আহমদ সিরাজ
আপডেট: ১৭:৪৮, ১০ ফেব্রুয়ারি ২০২২
মোহাম্মদ ইলিয়াস : মৌলভীবাজারের এক বিস্মৃত ভাষাসংগ্রামী
অদ্ভুত সত্য হচ্ছে, মুক্তিযুদ্ধের ৫০ বছর অতিবাহিত হতে যাচ্ছে, ভাষাসংগ্রামী মোহাম্মদ ইলিয়াস রাষ্ট্রের সম্মান একুশে পদকে ভূষিত হননি। মোহাম্মদ ইলিয়াসের মতো মানুষেরা যে সুকীর্তি ও মূল্যবোধ বহন করেন- তাঁদের অবমূল্যায়ন যতো দীর্ঘায়িত হবে, ততো জাতির দুদর্শা বাড়বে বৈ কমবে না। মোহাম্মদ ইলিয়াস জাতীয় রাজনীতিতে যেমন গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখেছেন তেমনি আওয়ামী লীগের পলিসি মেকিং-এ একজন ছিলেন।
ভারতবর্ষে ব্রিটিশবিরোধী আন্দোলনের তীব্রতা, কংগ্রেস ও মুসলিমলীগের রাজনৈতিক আলোড়ন-বিলোড়ন ও স্থানে স্থানে শ্রমজীবী মানুষের আন্দোলনের পটভূমি কমলগঞ্জ থানার (বর্তমানে উপজেলা) কমলগঞ্জ ইউনিয়নের খুশালপুর গ্রামে ১৯২৯ সালের ২৯ অক্টোবর মোহাম্মদ ইলিয়াস জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতার নাম মোহাম্মদ তাহির চৌধুরী ও মাতার নাম জোবায়দা খাতুন।
আভিজাত্যের গৌরব গরিমা নিয়ে জন্ম নিলেও পরিবারটি চিন্তা চেতনায় একটি অগ্রসর দৃষ্টিভঙ্গি পোষণ করত। তখন হাতে গোনা কয়েকটি পরিবারের সন্তানদের মধ্যে শিক্ষাগ্রহণের সুযোগ ছিল। মুসলমান ঘরের সন্তানেরা আরো পিছিয়ে ছিল। মোহাম্মদ ইলিয়াস স্থানীয় এমই স্কুলে ভর্তি হয়ে কৃতিত্বের সঙ্গে প্রাথমিক পাঠ সমাপ্ত করে কমলগঞ্জ উচ্চ বিদ্যালয় থেকে অষ্টম শ্রেণি পাশ করে মৌলভীবাজার সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ে ভর্তি হয়ে ম্যাট্রিকুলেশন পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করেন।
অবিভক্ত ভারতবর্ষে তখন পড়াশোনায় ম্যাট্রিকুলেশন পরীক্ষা কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের পাঠ্যসূচি অনুযায়ী পরিচালিত হয়েছে। ভারত ভাগের অব্যবহিত পূর্বে এই সময়ে শেষ ছাত্র হিসাবে মোহাম্মদ ইলিয়াস ম্যাট্রিকুলেশন পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করেন। তখন তিনি ম্যাট্রিকুলেশন পরীক্ষায় আসাম বেঙ্গলে প্রথম বিভাগে চতুর্থ স্থান অর্জন করেন। স্কুলজীবন থেকে মোহাম্মদ ইলিয়াস বিস্ময়কর প্রতিভার অধিকারী ছিলেন। তার পড়াশোনার ধরন সর্ম্পকে তাঁর প্রয়াত চাচা ডা: রুহুল কুদ্দুছ-এর উক্তি-
“শিশুকাল হইতে ইলু মিয়া (ইলিয়াস) শান্ত-শিষ্ঠ ছিলেন। তাহার ছাত্রজীবন ছিল ব্যতিক্রমধর্মী। সর্বদাই তাহাকে বই হাতে নিবিষ্টচিত্তে পাঠরত থাকিতে দেখা যাইত। পাড়ায় বেড়ানো হৈ-হুল্লোড়কারী ছেলেদের দলে তাহাকে মোটেই দেখা যাইত না। স্কুল ছুুটির পর বইপত্র নিয়া সোজা বাড়িতে চলিয়া আসিতেন এবং তাহার পড়াশোনার বহর দেখিয়া বুঝি পরীক্ষা আরম্ভ হইয়াছে।”
(মোহাম্মদ ইলিয়াস : জীবন ও কর্ম, আহমদ সিরাজ; পৃ. ১৪)
পড়ালেখার ভেতর ডুবে থাকা মোহাম্মদ ইলিয়াসকে সুবোধ, শান্ত স্বভাবের বলে মনে হলেও তিনি তাঁর পাঠাভ্যাসের মধ্য দিয়ে জগৎ ও জীবনকে আত্মস্থ করে নিয়েছিলেন। শিক্ষা সাধনার অংশ হলেও তা তপোবনের মতো তাঁর কাছে ছিলো না। তিনি ১৯৪৭ সালে বিজ্ঞানের ছাত্র হিসাবে ঢাকা কলেজে ভর্তি হয়ে আইএসসিতে প্রথম বিভাগে নবম স্থান অর্জন করেন। এই কলেজে পাঠকালে প্রগতিশীল চিন্তাচেতনা দ্বারা তাড়িত হন। অতঃপর তিনি ঢাকা বিশ^বিদ্যালয়ে ভর্তি হন বিজ্ঞানের ছাত্র হিসাবে।
গণিত বিষয়ে অর্নাসের ছাত্র হিসেবে ভর্তি হলেও ১৯৪৮ সালে ২৪ মার্চ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাবর্তন অনুষ্ঠানে ভাষণদান কালে জিন্না বাংলাভাষার পরিবর্তে উর্দুভাষাকে পাকিস্তানের রাষ্ঠভাষা হিসেবে মেনে নিতে ঘোষণা দেন। এই সভাতে মোহাম্মদ ইলিয়াসের উপস্থিতি ছিল। বিক্ষুব্ধ ছাত্ররা জিন্নার বক্তব্যের প্রতিবাদে না না ধ্বনিতে ফেটে পরে। এই প্রতিবাদী ছাত্রদের মধ্যে একজন ছিলেন মোহাম্মদ ইলিয়াস। পাকিস্তান সৃষ্টির এক বছরের মধ্যে ভাষার দাবিতে পাকিস্তান রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে বাঙালির ক্ষোভ বিক্ষোভ শুরু হয়ে যায়। পাকিস্তানের জন্মের ভেতর যেন মৃত্যুর বীজ নিহিত থাকায় শাসকগোষ্ঠী গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়াকে বহন করতে সক্ষম হয়ে ওঠেনি। সামরিক শাসন, একনায়কতান্ত্রিক পশ্চিম পাকিস্তানি শাসনে তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তান তাদের জমিদারির তালুকের অংশের মতো হয়ে ওঠে। বিদ্যমান পরিস্থিতিতে তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়কে কেন্দ্র করে সংঘটিত আন্দোলনের অগ্রণী ভূমিকায় প্রগতিশীল ছাত্ররা এগিয়ে আসে।
মোহাম্মদ ইলিয়াস ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মুসলিম হলের একজন ছাত্র ছিলেন। তাঁর রুমমেট ছিলেন ভাষাসংগ্রামী বাংলাদেশের সাবেক প্রধান বিচারপতি মোহাম্মদ হাবিবুর রহমান। তিনি ছিলেন ইতিহাসের ছাত্র। মোহাম্মদ ইলিয়াস ছিলেন বিজ্ঞানের। প্রতিনিয়ত ভাষার দাবিকে কেন্দ্র করে লিফলেট প্রচারণা ইত্যাদি চলতে থাকে। এসময় বামপন্থী কমিউনিস্ট অনিল মুখার্জি, খোকা রায়, সত্যেন সেন, মুনির চৌধুরী, মো: তোয়াহা প্রমুখের সঙ্গে মোহাম্মদ ইলিয়াসের যোগসূত্র স্থাপিত হয়। তিনি বামপন্থী রাজনীতির প্রতি আকৃষ্ট হন। এবং গোপন কমিউনিস্ট পার্টির সদস্য ছিলেন বলেও জানা যায়।
ভাষা আন্দোলনকে কেন্দ্র করে ভাষা বিতর্ক ও লেখালেখি প্রবল হয়ে ওঠে। এসব ক্ষেত্রে ড. মোহাম্মদ শহীদুল্লাহ অগ্রণী ভূমিকা পালন করেন। তখন বিভিন্ন পত্রিকায় লেখালেখির পাশাপাশি সিলেটের ‘নওবেলাল’ পত্রিকায় বাংলাভাষার স্বপক্ষে যুক্তি হাজির করে প্রবন্ধ-নিবন্ধ লেখা হতে থাকে। ‘নওবেলাল’ তখন পাকিস্তানী শাসকের লক্ষ্যবস্তু ছিল। এই ‘নওবেলাল’ পত্রিকাতে মোহাম্মদ ইলিয়াসের অনেকগুলো লেখা প্রকাশিত হয়েছে।
ভাষা আন্দোলনকে কেন্দ্র করে গড়ে ওঠা আন্দোলন সংগঠনে মোহাম্মদ ইলিয়াস ও মোহাম্মদ সুলতান মানিকজোড়ের মতো ছিলেন। মোহাম্মদ ইলিয়াস তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তান ছাত্র ইউনিয়নের প্রতিষ্ঠাকালীন প্রথম সাধারণ সম্পাদক ও সভাপতি হিসেবে ছিলেন মোহাম্মদ সুলতান। ভাষা আন্দোলনকে কেন্দ্র করে সর্বদলীয় ছাত্রসংগ্রাম পরিষদে মোহাম্মদ সুলতান ছিলেন। প্রখর মেধাবী ছাত্র হিসাবে ইলিয়াস ড্রাফ্ট, লেখালেখি ইত্যাদি গুরুত্বপূর্ণ অনেক কাজে সক্রিয় ছিলেন। এ প্রসঙ্গে প্রফেসর ড. আনিসুজ্জামান-এর উক্তি উদ্ধৃত করা যেতে পারে-
“আমার আইএ পরীক্ষা শেষ হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে মোহাম্মদ ইলিয়াস আমাকে এই আন্দোলনের সঙ্গে ভিড়িয়ে দিলেন। আমি বিকালে মধুর দোকানে গিয়ে বসতাম। সন্ধ্যা নাগাদ মো: ইলিয়াস এসে প্রেসবিজ্ঞপ্তি বা কমিটির বিবৃতির বিষয় বলে যেতেন। আমি খসড়া করে কোন নেতাকে দেখাতে পারতাম, কখনো নিজে নিজে তা চূড়ান্ত করে কামরুজ্জামানের সই নিজেই দিয়ে খবরের কাগজে পাঠানোর ব্যবস্থা করতাম।”
(কাল নিরবধি, পৃ. ২১১-২১২)
পাকিস্তানি শাসনের কালাকানুনের মাঝে এসব কাজ সহজ ছিলো না। মোহাম্মদ ইলিয়াসসহ আন্দোলনের কারিগররা সব সময় দৃশ্যমান ছিলেন না। ড. আনিসুজ্জামান তাঁদের পক্ষে দৃশ্যমান হয়ে অনেক কাজ করেছেন। তৎকালীন ভাষা আন্দোলন, ছাত্র আন্দোলনসহ সকল আন্দোলনে মোহাম্মদ ইলিয়াস প্রকাশ্যে ও নেপথ্যে আন্দোলনের একজন পরীক্ষিত নেতা ও কর্মী হিসেবে নিষ্ঠার সঙ্গে দায়িত্ব পালন করেছেন। ভাষা আন্দোলনে ‘মিছিলে সামিল মেয়েরা’ নামক নিবন্ধে ভাষাসংগ্রামী রওশন আরা বাচ্চু (দৈনিক ‘প্রথম আলো’ পত্রিকায় ২১ ফেব্রুয়ারি ২০২১ খ্রি. তারিখে প্রকাশিত) সেই সময়ের আন্দোলনের চূড়ান্ত পরিস্থিতি সর্ম্পকে লিখতে গিয়ে ট্রাক-বোঝাই পুলিশের উপস্থিতিতে সংগ্রাম পরিষদের আহ্বায়ক আব্দুল মতিনসহ যারা উপস্থিত ছিলেন তাঁদের মধ্যে তালিকায় মোহাম্মদ ইলিয়াসের নাম পাওয়া যায়। এ থেকে সহজেই বোঝা যায় মোহাম্মদ ইলিয়াস ১৪৪ ধারা ভঙ্গকারীদের একজন ছিলেন।
ভাষা আন্দোলনে মোহাম্মদ ইলিয়াস যে শক্তিশালী ও বিবেচ্য শক্তি ছিলেন, তা এতো বিজ্ঞাপনের বিষয় ছিলো না। আন্দোলন ও কাজ মুখ্য হওয়ায় ব্যক্তি বিবেচ্য বা অনেক ক্ষেত্রে দৃশ্যমান হওয়ার সুযোগও ছিলো না। বিদ্যমান জটিল পরিস্থিতির মাঝেও মোহাম্মদ ইলিয়াস কতো গুরুত্বপূর্ণ ছিলেন তা জানা যায় আব্দুল মতিন ও আহমদ রফিক রচিত ‘ভাষা আন্দোলন ও তাৎপর্য’ গ্রন্থে (পৃ. ১৫৩)-
“মেডিকেল কলেজ হোস্টেলে তখন নেতা ও কর্মীদের ভিড়, কেউ কেউ সেখানে স্থায়ী আস্তানা গেড়েছে, যেমন- অলি আহাদ, মাহবুব জামান জায়েদী, সিলেটের মোহাম্মদ ইলিয়াস। তরুণ ছাত্রকর্মীদের মধ্যে আসা যাওয়া করেছেন আনিসুজ্জামান, আহমদ হোসেন, আমীর আলীসহ অনেকে, এদের কয়েকজন নিয়ামুল বশির, জহির রায়হান, একুশের দশজনী মিছিল থেকে গ্রেফতার হয়ে গেছেন।”
এ থেকে ভাষা আন্দোলনে মোহাম্মদ ইলিয়াসের অবস্থান আরো স্পষ্ট হয়। সেই সময় মেডিকেল হোস্টেল, মুসলিম হল আন্দোলনের কেন্দ্রবিন্দু ও আস্তানা ছিল। মোহাম্মদ ইলিয়াস এই কেন্দ্রবিন্দুতে অবস্থান করছিলেন। তিনি মেধা-মননে, সাংগঠনিক নেতৃত্বে, আন্দোলন সংগ্রামে, ভাষা আন্দোলনে অগ্রণী অর্থাৎ সম্মুখসারির একজন ছিলেন। বিদ্যমান অস্থির পরিস্থিতিতে কৃতিত্বের সঙ্গে অর্নাস পাশ করলেও এমএসসি পরীক্ষায় তার রেজাল্ট আটকে রাখে রাষ্ট্রবিরোধী কর্মকাণ্ডের অভিযোগে। যুক্তফ্রন্ট নির্বাচনে পূর্বাপর সময়ে তৎকালীন সরকার তাঁর বিরুদ্ধে হুলিয়া জারি করলে তিনি দীর্ঘদিন আত্মগোপন অবস্থায় থেকে কাজ করেন। ১৯৬৮ সালের শেষের দিকে মোহাম্মদ ইলিয়াস আওয়ামীলীগের জাতীয়তাবাদী রাজনীতিতে আকৃষ্ট হয়ে আওয়ামীলীগে যোগদান করেন। অতঃপর তিনি ১৯৭০ সালে আওয়ামী লীগের প্রার্থী হিসেবে এমএনএ ও পরবর্তীতে দু’বার এমপি নির্বাচিত হন। তিনি ১৯৮৭ সালের ২১ নভেম্বর এরশাদ শাসনের সময় আকস্মিকভাবে হৃদযন্ত্রের ক্রিয়া বন্ধ হয়ে মৃত্যুবরণ করেন। তিনি আওয়ামীলীগের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য ও কোষাধ্যক্ষ ছিলেন বলে জানা যায়।
অদ্ভুত সত্য হচ্ছে, মুক্তিযুদ্ধের ৫০ বছর অতিবাহিত হতে যাচ্ছে, ভাষাসংগ্রামী মোহাম্মদ ইলিয়াস রাষ্ট্রের সম্মান একুশে পদকে ভূষিত হননি। মোহাম্মদ ইলিয়াসের মতো মানুষেরা যে সুকীর্তি ও মূল্যবোধ বহন করেন- তাঁদের অবমূল্যায়ন যতো দীর্ঘায়িত হবে, ততো জাতির দুদর্শা বাড়বে বৈ কমবে না। মোহাম্মদ ইলিয়াস জাতীয় রাজনীতিতে যেমন গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখেছেন তেমনি আওয়ামী লীগের পলিসি মেকিং-এ একজন ছিলেন। মোহাম্মদ ইলিয়াস আওয়ামী লীগের তিনবারের এমপি নির্বাচিত হবার পরও সর্বহারার মতো শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেছেন। অথচ তিনি ছিলেন তাঁর নির্বাচনী এলাকায় মুকুটহীন সম্রাটের মতো।
আহমদ সিরাজ, লোকগবেষক ও প্রাবন্ধিক।
- খোলা জানালা বিভাগে প্রকাশিত লেখার বিষয়, মতামত, মন্তব্য লেখকের একান্ত নিজস্ব। eyenews.news-এর সম্পাদকীয় নীতির সঙ্গে যার মিল আছে এমন সিদ্ধান্তে আসার কোন যৌক্তিকতা সর্বক্ষেত্রে নেই। লেখকের মতামত, বক্তব্যের বিষয়বস্তু বা এর যথার্থতা নিয়ে eyenews.news আইনগত বা অন্য কোনো ধরনের কোনো দায় গ্রহণ করে না।
আইনিউজে দেখুন আরও ভিডিও খবর
মনে আছে অর্থমন্ত্রী সাইফুর রহমানের কথা? (ভিডিও)
বীর মুক্তিযোদ্ধা সৈয়দ মহসিন আলী
ঘুরে আসুন মৌলভীবাজারের পাথারিয়া পাহাড়
মৌলভীবাজারের বিস্ময় বালিকা : ১৯৫ দেশের রাজধানীর নাম বলতে পারে
মৌলভীবাজারের সৈয়দ মোয়াজ্জেম আলী ভারত সরকারের পদ্মভূষণ পদকে ভূষিত
এছাড়াও যে কোনও ভিডিও সংবাদের জন্য ভিজিট করুন আইনিউজের ভিডিও আর্কাইভস।
- বাংলাদেশে শিশু শ্রম: কারণ ও করণীয়
- ২০২৩ সালে কী সত্যিই ভয়াবহ দুর্ভিক্ষ আসছে?
- পনেরো আগস্ট পরবর্তী রাজনৈতিক দ্বন্ধ
মোশতাক বললেও মন্ত্রীদের কেউ সেদিন বঙ্গবন্ধুর লাশের সঙ্গে যায়নি! - করোনা যেভাবে চিকিৎসকদের শ্রেণীচ্যুত করলো
- চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের সমস্যা এবং সম্ভাবনা
- ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের কুকুর স্থানান্তরকরণ ও ভবিষ্যৎ
- শরীফার গল্প পড়তে আমাদের এতো কেন সমস্যা?
- ফিলিস্তিনে প্রাণ হারাচ্ছেন গুরুত্বপূর্ণ সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্বরা
- মহান মুক্তিযুদ্ধে বিদেশী গণমাধ্যমের ভূমিকা
- রেমডেসিভির একটি অপ্রমাণিত ট্রায়াল ড্রাগ