জসীম উদ্দীন মাসুদ
আপডেট: ২০:০৫, ৬ অক্টোবর ২০২০
শিশুর জন্য বিশ্ব গড়ি
“মানবজাতির সর্বোত্তম যা কিছু দেয়ার আছে, শিশুরাই তা পাওয়ার যোগ্য”- ১৯২৪ সালে লীগ অব নেশনস-এর জেনেভা কনভেনশনে সর্বপ্রথম শিশুদের কল্যাণের কথা ভেবে উচ্চারিত হয়েছিল এই মহান ঘোষণা। তারপর কেটে গেছে ৯৬টি বছর।
এখনও আমরা শিশুর বাসযোগ্য পৃথিবী গড়তে পারিনি, শিশুদেরকে দিতে পারিনি মানবজাতির সর্বোত্তম উপহার। করোনা মহামারীর দাপটের মধ্যে সারা বিশ্বে আজ অক্টোবর মাসের প্রথম সোমবার পালিত হচ্ছে বিশ্ব শিশু দিবস। দেশের মোট জনসংখ্যার ৪০ শতাংশ শিশুদের জন্যে উন্নয়ন, সুরক্ষা ও অধিকার প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে শিশুবান্ধব পরিবেশ সৃষ্টির লক্ষ্যে বাংলাদেশ সরকার করোনাকালেও অত্যন্ত গুরুত্বের সাথে বিশ্ব শিশু দিবস পালনের পাশাপাশি ৫ অক্টোবর থেকে ১১ অক্টোবর সাতদিনব্যাপি জাতীয় শিশু অধিকার সপ্তাহ পালন করছে। বিশ্ব শিশু দিবসে এবারের প্রতিপাদ্য বিষয় নির্ধারিত হয়েছে ‘শিশুর সাথে শিশুর তরে, বিশ্ব গড়ি নতুন করে’। শিশুদেরকে সাথে নিয়ে শিশুদের জন্যে এমন একটা নতুন বিশ্ব গড়ে তুলতে হবে যেখানে সব শিশু তার প্রাপ্য অধিকার খুঁজে পাবে পরম নিশ্চয়তায়।
২.
‘অধিকার’ শব্দটি একটি বিমূর্ত ধারণা। একে সংজ্ঞায়িত করা কঠিন হলেও সহজ কথায় ‘কোন কিছুর জন্য ন্যায়সঙ্গত দাবী’কে অধিকার হিসেবে অভিহিত করা যায়। সুতরাং অধিকার হলো ন্যায্য পাওনা- যার রয়েছে আইনগত, সামাজিক ও নৈতিক ভিত্তি। যা চাওয়ার দরকার নেই এমনিতেই পাওয়া উচিত। যা না পেলে একজন মানুষের বেঁচে থাকা অনিশ্চিত বা কষ্টকর হয়ে যায়, বিকাশ ও নিরাপত্তা বাধাগ্রস্থ হয়। শিশু অধিকার হলো শিশুদের ন্যায্য পাওনা, যার আইনগত ভিত্তি হলো জাতিসংঘ শিশু অধিকার সনদ। যে অধিকারগুলো শিশুর এমনিতেই পাওয়ার কথা। যা চাইতে হয়না। তবে তা না পেলে একজন শিশু সঠিকভাবে বেড়ে উঠতে পারে না এবং তার সঠিক বিকাশ ব্যাহত হয়।
শিশু অধিকার বিষয়ক ধারণা শতাব্দীকালের হলেও সর্বসাধারণের গোচরে এর আবির্ভাব প্রায় নতুন। প্রতিটি শিশুর আছে নিজস্ব ভাবধারা, চিন্তা, মতামত এবং প্রকাশ ক্ষমতা যদিও একথা আমাদের বয়স্ক মন মানতে চায়না। আমরা ভুলে যাই শিশুরাও মানুষ। একজন মানুষের মধ্যে আবেগ অনুভূতি থাকবে এটা শিশুদের বেলায় আমরা মেনে নিতে পারি না। তাই শিশুদের সাথে আমরা যে কোন আচরণ অকপটে করে ফেলতে পিছপা হই না। কারণ শিশু প্রতিবাদ করতে পারে না বা প্রতিবাদ করলেও তারা আক্রমণাত্বক হয় না বা হলেও তা রক্তক্ষয়ী হয় না।
৩.
শিশুর বয়সসীমা জাতিসংঘ শিশু অধিকার সনদ ১৯৮৯, জাতীয় শিশু নীতি ২০১১ ও শিশু আইন ২০১৩ অনুযায়ী ১৮ বছর। অবশ্য বাংলাদেশে বিদ্যমান বিভিন্ন আইনে শিশুর বয়সকে ভিন্ন ভিন্নভাবে নির্দিষ্ট করা হলেও একথা সত্যি, শিশু শুধু বয়সের মধ্যে বন্দী এক শরীর সর্বস্ব মানুষ নয়। তার মধ্যে রয়েছে সুপ্ত সম্ভাবনা যা সমাজ ও দেশকে সামনের দিকে এগিয়ে নিয়ে যেতে সাহায্য করে। কিন্তু শিশুর এই সুপ্ত সম্ভাবনা বিকশিত করার জন্যে সর্বাগ্রে প্রয়োজন সর্বক্ষেত্রে শিশুর অধিকার বাস্তবায়নের।
শিশুদের প্রতিটি ইচ্ছা এক একটি স্বপ্ন, প্রতিটি ইচ্ছাই এক একটি অধিকার। এই ইচ্ছা, অধিকার এবং স্বপ্নকে যতদিন আন্তরিকভাবে গ্রহণ করা না হবে ততদিন শিশুরা অদূর ভবিষ্যতে সুনাগরিক হয়ে উঠতে পারবে না এবং তাদের পক্ষেও তখন অন্যদের আশা-আকাঙ্খা পূরণ করা সম্ভব হবে না। শিশুদের যতগুলো অধিকার আছে যেমন- জন্মনিবন্ধন, শিক্ষা, খেলাধুলা, চিকিৎসা, বিনোদন, স্নেহ-ভালোবাসা, নিরাপত্তা ইত্যাদি প্রতিটি ক্ষেত্রে ব্যক্তি, পরিবার, সমাজ ও রাষ্ট্রের উপযুক্ত দায়িত্ব নিতে হবে।
সেদিন সমাগত প্রায় যেদিন পৃথিবীর দেশগুলোর অগ্রগতি তাদের সামরিক বা অর্থনৈতিক শক্তি কিংবা রাজধানী নগরী ও সুবিশাল সরকারী ভবনসমূহের চাকচিক্যের মাপকাঠিতে নয় বরং তাদের জনগনের কল্যাণের মাপকাঠিতে, দুঃস্থ ও সুযোগবি তদের জন্য গৃহীত ব্যবস্থার ভিত্তিতে এবং তাদের শিশুদের শরীর ও মনের বিকাশ সুরক্ষায় গৃহীত ব্যবস্থার ভিত্তিতে পরিমাপ করা হবে।
৪.
বিশ্ব শিশু দিবস পালিত হয়ে আসছে ১৯৫৩ সাল থেকে এবং শিশু অধিকার সপ্তাহ পালিত হয়ে আসছে তারও অনেক পরে যখন ১৯৯০ সালের ২ সেপ্টেম্বর জাতিসংঘ শিশু অধিকার সনদ আইনে পরিণত হলো। এর আগে ১৯৮৯ সালের ২০ নভেম্বর জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে ইতিহাসে সবচেয়ে ব্যাপকভাবে গৃহীত মানবাধিকার চুক্তি শিশু অধিকার সনদ গ্রহণ করা হয়েছিল।
মাঝখানে অবশ্য শিশুদের মৌলিক মানবাধিকার রক্ষায় অনেকগুলো গুরুত্বপূর্ণ উদ্যোগ নেয়া হয়েছিল। বিভীষিকাময় দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পরে লীগ অব নেশনস-এর পরিবর্তে ১৯৪৫ সালের ২৬ জুলাই সানফ্রান্সিসকোতে জাতিসংঘ সনদ স্বাক্ষরিত হবার পর শিশুদের কল্যাণে ইউনিসেফের যাত্রা শুরু হলো ১৯৪৬ সালের ১১ ডিসেম্বর। ১৯৪৮ সালের ১০ই ডিসেম্বর জাতিসংঘের সাধারণ অধিবেশনে গৃহীত হলো মানবজাতির অমূল্য দলিল ‘মানবাধিকারের সর্বজনীন ঘোষণাপত্র’ যেখানে শিশু অধিকার ও নিরাপত্তার উপর নতুনভাবে গুরুত্ব আরোপ করা হলো। এই ঘোষণাপত্রে দুটি ধারা ছিল- একটি শিশু অধিকার এবং অন্যটি নিরাপত্তা সংক্রান্ত। জনসাধারণের মধ্যে শিশুদের প্রতি দায়িত্বশীলতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে আন্তর্জাতিক শিশুকল্যাণ ইউনিয়ন ও ইউনিসেফ এর উদ্যোগে ১৯৫৩ সালের ৫ই অক্টোবর প্রথম বিশ্ব শিশু দিবস উদযাপিত হলো। সে বছর প্রথমবারের মতো বিশ্বের ৪০টি দেশ শিশু অধিকার রক্ষায় সোচ্চার হয়েছিল।
তারই ধারাবাহিকতায় ১৯৫৯ সালে শুধুমাত্র শিশুদের জন্য অত্যাবশ্যকীয়ভাবে জাতিসংঘ ১০ টি অধিকার সংরক্ষণের কথা ঘোষণা করলো যার পথ ধরে ১৯৭৮ সালে পোল্যান্ড সরকার ১৯৭৮ সালে সর্বপ্রথম শিশু অধিকার সনদের ড্রাফট তৈরি করেছিল যার চুড়ান্তরূপ ১৯৮৯ সালে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদে গৃহীত হয়েছিল।
সেই ১০টি অধিকার হলো:
- জাতি, ধর্ম, বর্ণ, লিঙ্গ নির্বিশেষে সকল শিশু সমানভাবে অধিকার ভোগ করবে।
- স্বাধীন, মুক্ত ও মর্যাদাপূর্ণ পরিবেশে শিশুরা সুষ্ঠু বিকাশে বিশেষ নিরাপত্তা ও অবাধ সুবিধা ভোগ করবে।
- শিশুর একটি নাম ও জাতীয়তা থাকবে।
- প্রচুর পুষ্টি, আবাসিক সুবিধা, বিনোদন, ও স্বাস্থ্য পরিচর্যাসহ সামাজিক সুবিধা থাকবে।
- পঙ্গু ও প্রতিবন্ধী শিশুদের শুশ্রুষা, শিক্ষা ও পরিচর্যার সুযোগ থাকবে।
- যতদূর সম্ভব বাবা-মা’র তত্তাবধানে সমঝোতা, নিরাপত্তা এবং স্নেহময় পরিবেশে শিশু থাকবে।
- বিনা ব্যয়ে শিক্ষা ও বিনোদনের ব্যবস্থা করতে হবে।
- শিশু দুর্যোগের সময় অগ্রাধিকার ভিত্তিতে নিরাপত্তা ও ত্রাণ পাবে।
- অবজ্ঞা, নিষ্ঠুরতা এবং শোষণের বিরুদ্ধে নিরাপত্তা দিতে হবে।
- বর্ণ, ধর্ম, অন্য যে কোন ধরনের বৈষম্য থেকে নিরাপত্তা এবং শান্তি ও বিশ্ব ভ্রাতৃত্বের পরিবেশে শিশুকে গড়ে তুলতে হবে।
৫.
বিশ্ব শিশু দিবস ও শিশু অধিকার সপ্তাহ পালনের অন্তর্নিহিত অর্থ হচ্ছে শিশুদের স্বার্থ ও কল্যাণকে অধিক গুরুত্ব প্রদান করা। আমাদের এক ধরণের শিশুরা যে বয়সে শিশু বই-খাতা নিয়ে স্কুলে যায়, খেলাধূলায় মেতে উঠে এবং বিনোদন ও পর্যাপ্ত বেড়ে উঠার ও বিকশিত করার সুযোগ পায় তখন সেই বয়সে আরেক ধরণের শিশুরা অযত্ন-অবহেলা এবং অনাহার-অর্ধাহারে রাত কাটায়।
কোভিড-১৯ স্তব্ধ করে দিয়েছে সকল শিশুর প্রাণচাঞ্চল্য। করোনাভাইরাসের নীরব শিকার হচ্ছে আমাদের শিশুরা। অভিভাবকের আয় নেই- শিশুর কষ্ট বাড়ে। অভাব-অনটনে পরিবারে অশান্তি- শিশুর শান্তি নেই। স্কুলে ক্লাশ নেই, মাঠে খেলা নেই, বন্ধুদের সাথে গল্প নেই-কোথাও আনন্দ নেই শিশুদের মধ্যে। একটা দীর্ঘ ট্রমার মধ্যে দিয়ে যাচ্ছে আমাদের শিশুরা। শিশুরা অত্যন্ত সংবেদনশীল। আমাদের আচরণের উপর ভিত্তি করে তাদের মানসিক বিকাশ ঘটবে। তাই শিশুর সঙ্গে আচরণে সাবধানতা অবলম্বন করতে হবে। শিশুদেরকে এই দীর্ঘ যন্ত্রণা থেকে রক্ষা করতে সর্বপ্রথম অভিভাবকগণকেই এগিয়ে আসতে হবে।
করোনাকালে বেকারত্ব, দারিদ্র ও ক্ষুধা বেড়ে যাওয়ায় শিশুদের মধ্যে অপুষ্টির হার বেড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। বেড়ে যাবে খর্বকায়, কৃশকায় শিশুর সংখ্যা। দরিদ্র শিশুদের মধ্যে বেড়ে যাবে স্বল্পওজন সংক্রান্ত সমস্যা। বাধাগ্রস্ত হতে পারে শিশুর বুদ্ধির বিকাশ। টিকা কার্যক্রম ব্যাহত হওয়ার কারণে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যাওয়ার পাশাপাশি শিশুদের মধ্যে নানা রোগের প্রকোপ বাড়তে পারে। বাল্যবিয়ে বেড়ে যাওয়ায় নারী ক্ষমতায়ন বাধাগ্রস্ত হবে। করোনাকালে পারিবারিক সহিংসতা কয়েকগুণ বেড়ে গেছে যার ক্ষতিগ্রস্ত বড় একটি অংশ হলো আমাদের এই নিস্পাপ শিশুরা।
এরকম পরিস্থিতিতে শিশুদের জন্য সত্যিই নতুন একটা বিশ্ব গড়ার প্রয়োজন হয়ে দাঁড়িয়েছে। শিশুর অস্তিত্ব রক্ষার জন্য ত্যাগ স্বীকার করার প্রস্থুতি নিতে হবে আমাদেরকে। শিশুরা যে কোন দেশের যে কোন জাতির সেরা সম্পদ। এই শিশুদের প্রতি আমাদের সকলের যে নৈতিক দায়িত্ব রয়েছে, তা অত্যন্ত পবিত্র ও মূল্যবান। ১৯৫৯ সালের ৩ আগস্ট বিশ্বের প্রথম যে ২২টি দেশ জাতিসংঘ শিশু অধিকার সনদে অনুসমর্থন বা স্বাক্ষর করেছিল বাংলাদেশ ছিল তার মধ্যে অন্যতম। এই হিসাবে শিশু অধিকার বাস্তবায়নে বাংলাদেশ সরকারের রয়েছে একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা।
৬.
বাংলাদেশ সরকার ২০৪১ সালে যে সুখি-সমৃদ্ধ ও উন্নত দেশের স্বপ্ন দেখছে ২১ বছর পর তার নেতৃত্ব দেবে আজকের শিশুরাই। সেই লক্ষ্যে সাধারণ শিশুদের পাশাপাশি সুবিধাবঞ্চিত শিশু, পথশিশু, শ্রমজীবী শিশু ও বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন শিশুদেরকে উন্নয়ন কর্মসূচিতে অন্তর্ভূক্ত করে ইতিমধ্যে নানান নতুন নতুন কর্মপরিকল্পনা নেয়া হয়েছে। বাংলাদেশের জাতীয় নীতিতে প্রথম থেকেই শিশু উন্নয়নের চিন্তা স্থান পেয়েছে। বাংলাদেশের পবিত্র সংবিধানের ২৮(৪) ধারা অনুযায়ী শিশুদের অগ্রগতির জন্য রাষ্ট্র বিশেষ বিধান প্রণয়ন করতে পারে। জাতিসংঘ শিশু অধিকার সনদ গৃহীত হওয়ার ১৫ বছর আগে যুদ্ধবিধ্বস্ত বাংলাদেশে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৭৪ সালে প্রণয়ন করেছিলেন শিশু আইন।
আমরা অনেক ক্ষেত্রেই পিছিয়ে আছি সত্যি, কিন্তু ইপিআই, শিশু মৃত্যুর হার রোধ, প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ভর্তির হার বৃদ্ধি, ভিটামিন‘এ’ সাপ্লিমেন্টেশন, জেন্ডার উন্নয়ন, ক্ষুদ্র ঋণ কর্মসূচী, স্যানিটেশন ইত্যাদিতে আমাদের ঈর্ষণীয় সাফল্য আজ বিশ্বব্যাপী সমাদৃত। কেবল সরকারের উপর নির্ভর না করে সামাজিক দায়বদ্ধতা থেকে প্রবল ইচ্ছাশক্তি নিয়ে শিশু অধিকার বাস্তবায়নে আমরা সবাই যদি এগিয়ে আসি তাহলে আমাদের সব শিশুরা বুদ্ধিদীপ্ত হয়ে উঠবে, বিশ্ব দুয়ার খুলে দেবে আমাদের এই শিশুরাই, আরো সুন্দর হয়ে উঠবে আমাদের প্রিয় বাংলাদেশ।
পরিশেষে ১৯৪৫ সালে সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার বিজয়ী চিলির গ্যাব্রিয়েলা মিস্ট্রাল এর একটি কবিতা দিয়ে শেষ করছি-
“আমাদের অনেক প্রয়োজনই দেরিতে মিটলেও চলবে
শিশুর বেলায় তা চলবে না।
কারণ, এখনই গঠিত হচ্ছে তার অস্থি মজ্জা,
তৈরী হচ্ছে রক্ত
তার অনুভূতিও বিকশিত হচ্ছে এখনই।
তাই, তার কোন প্রয়োজনই আগামীকালের জন্য ফেলে রাখা যাবে না;
আজকের প্রয়োজন তার মেটাতে হবে আজকেই।”
জসীম উদ্দীন মাসুদ, জেলা শিশু বিষয়ক কর্মকর্তা, মৌলভীবাজার
- বাংলাদেশে শিশু শ্রম: কারণ ও করণীয়
- ২০২৩ সালে কী সত্যিই ভয়াবহ দুর্ভিক্ষ আসছে?
- পনেরো আগস্ট পরবর্তী রাজনৈতিক দ্বন্ধ
মোশতাক বললেও মন্ত্রীদের কেউ সেদিন বঙ্গবন্ধুর লাশের সঙ্গে যায়নি! - করোনা যেভাবে চিকিৎসকদের শ্রেণীচ্যুত করলো
- চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের সমস্যা এবং সম্ভাবনা
- ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের কুকুর স্থানান্তরকরণ ও ভবিষ্যৎ
- শরীফার গল্প পড়তে আমাদের এতো কেন সমস্যা?
- ফিলিস্তিনে প্রাণ হারাচ্ছেন গুরুত্বপূর্ণ সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্বরা
- মহান মুক্তিযুদ্ধে বিদেশী গণমাধ্যমের ভূমিকা
- রেমডেসিভির একটি অপ্রমাণিত ট্রায়াল ড্রাগ