রজত গোস্বামী
প্রকাশিত: ০১:৪৩, ২৪ মে ২০২০
আপডেট: ০১:৫৬, ২৪ মে ২০২০
আপডেট: ০১:৫৬, ২৪ মে ২০২০
আমাদের সন্তান যেনো থাকে দুধে-ভাতে
দেশে দেশে কোভিড-১৯, অর্থাৎ করোনা ভাইরাস এর মহামারী চলছে। জনজীবন বিপর্যস্ত। আমাদের প্রিয় বাংলাদেশেও আশঙ্কাজনক ভাবে ছড়িয়ে পড়ছে এই মহামারী। আমাদের সরকার তার সীমিত সামর্থ্য নিয়ে সাহসিকতার সাথে লড়াই করে যাচ্ছে। বাংলাদেশের ক্ষেত্রে লক্ষ্যণীয়, সরকারের অঘোষিত লকডাউনের তিনদিনের মাথায় দেশের দরীদ্রশ্রেণির মধ্যে খাদ্যের জন্য হাহাকার পড়ে যায়। সরকারি সংস্থাগুলো ঝাপিয়ে পড়েছে খাদ্য পরিস্থিতি সামাল দিতে। দেশের দরীদ্রশ্রেণির মধ্যে খাদ্যের জন্য হাহাকার শুধু করোনাকালেই নয়, অন্যান্য প্রাকৃতিক দুর্যোগেও আমরা দেখেছি।
আমাদের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী তার বিচক্ষনতায়, করোনা পরবর্তী পরিস্থিতি মোকাবেলায় এখনই পরিকল্পনা প্রণয়ন শুরু করেছেন। এবং তাঁর পরিকল্পনায় এবং নির্দেশনায় কৃষিও বাদ যায় নি। তিনি যেমন কৃষকদের জন্য আর্থিক প্রণোদনা বরাদ্দ করেছেন, তেমনই বোরো ফসল ঘরে উঠানোর পর দেশের এক ইি আবাদযোগ্য জমি যাতে খালি পড়ে না থাকে তা’র নির্দেশনা দিয়েছেন। এটা তার স্বভাবসুলভ দূরদর্শীতার প্রমাণ।
একটা বিষয় লক্ষণীয়, বাংলাদেশে দারীদ্রসীমায় বা এর নীচে অবস্থান করা জনসংখ্যার খাদ্য চাহিদার চেয়ে যেকোন সময় ত্রাণ চাহিদা বেশী হয়। অন্যক্ষেত্রে এর কারন বলা না গেলেও, করোনাকালে কাজ হারানো মানুষের সংখ্যাধিক্যের জন্য এমন হচ্ছে, এটা নিশ্চিত।
কোভিড-১৯, অর্থাৎ করোনা ভাইরাস এদেশে কতটুকু সংক্রমণ বা প্রাণহানী ঘটাবে, তা বলার সময় এখনো আসেনি। তবে, ইউরোপ-আমেরিকার মতো হবে না, নিশ্চিত করে বলা যায়।
কিন্তু করোনা পরবর্তী অর্থনীতিতে এর প্রভাব যে অসহনীয় হবে, তা বলার অপেক্ষা রাখে না। কারন, করোনা ভাইরাস নিয়ন্ত্রণে শিল্প প্রতিষ্ঠান ও ব্যবসায় প্রতিষ্ঠান বন্ধের কারণে অসংখ্য শ্রমিক কর্মচারীর কাজ নাই, তাই তাদের সাপ্তাহিক বা মাসিক রুটি রুজি বন্ধ।
করোনা পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়ে এলে শিল্প প্রতিষ্ঠান ও ব্যবসায় প্রতিষ্ঠানের মালিক অপূরণীয় ক্ষতি সামলিয়ে তাদের কারখানা বা ব্যবসায় শুরু করলে আগের শ্রমিক কর্মচারীর সকলকে সঙ্গত কারণেই কাজে ফিরিয়ে নিতে পারবে না।
করোনা শুধু বাংলাদেশেই নয়, সমগ্র পৃথিবীতে বিশেষ করে শিল্পোন্নত দেশসমূহে ভয়াল থাবা বসিয়েছে। অর্থনীতিবিদগণের মতে, করোনা পরিস্থিতি থেকে উত্তরণের পর, বিশ্বে প্রচন্ড অর্থনৈতিক মন্দা দেখা দিবে। কয়েক কোটি মানুষ কাজ হারিয়ে বেকার হয়ে পড়বে। এর প্রভাব অবশ্যই বাংলাদেশের অর্থনীতিতেও দেখা যাবে। এর কারন প্রধানতঃ তিনটি। প্রথমতঃ বাংলাদেশের রপ্তানী আয় হ্রাস পাবে এবং দ্বিতীয়তঃ প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্স মারাত্মক কমে যাবে এবং তৃতীয়তঃ আমদানী ব্যয় বেড়ে যাবে। এতে দেশের বৈদেশিক মূদ্রা রিজার্ভের উপর প্রচন্ড চাপ সৃষ্টি হবে এবং দেশ আমদানী সক্ষমতা হারাবে। ফলে, জরুরী প্রয়োজনের পণ্য আমদানীতে এবং চলমান বৈদেশিক মূদ্রা ব্যয় সংশ্লিষ্ট উন্নয়ন প্রকল্প সমূহ বাস্তবায়নে নেতিবাচক প্রভাব দেখা যাবে।
দুই.
আমাদের দেশে শিল্প দুই রকমের। প্রথমতঃ রপ্তানীমুখী শিল্প কারখানা, যারা মূলত রপ্তানীর লক্ষে উৎপাদন করে, যদিও এর সামান্য অংশ দেশীয় বাজারেও যোগান দেয়। যৌক্তিক পরিমানে রপ্তানী আদেশ না পেলে তাদের উৎপাদনে ফিরে যাওয়া কঠিন হবে। কারণ, তারা দেশীয় নয়, বরং বিদেশী বাজারের উপর নির্ভরশীল। দ্বিতীয়তঃ সাধারণ শিল্প কারখানা। তাদের পণ্য দেশের বাজারের চাহিদার উপর নির্ভরশীল, যদিও তাদের কেউ কেউ পণ্যের কিছু অংশ রপ্তানী করে থাকে। এসব শিল্প সীমিত পরিসরে হলেও নিশ্চিতভাবে উৎপাদনে ফিরে যাবে । এক্ষেত্রে উভয় প্রকার শিল্পের বড় সংখ্যক শ্রমিক কর্মচারী কাজ ফিরে পাবে না। ফলে, বেকার হয়ে তারা তাদের ক্রয়ক্ষমতা হারাবে।
অন্যদিকে, ব্যবসায় প্রতিষ্ঠান সমূহ, তাদের করোনাকালের লোকসান সহনীয় করতে খরচ কমানোর লক্ষে কর্মচারীর সংখ্যা কমাতে বাধ্য হবে। এই কর্মচারীরাও তাদের বেকারত্ব নিয়ে ক্রয়ক্ষমতা হারাবে। এভাবে বলা যায়, অপ্রাতিষ্ঠানিক শ্রমিক শ্রেণির কথা। যারা স্থানীয়ভাবে দিন মজুরী করে জীবিকা নির্বাহ করতো, তাদের অনেকেই আগের মতো কাজের সুযোগ পাবে না। কারণ, তাদের নিয়োগকর্তাদের অনেকে করোনাকালে সহায় হারিয়েছে। যার সার্বিক ফল গিয়ে পড়বে বিশাল জনগোষ্ঠির খাদ্যের প্রাপ্যতার উপর।
আবার, করোনা পরবর্তী অর্থনৈতিক পরিস্থিতির কারনে সরকারের প্রত্যাশিত রাজস্ব আয় অনেক কমে যাবে। সার্বিক অর্থনৈতিক পরিস্থিতি সামাল দিতে সরকারকে মূদ্রানীতি সহজতর করতে হবে এবং বাজারে অর্থ সরবরাহ ঠিক রাখেেত সরকারি ব্যয় বৃদ্ধি করতে হবে, এটাই স্বাভাবিক। শুনা যায়, সরকারি ব্যয় বৃদ্ধির প্রয়োজনে সরকার বাজারে অর্থের সরবরাহ বাড়াতে টাকা ছাপানোর পরিকল্পনা করছে। কিন্তু, নতুন ছাপানো টাকা যদি উৎপাদনশীল খাতে বেশী ব্যয় না হয়ে রাজনৈতিক চাপে অনুৎপাদনশীল খাতে বেশী ব্যয় হয়, তবে মূদ্রাস্ফীতি মারাত্মক হারে বেড়ে যেতে পারে। উপরোক্ত সার্বিক বিষয় বিবেচনা করলে, আশঙ্কা সৃষ্টি হয়- দুর্ভিক্ষের।
দেশের প্রায় আঠারো কোটি জনসংখ্যার বিশাল অংশের খাদ্যের প্রাপ্যতা নিয়ে শঙ্কার সৃষ্টি হলে, অর্থাৎ দুর্ভিক্ষ পরিস্থিতি সৃষ্টি হলে বাংলাদেশে করোনা পরবর্তী অর্থনীতি কোথায় দাঁড়াবে?
তিন.
আমাদের বাংলাদেশের ’দরীদ্র দেশ’ এর তকমা ততদিন লেগেছিলো যতদিন আমরা পাট আর চিনি শিল্প থেকে বেরুতে পারিনি। বাংলাদেশে অন্যান্য শিল্পের বিকাশ শুরু হলে অর্থনীতিতে ব্যাপক পরিবর্তনের সূচনা হয়। এতে দেশের রপ্তানীদ্রব্যের তালিকা দীর্ঘ হতে থাকে, সরকারী আয়ের নতুন নতুন খাত সৃষ্টি হয়, বেসরকারি খাতে কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি হয়, কৃষিতে উৎপাদনের উপাদানে বৈচিত্র আসার ফলে কৃষির উৎপাদনশীলতা বেড়ে যায়। সামগ্রীক ফলাফলে আমরা দেখি মাথাপিছু আয় বেড়ে, বাজারে কার্যকর চাহিদা সৃষ্টি হয়।
তবে সমস্যা হচ্ছে, কৃষিতে না আছে স্থায়ী কর্মসংস্থানের সুযোগ, না আছে সামগ্রীক অর্থনীতিতে প্রবৃদ্ধি বেশী যোগ হবার সুযোগ। তাই, কৃষিপ্রধান কোন দেশই উন্নত দেশের তালিকায় নাই। অষ্টাদশ শতাব্দীর শিল্প বিপ্লবের পর অকৃষিজ (মূলত শিল্পপণ্য) উৎপাদন থেকে আয়, মানুষের জীবিকা নির্বাহের প্রধান উপায়ে পরিনত হয়। এরপর থেকেই শিল্পে উন্নত জাতির জয় জয়কার শুরু হয় এবং তারা মানব সমাজে আধিপত্য বিস্তার শুরু করতে থাকে।
চার.
বাংলাদেশ কৃষি নির্ভর দেশ। আমার ধারনা, বাংলাদেশের ক্ষেত্রে অর্থনৈতিক মন্দা ততটুকু হবার সম্ভাবনা কম, যতটুকু শিল্পোন্নত দেশে হবার আশঙ্কা করা হচ্ছে। এই কোভিড-১৯ দেখিয়ে দিলো, আমরা জ্ঞান বিজ্ঞানে যতই আধুনিক হই না কেনো, কোন না কোন ভাবে প্রকৃতির কাছেই আমাদের ভরসা করতে হবে। কৃষি তো প্রকৃতিরই অংশ, আর আমাদের এখন রয়েছে শক্ত কৃষিখাত। বর্তমানে বাংলাদেশের জিডিপি’তে কৃষির অবদান প্রায় ১৪ শতাংশ (১৩.৬০ শতাংশ)। বিশ্বে খাদ্য শস্যের গড় উৎপাদনশীলতা বিঘা প্রতি ৩ টন হলেও বাংলাদেশে ৪ টন। বাংলাদেশ চাউল, মিঠাপানির মাছ ও ছাগল উৎপাদনে ৪র্থ, খাদ্যশস্য উৎপাদনে ১০ম, আলু ও আম উৎপাদনে ৭ম, এবং ছাগলের মাংস উৎপাদনে ৫ম স্থানে। বিশ্বে ইলিশ মাছের মোট উৎপাদনের ৮৬ শতাংশ বাংলাদেশে উৎপাদিত হয়। জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে গত দশবছরে আমাদের দেশে ধানের উৎপাদন ৩ গুণ, গমের ২ গুণ, সবজীর ৫ গুণ এবং ভূট্টার উৎপাদন ১০ গুণ বেড়েছে।
আমি অর্থনীতির ছাত্র হিসাবে, করোনা পরবর্তী বিশ্বঅর্থনীতির প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের সম্ভাব্য অর্থনৈতিক পরিস্থিতি সম্পর্কে একটি ব্যাক্তিগত বিশ্লেষণ তুলে ধরার চেষ্টা করছি মাত্র। আমার বদ্ধমূল ধারনা, কৃষিই বাংলাদেশের মানুষকে দুর্ভিক্ষ থেকে ভালোভাবেই বাঁচাবে। এক্ষেত্রে কৃষির প্রতি সরকারের বিশেষ সমর্থন থাকলে, সংকটকালে কৃষি আমাদের ত্রাণকর্তা হবে। কেউ অন্তত না খেয়ে মরবে না। এভাবে, বছরখানেক অতিক্রান্ত হলে সার্বিক অর্থনৈতিক পরিস্থিতি আগের অবস্থানে ফিরতে শুরু করবে।
আমাদের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী তার বিচক্ষনতায়, করোনা পরবর্তী পরিস্থিতি মোকাবেলায় এখনই পরিকল্পনা প্রণয়ন শুরু করেছেন। এবং তাঁর পরিকল্পনায় এবং নির্দেশনায় কৃষিও বাদ যায় নি। তিনি যেমন কৃষকদের জন্য আর্থিক প্রণোদনা বরাদ্দ করেছেন, তেমনই বোরো ফসল ঘরে উঠানোর পর দেশের এক ইি আবাদযোগ্য জমি যাতে খালি পড়ে না থাকে তা’র নির্দেশনা দিয়েছেন। এটা তার স্বভাবসুলভ দূরদর্শীতার প্রমাণ। কিন্তু, আমরা জননেত্রী শেখ হাসিনার মতো যোগ্য এবং দক্ষ নেতৃত্ব পেলেও, ক্ষমা চেয়েই বলছি- করোনাকালীন অভিজ্ঞতা বলে, পরবর্তী সারি থেকে শুরু করে তৃণমুলে অবস্থানকারী পর্যন্ত ’উল্লেখযোগ্য সংখ্যক’ রাজনৈতিক নেতৃত্বের প্রতি আস্থাশীল হওয়া বেশ কঠিন। এর একটি প্রমান হচ্ছে- করোনা পরিস্থিতি দক্ষতার সাথে মোকাবেলায় প্রতি জেলায় একজন করে সচিবকে দায়িত্ব দেয়া।
তারপরেও বিশ্বাস করি, করোনা পরিস্থিতি থেকে উত্তরণের পর আমাদের দেশের জনগণ দুর্ভিক্ষের মুখোমুখি হবে না, যেমন তৎকালীন সময়ে কিছু দেশবিরোধী শত্রুর কারসাজিতে ১৯৭৪ সালের দুর্ভিক্ষ হয়েছিলো। এবার আমাদের সন্তানদের জন্য গোস্ত-পরোটা না হোক, দুধ-ভাতের (প্রতীকি অর্থে) সংস্থানে সমস্যা হবে না।
পাঁচ.
এই লেখার সুযোগে আমার ব্যক্তিগত কয়টি প্রস্তাবনা রাখতে চাই। যেমন- (১) কৃষিঋণের জন্য নাম মাত্র সুদ ধার্য করা, (২) কৃষি সম্প্রসারন অধিদপ্তরের মাঠ পর্যায়ের কর্মকর্তাদের মাধ্যমে সবজী সহ কৃষিপণ্যের উৎপাদকদের জন্য ন্যয্যমূল্য নিশ্চিত করতে দেশের সকল উপজেলা ও গ্রোথ সেন্টারে (সার ও বীজ ডিলারের মতো) ডিলার নিয়োগ করা (৩) সরকারি ব্যয়ের ক্ষেত্রে উৎপাদনশীল খাতে ব্যয় বাড়ানো, (৪) দরীদ্র মানুষ অধিক ভোগ করে, এমন পণ্যের ক্ষেত্রে অন্তত আগামী ডিসেম্বর মাস পর্যন্ত ভ্যাট মওকুফ করা। (৫) সকলস্তরের জনপ্রতিনিধিদের (ইউপি মেম্বার, পৌর কাউন্সিলার থেকে শুরু করে সাংসদ পর্যন্ত) জনপ্রতিনিধিদের যাবতীয় ভাতা একবছরের জন্য অন্তত ৩০ শতাংশ হ্রাস করা, এবং সংসদীয় কমিটি সহ সরকারি সভায় উপস্থিতির জন্য কর্মকর্তা ও জনপ্রতিনিধিদের সম্মানী ভাতা একবছরের জন্য বন্ধ রাখা।
বৈদেশিক মূদ্রার উপর চাপ সামলানোর জন্য- (১) অন্তত একবছরের জন্য বিলাস দ্রব্যের (প্রসাধনী সহ) এবং দেশে উৎপাদিত হয় এমন বিদেশী পণ্যের (যেমন- বিস্কুট, চিপস্, লজেন্স, চকোলেট, ফলের জুস, এরকমের আর যা যা পণ্য আছে) আমদানী ৮০ শতাংশ হ্রাস করা (২) আগামী দুইবছরের জন্য সাংসদ ও সরকারি কর্মকর্তাদের অতি প্রয়োজনীয় বিষয়ে ছাড়া, যাবতীয় বিদেশ সফর স্থগিত করা। (৩) দেশে চলমান মেগা প্রকল্পে বৈদেশিক মূদ্রায় খরচ ছয়মাসের জন্য অর্ধেক কমিয়ে আনা।
করোনা পরবর্তী সম্ভাব্য অর্থনৈতিক বিপর্যয় রুখে দিয়ে আমরা মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে বিশ্বে দৃষ্টান্ত স্থাপন করতে পারবো বলে অর্থনীতির ছাত্র হিসাবে আমার দৃঢ় বিশ্বাস।
রজত গোস্বামী, শিক্ষক ও সাংবাদিক
-
খোলা জানালা বিভাগে প্রকাশিত লেখার বিষয়, মতামত, মন্তব্য লেখকের একান্ত নিজস্ব। eyenews.news-এর সম্পাদকীয় নীতির সঙ্গে যার মিল আছে এমন সিদ্ধান্তে আসার কোন যৌক্তিকতা সর্বক্ষেত্রে নেই। লেখকের মতামত, বক্তব্যের বিষয়বস্তু বা এর যথার্থতা নিয়ে eyenews.news আইনগত বা অন্য কোনো ধরনের কোনো দায় গ্রহণ করে না।
আরও পড়ুন
খোলা জানালা বিভাগের সর্বাধিক পঠিত
- বাংলাদেশে শিশু শ্রম: কারণ ও করণীয়
- ২০২৩ সালে কী সত্যিই ভয়াবহ দুর্ভিক্ষ আসছে?
- পনেরো আগস্ট পরবর্তী রাজনৈতিক দ্বন্ধ
মোশতাক বললেও মন্ত্রীদের কেউ সেদিন বঙ্গবন্ধুর লাশের সঙ্গে যায়নি! - করোনা যেভাবে চিকিৎসকদের শ্রেণীচ্যুত করলো
- চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের সমস্যা এবং সম্ভাবনা
- ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের কুকুর স্থানান্তরকরণ ও ভবিষ্যৎ
- শরীফার গল্প পড়তে আমাদের এতো কেন সমস্যা?
- ফিলিস্তিনে প্রাণ হারাচ্ছেন গুরুত্বপূর্ণ সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্বরা
- মহান মুক্তিযুদ্ধে বিদেশী গণমাধ্যমের ভূমিকা
- রেমডেসিভির একটি অপ্রমাণিত ট্রায়াল ড্রাগ
সর্বশেষ
জনপ্রিয়