মো. রওশান উজ্জামান রনি
বিনা খরচে জার্মানি ওয়ার্ক ভিসা ২৬ হাজার কর্মী নিচ্ছে জার্মানি
জার্মানি ওয়ার্ক ভিসা ২০২৪। ছবি লিখক
জার্মানি ওয়ার্ক ভিসা সম্পূর্ণ বিনা খরচে ২৬,০০০ শ্রমিক নিচ্ছে জার্মানি। কীভাবে আবেদন করবেন? কোথায় আবেদন করবেন? আবেদন লিংক কোথায় পাবেন? জার্মানি ওয়ার্ক ভিসা নিয়ে যারা জার্মান যাওয়ার জন্য ইচ্ছুক তাদের জন্য বিস্তারিত তথ্য দেওয়া থাকবে এই আর্টিকেলে।
ইউরোপের অন্যতম প্রভাবশালী দেশ হচ্ছে জার্মান। অনেকের কাছে স্বপ্নের দেশ এটি। জার্মানি ওয়ার্ক ভিসা নিয়ে জার্মানে পাড়ি দেওয়ার জন্য অসংখ্য মানুষের ইচ্ছে। আর এই ইচ্ছেকে পূরণ করতে যাচ্ছে জার্মান সরকার। তারা নতুন একটি সুখবর দিল। বিভিন্ন খাতে শ্রমিক হিসাবে বড় ধরনের নিয়োগ দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে দেশটি। বিনা খরচে অন্তত ২৬,০০০ লোক নেবে তারা৷ বলা হয়েছে শিক্ষকতা, স্বাস্থ্যসেবা, কৃষি, নির্মাণ, প্রযুক্তি সহ নানা খাতে বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে দক্ষ কর্মী নিবে জার্মানি।
জার্মানি ওয়ার্ক ভিসা পেতে ইংরেজি ভাষা জানা থাকতে হবে। আপনার ILTS নাই তাতে কোন অসুবিধা নেই। ইংরেজি ভাষা দক্ষতার মান বিবেচনায় ILTS ছাড়াই খাতগুলোয় আবেদন করার সুযোগ পাবেন আগ্রহীরা৷ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, আগ্রহী প্রার্থীদের জার্মানি সরকারের ওয়েবসাইটে গিয়ে ওয়র্কিং ইন জার্মানি অপশনে ক্লিক এর পর প্রফেশন ইন ডিমান্ড জব লিস্টের ক্যাটাগরিতে পছন্দ মত চাকরির বিজ্ঞপ্তি খুজে নিতে হবে। তালিকায় প্রকাশিত বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী, কোনো ফি ছাড়াই আবেদন করা যাবে। আপনাদের সুবিধার্থে আমার এই আর্টিকেলের শেষের অংশে ক্যাপশনে এই লিঙ্কটি দিয়ে দেব। চাইলে খুব সহজেই আপনারা আবেদন করতে পারবেন।
ওয়েবসাইটের তথ্য অনুযায়ী, বিভিন্ন খাতে একাধিক পদে ২৬,২১১ জন কর্মী নিবে দেশটির সরকারি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলো। প্রতিষ্ঠানগুলো শিক্ষকতা, স্বাস্থ্য সেবা, সামাজিক খাত, কৃষি নির্মাণ সহ বিভিন্ন খাতে কর্মী নেবে। আলাদা আলাদা করে খাত অনুযায়ী ভাগ করে দেওয়া হয়েছে নিয়োগের খাতগুলো। জার্মানি ওয়ার্ক ভিসা দিবে সামাজিক খাত, স্বাস্থ্য সেবা, শিক্ষকতা খাতে ৬০০৯ জন, নির্মাণ খাতে ২৪৯৯ জন, ট্র্যাফিক লজিস্টিক সেফটি অ্যান্ড সিকিউরিটি খাতে ১৫১৪ জন, ব্যবসা প্রতিষ্ঠান আইন ও প্রশাসন খাতে তারা নিয়োগ দেবে ২৩৯১ জন।
জার্মান সরকার আরও একটি সুখবর দিয়েছে। আর সেটা হচ্ছে আপনারা প্রত্যেকে জানেন জার্মানিতে পিয়ার এর জন্য আপনাকে বৈধভাবে আট বছর অপেক্ষা করতে হত। মানে আপনি আট বছর বৈধভাবে থাকার পর আপনি পিয়ার জন্য আবেদন করতে পারতেন। কিন্তু এখন থেকে আপনাদের কে আর আট বছর অপেক্ষা করতে হবে না। আপনি পাঁচ বছর যদি বৈধভাবে সেখানে যদি বসবাস করেন তাহলে আপনি খুব সহজেই সে দেশের নাগরিকত্ব পাবেন। জার্মানিতে নাগরিকত্ব লাভ ও দ্বৈত নাগরিকত্ব নিয়ে সংসদে একটি বিল উত্থাপন করেছেন বাম পন্থি জোট সরকার। বিলটি সংসদে উঠলে তা ২৩৮ ভোটে পাস হয়। নতুন আইন অনুযায়ী যে কোন মানুষ পাঁচ বছর বসবাস করলেই তাকে নাগরিকত্ব দেওয়া হবে। আপনারা সকলে জানেন জার্মানিতে সর্বনিম্ন সেলারি ৩ থেকে ৪ লক্ষ টাকা। জার্মানি ওয়ার্ক ভিসা নিয়ে দক্ষতা অনুযায়ী আপনি চাইলে আরো বেশি টাকাও ইনকাম করতে পারবেন।
এটি হচ্ছে জার্মানির একটি নিউজ পোর্টাল থেকে প্রকাশিত নিউ সেখানে বলা হয়েছে, জার্মান সরকার একটি নতুন ইমিগ্রেশন আইন চালু করেছে, যেটি কোয়ালিফাই প্রফেশনালস এবং দক্ষ কর্মীদের জার্মানিতে আসার সুযোগ উন্মুক্ত করেছে। এই মর্মে জার্মান সরকার নতুন ইমিগ্রেশন আইন চালু করেছে। যেটি এফ ই জি নামে পরিচিত এবং এটি মূল উদ্দেশ্যই হল ইউরোপে ইকোনোমিক এরিয়ার বাইরের দেশগুলো থেকে খলিফাই প্রফেশনালস এবং দক্ষ কর্মীদের তাঁদের দেশে নেওয়ার জন্য। আর তাই আপনার এই সুযোগটি কাজে লাগিয়ে ইউরোপের অন্যতম ধনী দেশ জার্মানিতেবর্তমান সময়ে ওয়ার্ক ভিসা নিয়ে আসতে পারেন।
আজকের মূল আলোচ্য বিষয় কিভাবে আপনারা এই প্রোগ্রাম এর আওতায় নিজে নিজে আবেদন করে জার্মানিতে ওয়ার্ক ভিসা আসতে পারেন। সেই প্রসেসটি আপনাদেরকে শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত দেখিয়ে দেওয়া হবে।
যার মানে হল ইউরোপীয় ইউনিয়ন এবং সংযুক্ত দেশ জার্মানি দেশটির অর্থনৈতিক ভাবে শক্তিশালী এবং দেশটির জনসংখ্যা তুলনামূলকভাবে কম। এ দেশটিতে দক্ষ কর্মীদের নিয়োগ দেওয়া হবে। তাই এখন আমাদের জানা দরকার এখানে কোন ধরনের কাজের উপর জার্মানি ওয়ার্ক ভিসা হবে। এই কাজগুলো হচ্ছে ওয়েল্ডার প্লাম্বার, ইলেক্ট্রিশিয়ান কনস্ট্রাকশন, সুপারভাইজার, কনস্ট্রাকশন ম্যানেজার, প্রোডাকশন, সুপারভাইজার, মাস্টার শেফ কার্পেন্টার পেইন্টার ইঞ্জিনিয়ার, আইটি স্পেশালিস্ট ডেভেলপার সেলস অ্যান্ড মার্কেটিং, রিপ্রেজেন্টেটিভ,ডাক্তার, নার্স, কেয়ার গিভার ওয়ার্কার ইত্যাদি। এই ধরনের কাজের উপরে ওয়ার্ক ভিসা নিয়ে আপনারা জার্মানি দেশটিতে আসতে পারবেন। এখন আমাদের জানা দরকার। এই ধরনের কাজ নিয়ে যদি আমরা জার্মানি দেশটিতে আসতে চাই তাহলে আমাদের কি কি বিষয় থাকতে হবে?
জার্মানি ওয়ার্ক ভিসা পেতে প্রথমে আপনাদের বয়সসীমা হতে হবে ২০ থেকে ৫০ বছরের মধ্যে। এছাড়াও ইতিপূর্বে উল্লিখিত কাজগুলো উপর যদি আপনারা ওয়ার্ক ভিসা নিয়ে আসতে চান তাহলে এইসব কাজের উপর আপনাদের অভিজ্ঞতা থাকতে হবে। তাছাড়া আপনাদের ইংরেজি ভাষায় মোটামুটি বোঝা এবং বলার দক্ষতাও থাকতে হবে। এছাড়াও আপনার ওয়ার্ক এক্সপেরিয়েন্স সার্টিফিকেট ও অনেক ক্ষেত্রেই প্রয়োজন হবে। আর আপনাদের শিক্ষাগত যোগ্যতার বিষয়টি পুরোপুরি নির্ভর করছে আপনি কোন ধরনের কাজের উপর আসবেন। তার উপর যদি আপনারা শুধু মাত্র দক্ষ কর্মী হিসেবে দেশটিতে আসতে চান তাহলে আপনাদের মিনিমাম শিক্ষাগত যোগ্যতা থাকতে হবে। এসএসসি ও সমমানের প্রধানত আপনাদের এই সমস্ত বিষয় থাকতে হবে।
এখন আমাদের জানা দরকার জার্মানি ওয়ার্ক ভিসা নিয়ে আসার সুবিধাগুলো কী কী? ইউরোপ মহাদেশের মধ্যে সবচাইতে ধনী দেশগুলোর মধ্যে একটি হচ্ছে জার্মানি। তাই জার্মানি ওয়ার্ক ভিসা নিয়ে দেশটিতে আসার অর্থই হচ্ছে আপনারা এখানে এসে প্রতি মাসে বেশ ভাল পরিমাণে ইনকাম করতে পারবেন। যদি আপনার স্কিল্ড ওয়ার্কার হিসেবে জার্মানি ওয়ার্ক ভিসা নিয়ে আসেন তাহলে আপনাদের প্রতি মাসে গড়ে বেতন হবে মোটামুটি ৩০০০ ইউরোর মতো। বাংলাদেশি টাকা যে পরিমাণটা দাঁড়ায় প্রায় .৩,০০,০০০ টাকার উপরে। এ ছাড়াও জার্মানি দেশটিতে আপনারা প্রতি সপ্তাহে ম্যাক্সিমাম ৪৮ ঘণ্টা ডিউটি করতে পারবেন। তাছাড়া এখানে ওভারটাইম করারও ব্যাপক সুযোগ রয়েছে। স্কিল্ড ওয়ার্কার হিসেবে জার্মানি দেশটিতে আপনারা আসলে এখানে আসার ছয় মাসের মধ্যে এই টেম্পোরারি রেসিডেন্ট পারমিট পেয়ে যাবেন। এরপর আপনি টানা পাঁচ বছর এ দেশে থাকতে পারলে এখানে ওয়ার্কারদের বিভিন্ন ফেসিলিটি দেওয়া হয়ে থাকে। আরেকটি ভালো বিষয় হচ্ছে আপনার এখানকার লিগাল ডকুমেন্ট হয়ে যাওয়ার পর আপনারা চাইলে বিশ্বের যে কোনও উন্নত দেশেই বৈধভাবে যেতে পারবেন। তো এই সমস্ত বিষয় বিবেচনা করলে দেখা যাবে, এই দেশটিতে ওয়ার্ক ভিসা নিয়ে আসে বাংলাদেশিদের জন্য অনেক অপর্চুনিটি রয়েছে।
এখন সব চাইতে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় কী ভাবে আমরা দক্ষ কর্মী হিসেবে জার্মানি ওয়ার্ক ভিসা নিয়ে আসতে পারি। আপনি কোন লোকাল অথবা ইন্টারন্যাশনাল এজেন্সির মাধ্যমে কাজ করে যদি জার্মানি দেশটিতে ওয়ার্ক ভিসা নিয়ে আসতে চান তাহলে আপনার খরচ হবে মিনিমাম ₹10,00,000 থেকে 15,00,000 টাকার মধ্যে। তবে সবক্ষেত্রে আপনার অর্থের রিস্ক নেওয়ার বিষয়টি অবশ্যই মাথায় রাখতে হবে। এছাড়াও এখানে জার্মানি ওয়ার্ক ভিসা পাওয়া না পাওয়ার একটি বিষয় রয়েছে। তাই আপনাদের সবার জন্য সাজেশন থাকবে। নিজে নিজে অ্যাপ্লিকেশন করার। এখন নিজে নিজে অ্যাপ্লিকেশন করার জন্য আপনাদের সবার প্রথমে একটি নিয়োগকারী কোম্পানি খুজে বের করতে হবে এবং সেই নিয়োগকারী কোম্পানি থেকে আপনার কনট্যাক্ট এবং ওয়ার্ক পারমিট টি দিতে হবে। আর এই কাজটি করার জন্য আপনাদেরকে নিয়োগকারী কোম্পানির কাছে অনলাইনে প্লিকেশন করতে হবে। জবে এপ্লিকেশন করার জন্য সবার প্রথমে আপনাদের দরকার হবে ইউরোপের স্মার্ট সি বি যা আপনারা চাইলে নিজেরা বানিয়ে নিতে পারেন।
জার্মানি ওয়ার্ক ভিসা পেতে এখন এই দু টি ডকুমেন্টস রেডি হলে আপনারা আমাদের দেওয়া লিঙ্কটিতে ক্লিক করবেন। লিঙ্কটিতে ক্লিক করলে আপনার একটি ওয়েবসাইটে চলে আসবেন। এখানে আসার পর আপনারা এই সাইট টিকে ইংরেজি ভাষায় ট্রান্সলেট করে নেবেন। এরপর এখানে আপনারা ওয়ার্ক নামক অপশনে যে ধরনের কাজটি করতে চান সেই কাজটির নাম লিখে ফাইন জবস নামক অপশনটিতে ক্লিক করবেন। আমরা। উদাহরণস্বরূপ, ওয়েল্ডার লিখে সার্চ করুন সার্চ করুন। সঙ্গে সঙ্গে এখানে আমাদের সামনে অনেকগুলো সার্চ রেজাল্ট শো করছে। ওয়েল্ডারের জব সম্পর্কিত এখান থেকে আপনারা যে কাজটি করতে ইচ্ছুক সেই কাজটির উপরে ক্লিক করবেন। ক্লিক করার পর আপনার সাইটটিকে পুনরায় ইংরেজি ভাষায় ট্রান্সলেট করে নেবেন। এরপর আপনারা এই জব টা সম্পর্কিত যাবতীয় তথ্য ইংরেজি ভাষায় দেখতে পারবেন এবং এখান থেকে আপনারা এই জব টা সম্পর্কিত যাবতীয় তথ্য খুব ভাল করে জেনে নেবেন। গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয় আপনারা এখানে দেখতে পাচ্ছেন এই জব টা তে আবেদন করার জন্য৷ রেকর্ড দুটি ডকুমেন্ট হচ্ছে সি বি এবং সার্টিফিকেটতাই আপনারা অবশ্যই দুটি ডকুমেন্টস রেডি করে এখানে থাকা ইমেল অ্যাড্রেস টি বরাবর আপনাদের শিরোপার ফরম্যাট সিভি হলে এবং সার্টিফিকেট সহ যে ধরনের তথ্য চাইবে সেই অনুযায়ী তথ্য যুক্ত করে তাদেরকে পাঠিয়ে দেবেন।
এখন কোম্পানি যদি আপনার অ্যাপ্লিকেশনটি দেখে ইন্টারেস্টেড হয় তাহলে তারা আপনাদেরকে রেসপন্স মেল করবে। তাই আপনারাও নিয়মিত আপনাদের মেলবক্স চেক করবেন। এই প্রক্রিয়া অনুসরণ করে যদি আপনি একটি কোম্পানী ম্যানেজ করতে পারেন তাহলে সেই কোম্পানির কাছ থেকে আপনি একটি জার্মানি ওয়ার্ক কনট্র্যাক্ট এবং জার্মানি ওয়ার্ক ভিসা পারমিট ম্যানেজ করতে পারবেন। এখন মনে রাখবেন যেহেতু জার্মানি পৃথিবীর অন্যতম একটি উন্নত দেশ তাই এখানে আপনি ওয়ার্ক ভিসা নিয়ে আসতে হলে অবশ্যই আপনাকে ওয়ার্ক পারমিটেরওয়ার্ক কনট্র্যাক্ট পাওয়ার পূর্বে কোম্পানীর কাছে একটি ইন্টারভিউ দিতে হবে। আপনি যদি একটি গ্রহণযোগ্য এপ্লিকেশন করতে পারেন তাহলে আপনি অবশ্যই কোম্পানির কাছ থেকে রেসপন্স পাবেন এবং এই প্রক্রিয়াটি অনুসরণ করে আপনি একটি নিয়োগকারী কোম্পানি খুজে পেতে পারেন। এভাবে করে আপনি একটি জার্মানি ওয়ার্ক ভিসা করা এবং ওয়ার্ক পারমিট ম্যানেজ করতে পারলে পরবর্তীতে আপনি জার্মান অ্যাম্বাসি কর্তৃক নির্ধারিত ২০ অ্যাপ্লিকেশনের জন্য যাবতীয় তথ্য প্রস্তুত করে পরবর্তীতে ভিসার জন্য অ্যাপয়েন্টমেন্ট নিয়ে নির্ধারিত সময়ে গিয়ে আপনাদের এই সমস্ত ডকুমেন্ট সাবমিট করবেন। এছাড়াও আপনাদেরকে ইন্টারভিউ দিতে হবে এবং আপনারা ফাইনাল রেজাল্ট পেয়ে যাবেন। এরপর আপনাদের ভিসা ইস্যু হয়ে গেল৷। আবেদন লিঙ্ক
আই নিউজ/আর
আরও পড়ুন
- ডিভি লটারি আবেদনের নিয়ম
- ইউরোপ যাওয়ার আগে যা জানা প্রয়োজন
- লন্ডনের ওয়ার্ক পারমিট ভিসা তথ্য ২০২৩
- গ্রিসে নিখোঁজের দেড় মাসেও খোঁজ মিলেনি হবিগঞ্জের ওয়াহিদ আলীর
- অস্ট্রেলিয়া ওয়ার্ক ভিসা ২০২৪ আবেদন করবেন যেভাবে
- বিনা খরচে জার্মানি ওয়ার্ক ভিসা ২৬ হাজার কর্মী নিচ্ছে জার্মানি
- মৌলভীবাজারের জুনেদ পেলেন ইংল্যান্ড ক্রিকেট বোর্ডের সম্মাননা
- বিদেশে বসে ষড়যন্ত্রকারীদের চিহ্নিত করা হচ্ছে: আমিরাতে তথ্যমন্ত্রী
- ভুয়া বিয়ের নিমন্ত্রণে কানাডায় যাওয়ার পথে আটক ৪২ বাংলাদেশি
- স্বচ্ছতা আনতে উন্মুক্ত লটারীর মাধ্যমে ভাতা কার্ডের তালিকা তৈরি