বিএসএমএমইউ`র নতুন উপাচার্য ডা. দীন মোহাম্মদ নূরুল হক

দেশের বিশিষ্ট চক্ষু বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক ডা. দীন মোহাম্মদ নূরুল হক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বিএসএমএমইউ) উপাচার্য হিসেবে নিয়োগ পাচ্ছেন। ডা. দীন মোহাম্মদ নূরুল হক স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সাবেক মহাপরিচালক।

সোমবার (৪ মার্চ) বিকেলে ঢাকা বিষয়টি গণমাধ্যমকে নিজেই নিশ্চিত করেছেন ডা. দীন মোহাম্মদ নূরুল হক।

ডা. দীন মোহাম্মদ নূরুল হক বলেন, কিছুক্ষণ আগেই আমি বিষয়টি জানতে পেরেছি। প্রধানমন্ত্রী বিরাট আশা নিয়ে আমাকে এ দায়িত্ব দিচ্ছেন। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়কে শুধু বাংলাদেশে নয়, সারা বিশ্বের মধ্যে একটা বেস্ট ইনস্টিটিউট করার লক্ষ্যে আমাকে দায়িত্ব দিচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী। আমি সেই চেষ্টাটাই করব।

তিনি আরও বলেন, উপাচার্য হিসেবে দায়িত্ব নিলে আমি চাইব প্রতিষ্ঠানটি যেন মানব সেবায় বাংলাদেশে শ্রেষ্ঠতম অবদান রাখতে পারে। বিশ্বের দরবারে যেন প্রতিষ্ঠানটি মাথা উঁচু করে দাঁড়াতে পারে। আমরা সবাই যেন গর্বের সঙ্গে বলতে পারি, বাংলাদেশে এ রকম একটি প্রতিষ্ঠান আছে।

বাংলাদেশে শ্রেষ্ঠতম অবদান রাখতে পারে। বিশ্বের দরবারে যেন প্রতিষ্ঠানটি মাথা উঁচু করে দাঁড়াতে পারে। আমরা সবাই যেন গর্বের সঙ্গে বলতে পারি, বাংলাদেশে এ রকম একটি প্রতিষ্ঠান আছে।

অধ্যাপক ডা. মো. দীন মোহাম্মদ নূরুল হক স্বাস্থ্য অধিদফরতরের সাবেক মহাপরিচালক। তিনি একজন আন্তর্জাতিক মানের চক্ষু বিশেষজ্ঞ। পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন জাতীয় চক্ষু বিজ্ঞান ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালে। তিনি তার মেধা, যোগ্যতা ও অসাধারণ গুণাবলী দিয়ে এইমধ্যে সারা দেশে বেশ সুনাম কুড়িয়েছেন।

অধ্যাপক ডা. মো. দীন মোহাম্মদ নূরুল হক স্বাস্থ্য অধিদফরতরের সাবেক মহাপরিচালক। তিনি একজন আন্তর্জাতিক মানের চক্ষু বিশেষজ্ঞ। পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন জাতীয় চক্ষু বিজ্ঞান ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালে। তিনি তার মেধা, যোগ্যতা ও অসাধারণ গুণাবলী দিয়ে এইমধ্যে সারা দেশে বেশ সুনাম কুড়িয়েছেন।

দেশব্যাপী চক্ষু রোগী ও চক্ষু বিশেষজ্ঞদের কাছে খুবই প্রিয় ও সুপরিচিত নাম অধ্যাপক ডা. দীন মোহাম্মদ নূরুল হক। চক্ষু চিকিৎসক হিসেবে প্রধানমন্ত্রীর সর্বোচ্চ সম্মাননা ডা. আলীম মেমোরিয়াল অ্যাওয়ার্ড লাভ করেছেন এ চিকিৎসক। তার জন্মস্থান কিশোরগঞ্জের পাকুন্দিয়া উপজেলার হোসেন্দী এলাকায়।

জানা গেছে, দীন মোহাম্মদ নূরুল হক পাকুন্দিয়া এলাকার মানুষের কাছে ‘ননী ডাক্তার’ নামে পরিচিত। অত্র অঞ্চলের সবাই তাকে ননী ডাক্তার হিসেবেই চেনে। তিনি পাকুন্দিয়া ও কটিয়াদি উপজেলার প্রায় ১০ হাজার রোগীকে বিনামূল্যে পাওয়ার চশমা বিতরণ করেছেন। এমনকি বিশেষজ্ঞ চক্ষু চিকিৎসকদের মাধ্যমে ছানি ও লেন্স অপারেশনের জন্য কয়েকশ’ রোগীকে ঢাকায় নিয়ে অপারেশন করিয়েছেন। গরিব ও অসহায় রোগীরা সম্পূর্ণ বিনামূল্যে এসব সেবা পেয়েছেন।