন নিতে হবে।
- স্থান ব্যবহারের অনুমতিপত্রের উল্লেখিত শর্তগুলো যথাযথভাবে পালন করতে হবে।
- অনুমতি পাওয়া স্থানেই সমাবেশের যাবতীয় কার্যক্রম সীমাবদ্ধ রাখতে হবে।
- নিরাপত্তার জন্য নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় পর্যাপ্তসংখ্যক স্বেচ্ছাসেবক (দৃশ্যমান আইডি কার্ডসহ) নিয়োগ করতে হবে।
- স্থানীয় পুলিশ প্রশাসনের নির্দেশনা অনুযায়ী নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় সমাবেশস্থলের চারদিকে উন্নত রেজুলেশনযুক্ত সিসি ক্যামেরা স্থাপন করতে হবে।
- নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় সমাবেশস্থলে আগতদের হ্যান্ড মেটাল ডিটেক্টরের মাধ্যমে (ভদ্রোচিতভাবে) চেকিংয়ের ব্যবস্থা করতে হবে।
- নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় সমাবেশস্থলে অগ্নিনির্বাপণ ব্যবস্থা রাখতে হবে।
- শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সীমিত আকারে মাইক/শব্দযন্ত্র ব্যবহার করতে হবে, কোনোক্রমেই অনুমোদিত স্থানের বাইরে মাইক/শব্দযন্ত্র ব্যবহার করা যাবে না।
- অনুমোদিত স্থানের বাইরে প্রজেক্টর স্থাপন করা যাবে না।
- অনুমোদিত স্থানের বাইরে, রাস্তায় বা ফুটপাতে কোথাও লোক সমবেত হওয়া যাবে না।
- আজান, নামাজ ও অন্যান্য ধর্মীয় সংবেদনশীল সময় মাইক ব্যবহার করা যাবে না।
- ধর্মীয় অনুভূতির ওপর আঘাত আসতে পারে এমন কোনো বিষয়ে ব্যঙ্গচিত্র প্রদর্শন, বক্তব্য দেওয়া বা প্রচার করা যাবে না।
- সমাবেশ কার্যক্রম ছাড়া মঞ্চকে অন্য কোনো কাজে ব্যবহার করা যাবে না।
- সমাবেশ শুরুর দুই ঘণ্টা আগে লোকজন সমবেত হওয়ার জন্য আসতে পারবে।
- অনুমোদিত সময়ের মধ্যে (দুপুর ২টা থেকে বিকেল ৫টা) সমাবেশের সার্বিক কার্যক্রম শেষ করতে হবে।
- কোনো অবস্থাতেই মূল সড়কে যানবাহন চলাচল প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করা যাবে না।
- আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি ও জননিরাপত্তা বিঘ্নিত হয় এমন কার্যকলাপ করা যাবে না।
- রাষ্ট্রবিরোধী কোনো কার্যকলাপ বা বক্তব্য দেওয়া যাবে না।
- উসকানিমূলক বক্তব্য প্রদান বা প্রচারপত্র বিলি করা যাবে না।
- কোনো ধরনের লাঠিসোঁটা/ব্যানার, ফেস্টুন বহনের আড়ালে লাঠি, রড ব্যবহার করা যাবে না।
- আইনশৃঙ্খলার অবনতি ও কোনো বিরূপ পরিস্থিতির সৃষ্টি হলে আয়োজনকারী কর্তৃপক্ষ দায়ী থাকবে না।
- উল্লেখিত শর্তাদি পালন না করলে তাৎক্ষণিকভাবে এই অনুমতির আদেশ বাতিল বলে গণ্য হবে।
- জনস্বার্থে কর্তৃপক্ষ কোনো কারণ দর্শানো ছাড়া এই অনুমতি আদেশ বাতিল করার ক্ষমতা সংরক্ষণ করে।
আই নিউজ/এইচএ
- কাল থেকে যেসব শাখায় পাওয়া যাবে নতুন টাকার নোট
- 'জাতীয় মুক্তি মঞ্চ' গঠনের ঘোষণা
- এক বছরেই শক্তি, ক্ষিপ্রতা জৌলুস হারিয়ে 'হীরা' এখন বৃদ্ধ মৃত্যুপথযাত্রী
- ওয়াহিদ সরদার: গাছ বাঁচাতে লড়ে যাওয়া এক সৈনিক
- ভারতবর্ষে মুসলিম শাসনের ইতিকথা (প্রথম পর্ব)
- এবার ভাইরাস বিরোধী মাস্ক বানিয়ে বিশ্বকে তাক লাগিয়ে দিলো বাংলাদেশ
- মায়েরখাবারের জন্য ভিক্ষা করছে শিশু
- ২৫ কেজি স্বর্ণ বিক্রি করল বাংলাদেশ ব্যাংক
- ঈদে মিলাদুন্নবী ২০২৩ কত তারিখ
- তালিকা হবে রাজাকারদের