নাসির উদ্দিন
আপডেট: ১৭:৩১, ১৯ ডিসেম্বর ২০২১
নারী ও শিশু পাচার প্রতিরোধে চাই গণসচেতনতা
নাসির উদ্দিন
নারী ও শিশু পাচার একটি সামাজিক সমস্যা। স্বল্পোন্নত দেশগুলোতে এই সমস্যা বেশি দেখা যায়। বাংলাদেশ যদিও উন্নয়নশীল দেশের কাতারে চলে এসেছে, তথাপি নারী ও শিশু পাচার একটি জটিল সামাজিক সমস্যা ও অর্থ উপার্জনের জঘন্য উৎস হিসেবে চিহ্নিত হচ্ছে। শিশু পাচারের মতো জঘন্য কাজটি যে কতভাবে সংঘটিত হতে পারে, তা বলার অপেক্ষা রাখে না। স্বল্পোন্নত দেশের জনগণের দারিদ্র্যের সুযোগ নিয়ে একশ্রেণির অসাধু মানুষ পাচারের কাজে লিপ্ত হয়। মধ্যযুগে মানুষকে যেভাবে কৃতদাসের মতো ব্যবহার করা হতো, বর্তমানে পাচারের মাধ্যমে ঠিক তেমনিভাবে ব্যবহার করা হচ্ছে। পাচারকৃত শিশুদের পরে স্বাভাবিক জীবনে ফিরিয়ে আনা কঠিন হয়ে পড়ে। পাচারের কারণে শিশুর সঙ্গে সঙ্গে তার পরিবারের সুখ-শান্তি, আশা আকাঙ্ক্ষাও শেষ হয়ে যায়।
পাচারের বিভিন্ন সংজ্ঞা থাকলেও জাতিসংঘের নারী ও শিশু পাচার প্রতিরোধ ও পাচারকারীর শাস্তি দেয়ার লক্ষ্যে প্রণীত প্রটোকলে পাচার বলতে বলা হয়েছে-ভয়ভীতি, বলপ্রয়োগ বা শোষণের অন্যান্য পন্থা যেমন, অপহরণ, অসহায় পরিস্থিতি, নিপীড়নের উদ্দেশ্যে একজন ব্যক্তির ওপর অপর একজন ব্যক্তির নিয়ন্ত্রণ লাভের মাধ্যমে নিয়োগ, পরিবহণ, স্থানান্তর, আশ্রয় অথবা প্রাপ্তি (UN Protocol to Prevent, Suppress Punish Trafficking in Persons, especially Women and Children)। পৃথিবীর প্রায় সবদেশের মতো বাংলাদেশও জাতিসংঘ শিশু অধিকার সনদে স্বাক্ষর করেছে। তারপরও এ দেশের শিশুরা প্রতিনিয়ত নানাভাবে নির্যাতন ও বঞ্চনার শিকার হচ্ছে। দারিদ্র্যপীড়িত জনগোষ্ঠীর অসহায়ত্বের সুযোগে একটি চক্র নারী ও শিশু পাচারের মতো জঘন্য কাজটি সম্পন্ন করে থাকে। এসব পাচারকারী চক্র নিত্যনতুন কৌশল অবলম্বন করে, ফলে অনেক ক্ষেত্রেই তারা ধরাছোঁয়ার বাইরে থেকে যায়। পাচারকারীরা পাচারের সময় নানাকৌশল যেমন- অপহরণ, প্রেম-ভালোবাসার ফাঁদ, সাজানো বিয়ে, ভালো চাকরির প্রলোভন, পুনর্বাসনের মিথ্যা প্রতিশ্রুতি, প্রতিপালন করার প্রলোভন, আর্থিক সাহায্যের প্রলোভন, ভালো খেলনার প্রলোভন ইত্যাদি অবলম্বন করে থাকে।
আরও পড়ুন- নব উচ্ছ্বাসে এগিয়ে যাক বাংলাদেশ
গত ১০ বছরে শুধুমাত্র ভারতেই প্রায় ২ লাখ বাংলাদেশি নারী ও শিশু পাচার হয়েছে, যাদের বেশিরভাগেরই বয়স ১২ থেকে ৩০ এর মধ্যে। বাংলাদেশের যত শিশুর ক্ষেত্রে মিসিং বা ট্রাফিকিংয়ের ঘটনা ঘটে, তার মাত্র ২৭ শতাংশ দৈনিক পত্রিকায় ও ১২ শতাংশ টিভি নিউজে দেখা যায়। বিদেশি একটি চক্র দেশের সীমান্তবর্তী জেলাগুলোতে এক শক্তিশালী পাচারের নেটওয়ার্ক গড়ে তুলেছে, যারা নারী-শিশুসহ কিডনি পাচারে সক্রিয়। প্রতিবছর ২০ হাজার নারী ও শিশু ভারত, পাকিস্তান ও মধ্যপ্রাচ্যে পাচার হয়ে যায়। এশিয়ার মধ্যে নারী পাচারের ঘটনার দিক থেকে নেপালের পরই বাংলাদেশের স্থান। পাচারকারীরা স্থল, পানি বা আকাশ, পথে নারী ও শিশু পাচার করে থাকে। বাংলাদেশ থেকে পাচারের যে ঘটনাগুলো ঘটে, তাতে দেখা যায়, বিমানযোগে কিছু পাচার হয়, তবে স্থলপথে সীমান্ত অতিক্রমের মাধ্যমেই বেশিসংখ্যক নারী ও শিশু পাচার হচ্ছে। এ দেশের সঙ্গে ভারতের ৪ হাজার ২২২ এবং মিয়ানমারের সঙ্গে ২৮৮ কিলোমিটার সীমান্ত রয়েছে। দেশের দক্ষিণপশ্চিম ও উত্তর সীমানা দিয়েই পাচার হয় বেশি। যশোরের বেনাপোল, সাতক্ষীরার শাকারা, ভোমরা, ঝিনাইদহের কালীগঞ্জ, কক্সবাজার, দিনাজপুর, পঞ্চগড়, কুঁড়িগ্রাম, রংপুর, রাজশাহী ও চাঁপাইনবাবগঞ্জের ছয়টি রুটসহ অন্তত ১৮টি রুট দিয়ে আশঙ্কাজনকহারে পাচার হচ্ছে নারী ও শিশু। সীমান্ত দিয়ে নারী ও শিশুদের নিয়ে যাওয়া হয় ভারতে। সূত্রমতে, প্রতিবছরই ২০ থেকে ২৫ হাজার নারী ও শিশু পাচার হচ্ছে। এর মধ্যে ১০ হাজারের বেশি নারী ও শিশু পাচার হচ্ছে ভারতে, যদিও অন্যান্য সীমান্তবর্তী দেশের সূত্র থেকে প্রাপ্ত তথ্যানুসারে, বছরে বাংলাদেশ থেকে ভারত হয়ে বিভিন্ন দেশে প্রায় ৪০ থেকে ৫০ হাজার নারী ও শিশু পাচার হয়।
সম্প্রতি টিকটক, লাইকি, ফেসবুক, ইমো, ভাইবার, ডিসকড, হোয়াটসঅ্যাপসহ বিভিন্ন অ্যাপস ব্যবহার করে পাচারের জন্য নারীদের সংগ্রহ করা হচ্ছে। নিজস্ব দালাল নিয়োগ করেও নানাকৌশলে এ দেশ থেকে নারীদের পাচার করে দেয়া হচ্ছে ভারত, মালয়েশিয়া, ইন্দোনেশিয়া, সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাই, কাতার, ওমানসহ বিভিন্ন দেশে।
আরও পড়ুন- মুক্তিযোদ্ধা পিয়ারা মিয়ার লেখা ‘আমার মুক্তিযুদ্ধ’
আইন প্রয়োগকারী সংস্থার কর্মকর্তারা বলছেন, এরকম ৩০টি বা তারও বেশি চক্র সারাদেশে বিস্তৃত রয়েছে। আবার আদম পাচারকারী দালালদের কিছু চক্র নারীদের গৃহপরিচারিকার চাকরির লোভ দেখিয়ে পাচার করছে মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন দেশে।
বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)-এর সূত্র মতে, ২০২১ সালের জানুয়ারি থেকে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত মোট ২৮ জন নারী ও ০৭ জন শিশু পাচারকারীদের কাছ থেকে উদ্ধার করা হয়েছে এবং এ সময়ে তারা ১০ জন পাচারকারীকেও আটক করতে সক্ষম হয়েছে। এর বিপরীতে সংস্থাটি ২১টি মামলা রজু করেছে, যা পাচারের সংখ্যার অনুপাতে খুবই কম। চাঁদপুর জেলা থেকে ৪১৩ জন নারী নিখোঁজ হয়। এদের মধ্যে ৩৯৪ জনকে উদ্ধার করা হয়েছে, ১৯ জনকে উদ্ধার করা যায়নি। ধারণা করা হচ্ছে, এদের কেউ কেউ পাচারের শিকার হয়েছেন। গাইবান্ধায় অপহরণ ও নিখোঁজের মামলা হয়েছে ৮২টি। গাজীপুর জেলার পাঁচ থানায় ২৪৮ নারী ও শিশু নিখোঁজের মামলা হয়েছে। মেহেরপুরের তিন থানায় নারী ও শিশু অপহরণের অভিযোগে মামলা দায়ের হয়েছে ৪২টি। ময়মনসিংহ জেলায় ৪৭৪ জন নারী ও শিশু নিখোঁজের তথ্য জানিয়ে জিডি করা হয়েছে। এসব পরিসংখ্যান থেকে নারী ও শিশু পাচারের ভয়াবহতা পরিলক্ষিত হয়।
চার বছর পর ২০২০ সালে যুক্তরাষ্ট্রের মানবপাচার সূচকে (ট্রাফিকিং ইন পারসন) রিপোর্টে একধাপ উন্নতি করে বাংলাদেশ, যদিও এ বছরও একই অবস্থানে আছে বাংলাদেশ। যুক্তরাষ্ট্রের ১ জুলাই প্রকাশিত ট্রাফিকিং ইন পারসন-২০২১ রিপোর্টে বাংলাদেশের অবস্থান স্তর-২তে উল্লেখ করা হয়েছে। এতে যুক্তরাষ্ট্রের স্টেট ডিপার্টমেন্ট মানবপাচার রোধে ১৬টি অগ্রাধিকারভিত্তিক সুপারিশ করেছে।
আরও পড়ুন- কিশোর অপরাধ প্রতিরোধে প্রয়োজন সামাজিক গণসচেতনতা
শিশু ও নারী পাচারকারীদের জন্য কঠোর আইন থাকলেও আইনের যথাযথ প্রয়োগ করে পাচারকারীদের বিচারের মুখোমুখি করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দেওয়া সম্ভব হলে পাচার দমন করা সহজ হবে। বাংলাদেশের দণ্ডবিধি এবং নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন-২০০০ সহ প্রাসঙ্গিক অন্যান্য আইনের সংশ্লিষ্ট ধারাগুলোর সার্বিক বাস্তবায়নে আমাদের কঠোর দৃষ্টি দেওয়া প্রয়োজন, বিশেষ করে আইনশৃঙ্খলা কিংবা সীমান্ত রক্ষার দায়িত্বে যারা নিয়োজিত, তাদের পাচারবিরোধী কার্যক্রমে প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা জোরদার করা প্রয়োজন। কোনো শিশুকে পাচারকারীর হাত থেকে উদ্ধার করার পর তার পুনর্বাসনের বিষয়টি অধিক গুরুত্বপুর্ণ। শিশুটিকে তার সমাজ বা তার পরিবার যেন স্বাভাবিকভাবে গ্রহণ করে, তার ব্যবস্থা করা প্রয়োজন। এক্ষেত্রে শিশুটির স্বাভাবিক বিকাশ যেন
বাধাগ্রস্ত না হয়, সেদিকে বিশেষ দৃষ্টি দিতে হবে।
জাতীয় কর্মপরিকল্পনা ২০১৮-২০২২ এ অভ্যন্তরীণ এবং আন্তঃসীমান্ত মানবপাচার মোকাবেলায় বাংলাদেশের ভূমিকা কেমন হবে, তার একটি সুস্পষ্ট রূপরেখা দেওয়ার চেষ্টা করা হয়েছে। নির্দিষ্ট মেয়াদের মধ্যে এই উদ্দেশ্যগুলো বাস্তবায়নের লক্ষ্যে কিছু কার্যক্রম প্রস্তাব করা হয়েছে এবং এসব কার্যক্রম গ্রহণ করার দায়িত্ব সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় ও সংস্থার মধ্যে ভাগ করে দেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি এতে দায়িত্বপ্রাপ্তদের মধ্যে সমন্বয় ও তদারকি, প্রতিবেদন তৈরি এবং মূল্যায়নের জন্য একটি কেন্দ্রীয়ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। এবারের কর্মপরিকল্পনার অন্যতম বৈশিষ্ট্য হলো এসডিজি ও সপ্তম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনার সঙ্গে সমন্বয় করে কর্মসূচি প্রনয়ণ করা হয়েছে। এছাড়া এ কর্মপরিকল্পনায় মানবপাচার প্রতিরোধ ও দমনের লক্ষ্যে সমন্বিত কার্যক্রম গ্রহণের অংশ হিসেবে মানবপাচার প্রতিরোধের জন্য আলাদা কর্মসূচি পাচারের শিকার ব্যক্তির সুরক্ষা ও তার পুনঃএকত্রকরণের জন্য আলাদা কর্মসূচি, পাচারের শিকার ব্যক্তির ন্যায় বিচার নিশ্চিত করা এবং পাচারকারীকে আইনের আওতায় আনার জন্য কার্যক্রম গ্রহণের কথা বলা হয়েছে। একইভাবে সরকারি-বেসরকারি অংশীদারিত্বের মাধ্যমে মানবপাচার প্রতিরোধ ও দমনের জন্য সকল স্টেকহোল্ডারদের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করার কথা বলা হয়েছে। পাচার জোরদারভাবে প্রতিরোধে সীমান্ত এলাকায় বিজিবি ও ইউনিয়ন পরিষদের সমন্বয়ে নারী ও শিশু পাচার প্রতিরোধ সেল গঠন করা প্রয়োজন।
আরও পড়ুন- লেখাটি আনিসুল হকের ‘ওপরে’ নয়, তাঁকে ‘নিয়ে’
যেসব দেশে নারী-শিশু পাচার হয় সেসব দেশের সঙ্গে নারী-শিশুদের ফিরিয়ে আনা ও চুক্তি ব্যবস্থা করাসহ, আদালতে পাচারকারীদের জামিন অযোগ্য আইন করা, পাঠ্যপুস্তকে পাচারের ক্ষতিকর দিকগুলো অন্তর্ভুক্ত করা, পাচারকারীর বিচারকাজ দ্রুত শেষ করা প্রয়োজন। পাশাপাশি পাচারের ভয়াবহতা সরকারি ও বেসরকারি গণমাধ্যমে বেশি করে প্রচার করাসহ, প্রতিটি থানায় ও বর্ডার চেকপোষ্টে পাচারকারীদের ছবি প্রদর্শন করার ব্যবস্থা করা প্রয়োজন। নারী ও শিশু পাচারের সম্ভাব্য কৌশলগুলো বিষয়ে সচেতনতা সৃষ্টিতে ব্যবস্থা নেয়া প্রয়োজন। পাশাপাশি নারী ও শিশু পাচার ও নির্যাতন বিষয়ে বেশি করে কর্মশালা ও সেমিনারের আয়োজন করাসহ পাচার প্রতিরোধের কাজে সংশ্লিষ্টদের সবাইকে সম্পৃক্ত করে তাদের কাজের জবাবদিহিতা নিশ্চিত করা জরুরি। থানা ও জেলা পর্যায়ে নারী-শিশু পাচার ও নির্যাতন বিষয়ক তথ্য সংরক্ষণ করাসহ, নারী-শিশুদের নিয়ে কাজ করে, এমন সংগঠনগুলোর মধ্যে নারী-শিশু পাচার ও নির্যাতন বিষয়ক তথ্য সংগ্রহ এবং তথ্যের আদান-প্রদান নিশ্চিত করা প্রয়োজন।
মানবপাচার আধুনিক সভ্যতার একটি নিকৃষ্টতম জঘন্য অপরাধ। বিদ্যমান মানবপাচার প্রতিরোধ আইন ২০১২-এর সঠিক প্রয়োগ, সরকারি ও বেসরকারি সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানগুলোর সক্রিয় অংশগ্রহণ, দেশব্যাপী জনসচেতনতামূলক বিভিন্ন কর্মসূচি গ্রহণ করে তা সামাজিক আন্দোলনে রূপ দিতে হবে। সরকারি-বেসরকারি উদ্যোগে দেশে বিদেশে কর্মসংস্থানের ক্ষেত্র তৈরি হলে দালালের মাধ্যমে অবৈধপথে বিদেশ যাওয়ার প্রবণতা নিঃসন্দেহে কমে আসবে। এছাড়া আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকেও এ জঘন্য অপরাধ নির্মূলে কঠোর আইনানুগ ব্যবস্থা নিতে হবে, অন্যথায় মানবপাচার সম্পূর্ণভাবে বন্ধ হবে না। সরকারের পাশাপাশি আমাদের সকলের সম্মিলিত প্রচেষ্টা নিশ্চয়ই মানবপাচার, বিশেষকরে নারী ও শিশু পাচাররোধে সফলতা বয়ে আনবে। মানুষের প্রতি মানুষের ভালোবাসা ও সম্পর্কে সম্মানের চর্চা থাকলে নিশ্চয়ই পাচারের মতো ঘৃণ্য অপরাধ বন্ধ হবে। মানুষের প্রতি মানুষের পারষ্পারিক ভ্রাতৃত্ব ও মানবতাবোধ জাগ্রত হোক, জয় হোক মানবতার- এই হোক আমাদের অঙ্গীকার ও প্রত্যয়।
নাসির উদ্দিন, সহকারী তথ্য অফিসার, পিআইডি।
ওমিক্রন এক চেনা উদ্বেগ, করোনাভাইরাসের `ভয়াবহ` ভ্যারিয়েন্ট
ঘুরে আসুন মৌলভীবাজারের পাথারিয়া পাহাড়
হাইল হাওরের বাইক্কাবিলে পর্যটক আর পদ্মটুনার ভিডিও ভাইরাল
- বাংলাদেশে শিশু শ্রম: কারণ ও করণীয়
- ২০২৩ সালে কী সত্যিই ভয়াবহ দুর্ভিক্ষ আসছে?
- পনেরো আগস্ট পরবর্তী রাজনৈতিক দ্বন্ধ
মোশতাক বললেও মন্ত্রীদের কেউ সেদিন বঙ্গবন্ধুর লাশের সঙ্গে যায়নি! - করোনা যেভাবে চিকিৎসকদের শ্রেণীচ্যুত করলো
- চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের সমস্যা এবং সম্ভাবনা
- ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের কুকুর স্থানান্তরকরণ ও ভবিষ্যৎ
- শরীফার গল্প পড়তে আমাদের এতো কেন সমস্যা?
- ফিলিস্তিনে প্রাণ হারাচ্ছেন গুরুত্বপূর্ণ সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্বরা
- মহান মুক্তিযুদ্ধে বিদেশী গণমাধ্যমের ভূমিকা
- রেমডেসিভির একটি অপ্রমাণিত ট্রায়াল ড্রাগ