আই নিউজ ডেস্ক
সচিবালয়ে আনসারদের সঙ্গে যা হয়েছিল

এক দাবিতে আনসার সদস্যরা সচিবালয় এলাকা অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ করেন। ছবি: সমকাল
রাজধানীর সচিবালয় এলাকায় আনসার সদস্যদের সঙ্গে শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ ও ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়ার ঘটনা ঘটেছে। এতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক হাসনাত আবদুল্লাহ, আবদুল কাদেরসহ অর্ধশতাধিক আহত হন। তাদের অধিকাংশ ছাত্র।
রোববার (২৫ আগস্ট) রাত ৯টার দিকে এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। রাত সাড়ে ৯টার দিকে ঘটনাস্থলে সেনাবাহিনীর সদস্যরা এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা চালান। এ সময় ফাঁকা গুলি ছোড়া হয়।
এদিন রাত ১০টার পর শিক্ষার্থীদের ধাওয়ার মুখে সচিবালয়ের সামনে থেকে পিছু হটেন আনসার সদস্যরা। তারা পোশাক খুলে জিপিও এলাকা দিয়ে পালিয়ে যান। আনসার সদস্যরা পালিয়ে যাওয়ার পর শিক্ষার্থীরা তাদের ফেলে যাওয়া পোশাকে আগুন ধরিয়ে দেন। এর পর তারা সচিবালয়ের সামনে অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ করেন। ছাত্রদের ধাওয়ার মুখে সচিবালয়ের ভেতরে আটকে পড়া দেড় শতাধিক আনসার সদস্যকে রাত সোয়া ১২টার দিকে পুলিশের প্রিজন ভ্যানে তুলে দেয় সেনাবাহিনী।
রাতে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি) কমিশনার মাইনুল হাসান এক গণবিজ্ঞপ্তি জারি করেন। এতে বলা হয়, সাম্প্রতিক উদ্ভূত পরিস্থিতি মোকাবিলায় জনশৃঙ্খলা রক্ষায় ডিএমপি অর্ডিন্যান্সের ২৯ ধারায় অর্পিত ক্ষমতাবলে আজ সোমবার থেকে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত সচিবলায় ও প্রধান উপদেষ্টার সরকারি বাসভবনের (যমুনা) আশপাশ এলাকায় যে কোনো প্রকার সভা-সমাবেশ, শোভাযাত্রা ও বিক্ষোভ প্রদর্শন নিষিদ্ধ করা হলো।
এর আগে চাকরি জাতীয়করণের দাবিতে গতকাল সকাল সাড়ে ৮টা থেকে দিনভর সচিবালয় ঘেরাও করে রাখেন কয়েক হাজার আনসার সদস্য। সচিবালয়ে আনসারের এক দল সদস্য অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক সারজিস আলম, হাসনাত আবদুল্লাহসহ অনেককে আটকে রাখেন।
এ খবর ছড়িয়ে পড়ার পর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) রাজু ভাস্কর্যে জড়ো হন শিক্ষার্থীরা। ‘স্বৈরাচারের দালাল’ স্লোগান দিয়ে আনসার সদস্যদের প্রতিহত করতে তারা মিছিল নিয়ে সচিবালয় এলাকায় যান। এ সময় দুই পক্ষের মধ্যে পাল্টাপাল্টি ধাওয়া ও সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, প্রথমে আনসার সদস্যরা ছাত্রদের ওপর হামলা চালান। তারা ছাত্রদের ওপর কয়েক রাউন্ড গুলি চালিয়েছেন বলে জানিয়েছেন প্রত্যক্ষদর্শীরা। সেনাবাহিনী গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করার চেষ্টা করে।
রাত ১০টায় সচিবালয়ের সামনের সড়ক দখলে নেন ছাত্ররা। এ সময় আনসার সদস্যরা পিছু হটেন। কিছু আনসার সদস্য জিপিও বক্সের দিকে পালিয়ে যান। আর কিছু সদস্য সচিবালয়ের ভেতরে আশ্রয় নেন। এ সময় তারা সেনাবাহিনীর সহায়তা চান। ভয়ে অনেক আনসার সদস্য তাদের পোশাক খুলে ফেলেন। এ সময় এসব পোশাকে আগুন ধরিয়ে দেন ছাত্ররা। প্রায় ১১ ঘণ্টা অবরুদ্ধ থাকার পর রাত সাড়ে ১০টায় সচিবালয়ের ৩ নম্বর গেট খুলে দেওয়া হয়। এরপর বের হতে থাকেন কর্মকর্তা-কর্মচারীরা।
পরে রাতে রাজু ভাস্কর্যে অবস্থান কর্মসূচিতে সমন্বয়ক আবু বাকের মজুমদার তিন দফা দাবি জানান। এক. আহত শিক্ষার্থীদের চিকিৎসার খরচ সরকারকে বহন করতে হবে। দুই. শিক্ষার্থীদের ওপর হামলাকারীদের ২৪ ঘণ্টার মধ্যে গ্রেপ্তার করতে হবে এবং তিন. সরকারের সব পর্যায়ে ক্লিন অভিযান পরিচালনা করে ফ্যাসিবাদের দোসরদের বিতাড়িত করতে হবে।
এর আগে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক মোতাসিম বিল্লাহ মাহফুজ ফেসবুক পোস্টে লেখেন– ‘উপদেষ্টা নাহিদ এবং হাসনাত ও সারজিস ভাইকে সচিবালয়ে অবরুদ্ধ করে রেখেছে বিপথগামী কিছু আনসার সদস্য ও ছাত্রলীগের প্রেতাত্মারা। আমরা সবাই মিলে সচিবালয়ে মার্চ করে তাদের মুক্ত করে নিয়ে আসব। সবাই যোগ দিন, বিষয়টি সবাইকে অবগত করুন, অতীব জরুরি।’
প্রত্যক্ষদর্শীরা আরও জানান, রাতে শিক্ষার্থীরা সচিবালয়ের দিকে যাওয়ার সময় আনসার সদস্যরা ধাওয়া দেন। এ সময় অনেকের হাতে লাঠিসোটা দেখা যায়। পরে শিক্ষার্থীরা আনসারদের প্রেস ক্লাবের দিক থেকে তাড়া দেন। এ সময় কয়েকজন শিক্ষার্থীকে লাঠিপেটা করেন আনসার সদস্যরা। এ সময় উভয় পক্ষের মধ্যে ইটপাটকেল নিক্ষেপের ঘটনা ঘটে। পরে শিক্ষার্থীদের ধাওয়ায় আনসার সদস্যরা পিছু হটেন।
শিক্ষার্থীরা অভিযোগ করেন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ছাত্ররা মিছিল নিয়ে সচিবালয়ের দিকে গেলে আনসার সদস্যরা তাদের ওপর ইটপাটকেল মারতে থাকেন। এক পর্যায়ে শিক্ষার্থীদের ওপর আনসার সদস্যরা গুলিও করেন। শিক্ষার্থীদের ওপর টিয়ার গ্যাস মারারও অভিযোগ করেন শিক্ষার্থীরা। সংঘর্ষে অনেক শিক্ষার্থী আহত হয়েছেন। তাদের ঢাকা মেডিকেলে চিকিৎসার জন্য নিয়ে যাওয়া হয়েছে।
তারা বলেন, শিক্ষার্থীদের সঙ্গে আনসার সদস্যদের ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়ার খবর ছড়িয়ে পড়লে কয়েক হাজার শিক্ষার্থী মিছিল নিয়ে সচিবালয়ের দিকে যান। তারপর তারা আনসার সদস্যদের ধাওয়া দেন। এক পর্যায়ে আনসার সদস্যরা সচিবালয়ের সামনে থেকে পালিয়ে যেতে বাধ্য হন। পরে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা গিয়ে পরিস্থিতি স্বাভাবিক করেন। সচিবালয়ের চারপাশ নিয়ন্ত্রণে নেন কয়েক হাজার শিক্ষার্থী। আবার কিছু আনসার সদস্যকে শিক্ষার্থীরা নিরাপদে পার করে দেন।
এদিকে আনসারের কয়েকজন আহত সদস্যকে কিছু শিক্ষার্থী ও সেনাবাহিনীর সদস্যরা হাসপাতালে নিতে চাইলে উত্তেজিত শিক্ষার্থীরা তাদের মারধর করেন। এ সময় সেনাবাহিনীর সদস্যরা তাদের বাধা দিয়ে পরিস্থিতি সামাল দেন। কিছু শিক্ষার্থীও উত্তেজিতদের থামানোর চেষ্টা করেন।
রাত পৌনে ১১টার দিকে সচিবালয় থেকে আনসারের এক কর্মকর্তা গাড়ি নিয়ে বের হন। এ সময় ছাত্ররা হামলার চেষ্টা চালায়। তখন সেনাবাহিনী ও বিজিবি ওই কর্মকর্তাকে হেফাজতে নিয়ে ফের সচিবালয়ে নিয়ে যান।
রাতে সচিবালয়ের গেটে উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম বলেন, প্রধান উপদেষ্টা ঐক্যের আহ্বান জানিয়েছেন। আমরা আনসারদের সব দাবি-দাওয়া মেনে নেব বলে আশ্বাস দিয়েছিলাম। এর জন্য সময় চেয়েছিলাম। এর পরও তারা সচিবালয়ের মতো গুরুত্বপূর্ণ জায়গা অবরুদ্ধ করে রাখে। পরে খবর পেয়ে ছাত্ররা তাদের সেখান থেকে সরিয়ে দেয়। সচিবালয় অবরুদ্ধ রাখা একটা বৃহৎ ষড়যন্ত্রের অংশ মনে হচ্ছে। এর সঙ্গে যারা জড়িত, তাদের আইনের আওতায় আনা হবে। সমন্বয়কারী সারজিস আলম বলেন, সচিবালয় ঘেরাও করে কাউকে আন্দোলন করতে দেওয়া হবে না।
আওয়ামী লীগ সরকার পতনের পর থেকেই চাকরি জাতীয়করণের দাবিতে আন্দোলন শুরু করেন অঙ্গীভূত সাধারণ আনসার সদস্যরা।
রোববার সকালে জাতীয় প্রেস ক্লাব ও সচিবালয় এলাকায় জড়ো হয়ে বিক্ষোভ শুরু করেন কয়েক হাজার আনসার সদস্য। বিকেলে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা তাদের ‘রেস্ট প্রথা’ বাতিল করে দাবি পূরণের আশ্বাস দিলে আন্দোলন স্থগিতের ঘোষণা দেয় আন্দোলনকারীদের একটি অংশ। তবে আরেকটি অংশ জাতীয়করণ না নিয়ে বাসায় ফিরবে না জানিয়ে আন্দোলন চালিয়ে যায়।
বিক্ষোভের কারণে অবরুদ্ধ হয়ে পড়েন সচিবালয়ের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। দুপুর থেকেই সচিবালয়ে কেউ ঢুকতে বা বের হতে পারেননি। সন্ধ্যায় অফিস ছুটি হলেও বাসায় ফিরতে পারেননি কর্মকর্তা-কর্মচারীরা।
খাদ্য মন্ত্রণালয়ের এক কর্মকর্তা বলেন, এভাবে আন্দোলনের নামে আমাদের অবরুদ্ধ করে রাখার কোনো মানেই হয় না। তাদের দাবি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কাছে। তাহলে অন্যান্য মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের কেন অবরুদ্ধ করে রাখল? এমন চিত্র আগে কখনও দেখিনি।
আনসারের বিক্ষোভের মধ্যে রাত পৌনে ৮টার দিকে সচিবালয়ে পাঁচ উপদেষ্টার সঙ্গে জরুরি বৈঠকে বসেন স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা। সেখানে যোগ দেন আনসার বাহিনীর ১০ জন প্রতিনিধিও। স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরীর সভাপতিত্বে বৈঠকে যোগ দেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা ফরিদা আখতার; তথ্য, ডাক, টেলিযোগাযোগ ও আইসিটি উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম; যুব, ক্রীড়া, শ্রম ও কর্মসংস্থান উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া। অপর উপদেষ্টার পরিচয় জানা যায়নি।
বৈঠকের পর স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, বর্তমানে সাধারণ আনসারদের যে রেস্ট প্রথা বা ছয় মাসের বিরতি রয়েছে, সেটা থাকবে না। এটা তাদের মূল সমস্যা। নিয়োগবিধি থেকে সেটা কীভাবে বাতিল করা হবে, তা কমিটির সুপারিশের পর আমরা সিদ্ধান্ত নেব।
তথ্য উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম বলেন, আনসারদের অন্যান্য দাবির বিষয়ে একটা কমিটি করে দেওয়া হয়েছে। এ কমিটি পর্যালোচনা করে সাত কার্যদিবসের মধ্যে প্রতিবেদন দেবে। তার পর আমরা আন্তঃমন্ত্রণালয় সভায় বসে সিদ্ধান্ত নেব। আনসার সদস্যরা যেসব বৈষম্যের শিকার, তারা যেসব সমস্যার মুখে পড়েন, সেগুলোর যৌক্তিক সমাধানের চেষ্টা করা হবে।
এরপর সাধারণ আনসারদের পক্ষ থেকে নাসিম মিয়া বলেন, বৈঠকে রেস্ট প্রথা বাতিলের সিদ্ধান্ত নেওয়ায় আপাতত আন্দোলন স্থগিত থাকবে।
সর্বশেষ গতকাল মহাসমাবেশের ডাক দিয়ে কর্মস্থল ত্যাগ করেন আন্দোলনকারী আনসার সদস্যরা। তারা সকাল ৮টার পর থেকে জাতীয় প্রেস ক্লাব এলাকায় জড়ো হতে থাকেন। পরে ৯টার দিকে প্রেস ক্লাব ও কদম ফোয়ারা এলাকায় রাস্তায় পুলিশের ব্যারিকেড ফেলে যান চলাচল বন্ধ করে দেন। এতে রাজধানীতে তীব্র যানজটের সৃষ্টি হয়। চরম ভোগান্তিতে পড়েন সাধারণ মানুষ। এ নিয়ে পথচারীরা কথা বললে তাদের ওপর চড়াও হন আনসার সদস্যরা।
সকাল ১০টা থেকে গুলিস্তান শিশু পার্ক, মতিঝিল শাপলা চত্বর, কাকরাইল, মালিবাগ, মৎস্য ভবন ও শাহবাগ মোড় পর্যন্ত তীব্র যানজট দেখা যায়। সপ্তাহের প্রথম অফিস ডে হওয়ায় রাস্তায় গাড়ির চাপও বেশি। এতে ট্রাফিক ব্যবস্থাপনা সামলাতে হিমশিম অবস্থা পুলিশের। এ ছাড়া চরম ভোগান্তির মধ্যে পড়েন পথচারীরা।
গতকাল দুপুর ১টার দিকে আনসার সদস্যরা প্রেস ক্লাব ও কদম ফোয়ারার রাস্তা ছেড়ে দিয়ে জিরো পয়েন্ট ও সচিবালয়ের রাস্তা অবরোধ করেন। পরে সচিবালয়ের মধ্যে প্রবেশ করে আন্দোলন শুরু করেন।
ঢাকা মেডিকেলে গিয়ে জানা যায়, আহত ৪০ জন টিকিট নিয়ে চিকিৎসা নিয়েছেন। তাদের মধ্যে দুই আনসার সদস্য রয়েছেন। একজন নারী, অন্যরা ছাত্র। তাদের মধ্যে ২১ জনের নাম পাওয়া গেছে। তারা হলেন– সমন্বয়ক হাসনাত আবদুল্লাহ, রিয়াজ, শফিকুল, রাসেল, রায়হান, তন্ময়, আবদুল কাদের, উজ্জ্বল তাজিলুর রহমান, তুহিন, বিক্রম, তাসিন, জাকির, আসিফ, শফিক শাহরিয়ার, রাকিব, রবিন, বকুল, মিনারুল, শাকিল, সাইম ও শান্ত। দু’জন আনসার সদস্য খলিলুর রহমান (২৫) ও শিউলী (২৪) আহত হন। আহতদের কারও মাথায়, কারও হাতে, কারও পায়ে আঘাত লেগেছে। চিকিৎসকরা বলছেন, আহতদের অবস্থা গুরুতর নয়। ইট ও লাঠির আঘাতেই আহত বেশি। কাউকে ভর্তি রাখা হয়নি।
এদিকে চাকরি জাতীয়করণের এক দফা দাবিতে চট্টগ্রামে দিনভর বিক্ষোভ করেন আনসার সদস্যরা। গতকাল সকালে নগরের জামালখান, চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাবের সামনে মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করেন তারা। পরে সেখান থেকে মিছিল নিয়ে নগরের চেরাগী পাহাড় ও আন্দরকিল্লা মোড় প্রদক্ষিণ করেন। দুপুর ২টার পর তারা চট্টগ্রাম আদালত ভবনের সামনে অবস্থান নিয়ে সড়ক অবরোধ করেন।
- সূত্র- সমকাল
- কাল থেকে যেসব শাখায় পাওয়া যাবে নতুন টাকার নোট
- 'জাতীয় মুক্তি মঞ্চ' গঠনের ঘোষণা
- এক বছরেই শক্তি, ক্ষিপ্রতা জৌলুস হারিয়ে 'হীরা' এখন বৃদ্ধ মৃত্যুপথযাত্রী
- ওয়াহিদ সরদার: গাছ বাঁচাতে লড়ে যাওয়া এক সৈনিক
- ভারতবর্ষে মুসলিম শাসনের ইতিকথা (প্রথম পর্ব)
- এবার ভাইরাস বিরোধী মাস্ক বানিয়ে বিশ্বকে তাক লাগিয়ে দিলো বাংলাদেশ
- মায়েরখাবারের জন্য ভিক্ষা করছে শিশু
- ২৫ কেজি স্বর্ণ বিক্রি করল বাংলাদেশ ব্যাংক
- ঈদে মিলাদুন্নবী ২০২৩ কত তারিখ
- তালিকা হবে রাজাকারদের