রিপন দে
বাংলাদেশ পুলিশে একজন ফারুক আহমদ
পুলিশ সুপার ফারুক আহমেদ (পিপিএম) বার। - ছবি : সংগৃহীত
পুলিশ আমাদের দেশের বেশিরভাগ মানুষের কাছে কেনো যেনো নেগেটিভ চরিত্র। এটা মেবি পুলিশের জন্যও দুর্ভাগ্য। আজ আমার দেখা একজন পুলিশ অফিসারের গল্প বলব যা জানলে কিছুটা হলেও পুলিশ নিয়ে আপনার নেগেটিভ ধারণা কমবে। তিনি বর্তমানে কুমিল্লার পুলিশ সুপার Farooque Ahmed ।
সদ্য এডিশনাল ডিআইজি পদে পদন্নোতি পেয়েছেন। এর আগে ছিলেন মৌলভীবাজারের পুলিশ সুপার। পেশাগত কাজে উনার সাথে আমার পরিচয় এসপি হিসেবে মৌলভীবাজার যোগ দেওয়ার অনেক পরে। একদিন ফেসবুকে এড পাঠালাম এক্সেপ্ট করলেন। কয়েকদিন পর নিজ থেকেই একদিন নক দিলেন। কথা বললেন আমার লেখালেখি নিয়ে। সেই থেকে শুরু প্রায়ই নিজের মতামত শেয়ার করতাম। উনার থেকে মতামত শুনতাম। আমার বিভিন্ন লেখা নিয়ে আলোচনা করতেন। বলে রাখি উনি পুলিশ অফিসার হলেও আরেকটা পরিচয় গোপনে ধরে রেখেছেন লেখক স্বত্ত্বা। আবেগে বেশি লেখে ফেললে প্রথমে সুন্দর করে প্রংশসা করে পরে বলতেন লেখাটা আরেকটু লাইট হলে ভালো হতো।
তবে যখনই উনার সাথে কথা হতো মুগ্ধ হতাম। উনার একটি বিশেষ গুণ নাকি নেগেটিভ বিষয় জানিনা। উনি অতিমাত্রায় পজেটিভ একজন মানুষ। যা আমাদের দেশের জন্য কম যায়। যত বড় নেগেটিভ বিষয় নিয়েই আলাপ করি উনি তার মধ্যেও একটা পজেটিভ কিছু খুঁজে বের করতে পারেন। ১) পেশাগত সম্পর্ক থেকে ব্যক্তিগতভাবেও অনেকটা যখন কাছে গেলাম। দিনে দিনে খুব আপন কেউ মনে হতে লাগল, চিন্তার কাছাকাছি মানুষ সহজেই আপন মনে হয় আমার। পেশাগত দায়িত্ব পালনের জন্য পুলিশের বিভিন্ন প্রোগ্রামে যেতাম। কিন্তু লক্ষ্য করতাম এইসব প্রোগ্রাম কেন্দ্রীয়ভাবে বা অন্য জেলায় হচ্ছেনা, শুধু মৌলভীবাজারে হচ্ছে। এর মানে কাজগুলো উনার ব্যক্তিগত চিন্তা থেকেই এসেছে। পরে জানলাম উনি ১৫টির অধিক পদক্ষেপ নিয়েছিলেন স্থানীয় পুলিশের সেবা সহজ ও পেশার মান বাড়াতে। উনি যেকোন নতুন কাজের জন্য পরিকল্পনা করেন, হোম ওয়ার্ক করেন।
এরফলে নেগেটিভ পজেটিভ দুইটাই চিন্তা করে পরীক্ষামূলক প্রয়োগ করে সফলতা পেলেই তবে সবার সাথে শেয়ার করেন। উনি মৌলভীবাজারে একটি কাজ করেন। যা উনি করার দুইমাস পর জাতিসংঘ সারাবিশ্বে পালন করে। সেটি ছিল মাস্ক সপ্তাহ। শুধু তাই নয় উনার অনেক পরিকল্পনা এই জেলায় সফলতা পাওয়ার পর বিভিন্ন জেলায় প্রয়োগ করে বাংলাদেশ পুলিশ এবং সফলতা পায়। শুধু ডিউটির টাইমে ডিউটি করে দায়িত্ব সারা উনার কাজ না। উনি যাই করেন মন দিয়ে তার সফলতা বের করে আনেন।
আরেকটা উদাহরণ : এই জেলায় মোট মামলার প্রায় ৩২ শতাংশ ছিল মারামারি মামলা। যার বেশিরভাগই প্রতিপক্ষকে হয়রানি করার উদ্দেশ্যে করা হতো। একটি মামলায় গড়ে ১০ জন লোক জড়িত থাকলে ২৫৫টি মামলায় অন্তত ২ হাজার ৫৫০ জন লোক । যদিও মারামারির মামলায় ১০০ থেকে দেড়শ আসামির অন্তর্ভুক্তিও স্বাভাবিক ব্যাপার। ছকের মাধ্যমে উপস্থাপন করে মারামারি কমানো এবং মারামারি মামলা রুজু করার সময় এর সত্যতা যাচাই করার নির্দেশনা দেন এসপি। ফলে এক মাসের মধ্যেই জাদুকরী ফল আসা শুরু করে। এক বছরে কমে যায় ২৫৫টি মামলা। ফলে হয়রানি থেকে বাঁচে ২৫৫০ জন মানুষ। ২৫৫০ জন মানুষ থেকে ৫ হাজার করে ঘুষ নিলে কিন্তু ১ কোটি ২৭ লাখ ৫০ হাজার টাকা হত। ফাঁকিবাজ অফিসারেরা সে সময় খুব রাগ করতো দুইদিন পর পর এই প্রোগ্রাম সেই প্রোগ্রাম! আমাকে ১/২ জন বলেছেন। ২) দায়িত্ব পালনের নির্দিষ্ট সময় ছিলনা। পুলিশের নেগেটিভ কিছু শুনলে তিনি খুব বিব্রত হতেন। সাংবাদিকদের রিকুয়েস্ট করতেন কোন কিছু অসংগতি দেখলেই যেনো সাথে সাথে জানানো হয়।
কিন্তু উনাকে তথ্য দিয়ে দিলে নিউজ করব কেমনে । কুলাউড়া পুলিশ নিষিদ্ধ ইজিবাইক থেকে টাকা নিয়ে তা চলতে দিতো পৌর শহরে। এ নিয়ে নিউজ করলাম। রাত তখন দুইটা। উনি জানতে পারলেন এই ঘটনা সাথে সাথে কুলাউড়া সার্কেলসহ ওসির উপর ক্ষুব্ধ হলেন। তড়িত একশন নেয়া শুরু করলেন। আমি তা সাথে সাথে জানতে পারি অন্য একটা সূত্র থেকে। পুলিশের একজন জানায় ‘ভাই কুলাউড়া তো রাত ২টার সময় ঘুম থেকে ডেকে তুলে একশন শুরু, এসপি তো রেগে আগুণ’। এর ৩০ মিনিট পর তিনি আমাকে ম্যাসেজ দিলেন। ‘ভালো নিউজ হয়েছে। এমন কিছু পেলে জানাবেন, প্লিজ"। এর ২/৩ দিন পরেই ওসি বদলি হন। নিয়মিত বদলির অংশ ছিল কিনা জানিনা। উনার সময়ে মৌলভীবাজারের পুলিশে ফাঁকিবাজ অংশ বদলি আতংকে ছিল। আবার ভাল অফিসাররা উনার সাথে আরামছে আড্ডা দিত। অভিযোগ পেলেই সাথে সাথে একশন।
অনেক ওসিও বদলি হয়েছেন তখন। সব থানায় কর্মক্ষম কর্মকর্তা নিয়ে আসেন। ৩) সাংবাদিকের হিসেবে কাউকে খারাপ বলা যেমন কঠিন তেমনি কাউকে সৎ বলা আরোও কঠিন। কারণ কিছু প্রমাণ থাকলে তা দিয়ে কাউকে খারাপ প্রমাণ করা যায় কিন্তু কাউকে সৎ- ভালো বলতে হলে শতভাগ জানতে হয়। আমি যত ভাবে উনাকে জেনেছি আমার দেখা একজন সৎ মানুষ। মেবি বাংলাদেশ পুলিশে এইরকম মানুষ খুব হাতেগোণা। যদি সবাইকে জানতে পারতাম হয়তো বলতে পারতাম উনি সবার থেকে সৎ। সবাই জানেন সম্প্রতি টাকার বিনিময়ে পুলিশ ক্লিয়ারেন্স দেওয়ার একটি বড় দুর্নীতি নিয়ে আলোচিত হচ্ছে মৌলভীবাজার পুলিশ।
ফারুক আহমদ ওয়ান স্টপ পুলিস ক্লিয়ারেন্স চালু করেছিলেন। এসপি অফিসের নিচে গেলে দেখতে পারবেন। উনার সিস্টেম ছিল যার ক্লিয়ারেন্স দরকার সে আবেদন করবে, আবেদন গ্রহণ করে তাকে একটা তারিখ দেয়া হবে । সেই তারিখের ভেতর পুলিশ নিজে তা তদন্ত করে রেডি করে রাখবে। এখানে এই ব্যক্তির সাথে আর যোগাযোগের প্রয়োজন নেই। নির্দিষ্ট তারিখে এসে নিয়ে যাবে। আফসোস সেই সার্ভিস এখন দুর্নীতির দায়ে আলোচিত! আমার যতটা জানা সম্ভব হয়েছে এবং উনি যাওয়ার পরেও যত খুঁজ নিয়েছি তাতে জানতে পেরেছি এসপি ফারুক নিজেও টাকা খাননা। আবার হাত ঘুরিয়ে পেছন দিয়ে খাওয়ার যে সিস্টেম তাও কেটে দেন। উনি পাসপোর্ট ভেরিফিকেশনের জন্য ডিএসবিকে বলেননি প্রতি পাসপোর্টের জন্য ৪০০ টাকা করে দিতে হবে। উনার সময় নির্বাচন করতে গিয়ে কেউ টাকা দিতে হয়নি। এমন কোন রেকর্ড নাই।
কোন এক প্রার্থীকে ৫ লাখ নিয়ে আসায় উনি ধমক দিয়ে বলেছেন, ‘আমি কি ফকির মাত্র ৫ লাখ? ১৫ লাখ নিয়ে আসেন, পরে সেই প্রার্থী ভয়ে ১৫ লাখ দেয়’। এরকম কোনো উদাহরণ নেই। এক / দেড় লাখ টাকা ঘুষ নিয়ে কোন এসআইকে এক থানা থেকে আরেক থানায় বদলি করেননি। ৩০/৩৫ লাখ টাকা ঘুষ নিয়ে কোন ওসিকে নিয়োগ দিতে সহযোগিতা করেননি। কোন থানার ওসিকে বাধ্যতামূলক মাসে ২/৩ লাখ করে মাসোয়ারা দিতে হয়নি। নামে বেনামে সম্পদ বানাননি। ঢাকায় কোন ফ্ল্যাট কিনেন নি। মাসে ১/২ কোটি টাকা ঘুষ খেয়ে সেই টাকাকে ডলার বানিয়ে বিদেশ পাঠাননি। মৌলভীবাজারের কোন রিসোর্টকে ডলার পাচারকারীদের নিরাপদ জায়গা হিসেবে স্থান করে দেননি। সীমান্ত দিয়ে আসা মাদক, শ্রীমঙ্গলসহ জেলার মাদক থেকে মাসোহারা নেননি। উনার সময়ে মৌলভীবাজারের ডিবি পুলিশ কাউকে তুলে এসপি অফিসে নিয়ে গিয়ে টাকার বিনি্ময়ে ছেড়ে দেয়নি।
ব্যবসায়ীদের থেকে চাপ দিয়ে চাঁদা নেননি। নির্বাচন আসলে কোন পুলিশকে টাকা চেয়ে প্রার্থীর বাড়ি পাঠাননি। নির্বাচনের দুইদিন আগে কে কত বেশি দিতে পারবে তার দরদাম করেননি। উনার বডি গার্ড উনার ফোন ইউজ করে লেনদেন করেনি। যে অফিসার যত ঘুষের লাইন করে দিতে পারবে তাকে তত আসকারা দেননি। উনার কাজে জনগণ যেমন খুশি ছিল তেমনি সাংবাদিকসহ সবাই খুশি ছিল। সবচেয়ে বড় কথা উনার ডিপার্টমেন্টের জুনিয়র অফিসারেরা উনার জন্য এখনো পাগল। একজন অফিসার তখনই তার জুনিয়রের কাছে জনপ্রিয় হয় যখন জুনিয়রেরা দেখে স্যারের কথা আর কাজে মিল আছে। স্যারের লোভ নেই, ভালবাসা আছে। উনি যখন মৌলভীবাজার থেকে বদলি হয়ে কুমিল্লা গেলেন সেখানে মৌলভীবাজারের একজন অফিসার যোগ দিলেন ওসি হয়ে। সেই অফিসার একদিন বলেছিলেন ‘ভাই যেখানে আছি টাকার স্বর্গ।
কিন্তু আমারতো নিজের খরচই উঠেনা’। বললাম টাকার স্বর্গে গিয়ে টাকার অভাব করেন এটা কেমন কথা। উনি বললেন, ‘ফারুক স্যারকে ভাল করে চিনলে এটা ভাবতেন না’। ৪) উনি বর্তমানে এডিশনাল ডিআইজি হয়েছেন। আমি যেহেতু উনাকে পছন্দ করি স্বাভাবিকভাবেই চাইব উনি একদিন অনেক বড় হবেন। আইজিপি হবেন। কিন্তু সত্য হল উনি বেশি উপরে যেতে পারবেন না। কারণ বাংলাদেশের বেশি উপরে যেতে টাকার যে বান্ডিল লাগে আর রাজনৈতিক প্রভাব লাগে তার আশেপাশেই উনি যাবেন না। উনার কাছে এসব অন্যায় এবং বিব্রতকর। তবে খুব করে চাইব এইসব মানুষ নেতৃত্বে থাকুক তাতে একটা বাহিনির মঙ্গল এবং সুনাম বৃদ্ধি পাবে গরীব দেশের মানুষ কিছু সেবা পাবে। ৫) উনার সাথে মিশে একটা জিনিস বুঝেছি। উনার সততা উনাকে যেমন তৃপ্তি দেয়। তেমনি উনার সেই গ্রহণযোগ্যতা রয়েছে ডিপার্টমেন্টে।
উনি যেখানে কাজ করবেন জুনিয়রদের থেকে শতভাগ কাজ আদায় করে নেবেন ভালবাসা দিয়ে। আমার মত একজন অকৃতজ্ঞ মানুষ উনার ভালবাসায় যদি ডুবে থাকতে পারি। যারা একটু ভালো তারা নিশ্চয়ই এই ভালোবাসাই চাইবে। আমার যেকোন প্রয়োজনে দিন রাত যখনই মনে করি পাশে পাই। শুধু সমস্যাটা শুনেন আর কিছু বলেন না এতেই সমাধান। আমি বিশ্বাস রাখি সমস্যা বললেই উনি সমাধান করে দেবেন। আমি উনার সততার ক্ষমতা বুঝেছি। উনার মত একজন ভাল মানুষের সাথে সম্পর্ক থাকলে অনেক অসত রাঘববোয়ালও কিছুনা। ৬) উনি প্রচার বিমুখ মানুষ। বর্তমানে অনেক অফিসার নিজের ফেসবুকে অফিস বানিয়ে ফেলছেন।
নিজের কাজের বিবরণ দেন ফেবুতে। একটা অপারেশন করতে গিয়ে ভিডিও বানান ৩ ঘন্টা নিয়ে মানুষের কাছে বাহ বাহ পেতে। এতে নিজের কর্মঘন্টা নষ্ট হয় । কিন্তু উনার ফেসবুক টাইম লাইন দেখলে দেখবেন ২ টা জেলার এসপির দায়িত্ব পালন শেষে উনার ফেবুতে মাত্র ১০ টা পোস্ট। তাও ২/৩টা পেশা রিলেটেড। ৭) উনার বিদায় বেলায় মৌলভীবাজার প্রেসক্লাব উনাকে সংবর্ধনা দেয়। কোন সরকারি কর্মকর্তাকে সাংবাদিকদের পক্ষ থেকে সংবর্ধনা দেওয়ার বিপক্ষে আমি। কারণ, সংবর্ধনা দেওয়া মানেই , উনি সৎ ছিলেন ভাল ছিলেন এ নিয়ে মাইকে বক্তব্য দিয়ে সার্টিফিকেট দেওয়া। যা সাংবাদিক দিতে পারেনা বলেই ব্যক্তিগতভাবে মনে করি।
তেমনি কোন অফিসার যোগ দিলেই তাকে না জেনে যোগ্য মেধাবী সৎ এই সেই নানা বিশেষনে সার্টিফিকেট দেওয়ার বিপক্ষে। কিন্তু মানুষটি ফারুক আহমদ বলেই আমার কাছে প্রোগ্রামটা সুন্দর এবং সঠিক মনে হয়েছিল। লিখতে থাকলে শেষ হবেনা। শুধু এটুকুই বলব আপনাকে অনেক পছন্দ করি। ভাল থাকবেন। শুভ জন্মতারিখ। বাংলাদেশ পুলিশ হাজারো ফারুক আহমদের সৃষ্টি করুক সেই প্রত্যাশা ।
লেখক:
রিপন দে, সাংবাদিক
আইনিউজ/এসকেএস
দেখুন আইনিউজের ভিডিও গ্যালারি
ঝড়ে মারা যায় পাখির ছানা, গাছে বাসা দিলেন পুলিশ অফিসার
নৌযান বানিয়ে এলাকায় আলোড়ন সৃষ্টি করেছেন ছোট কিশোর হাকিমুল || Eye News || Moulvibazar || Bout
৮০ বছর বয়সে বৃদ্ধা নূরজাহান বেগমের মানবেতর জীবন | Tea Stall | Old Woman | Moulvibazar | Eye News
মৌলভীবাজারে জাতির পিতার পদচিহ্ন নিয়ে ‘খুঁজে ফিরি পিতার পদচিহ্ন’
শেখ রাসেলকে নিয়ে লেখা কবিতা- `বিশ্বমানব হতেই তবে` ।। তাওফিকা মুজাহিদ ।। আবৃত্তি ।। EYE NEWS
হানিফ সংকেত যেভাবে কিংবদন্তি উপস্থাপক হলেন | Biography | hanif sanket life documentary | EYE NEWS
- বাংলাদেশে শিশু শ্রম: কারণ ও করণীয়
- ২০২৩ সালে কী সত্যিই ভয়াবহ দুর্ভিক্ষ আসছে?
- পনেরো আগস্ট পরবর্তী রাজনৈতিক দ্বন্ধ
মোশতাক বললেও মন্ত্রীদের কেউ সেদিন বঙ্গবন্ধুর লাশের সঙ্গে যায়নি! - করোনা যেভাবে চিকিৎসকদের শ্রেণীচ্যুত করলো
- চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের সমস্যা এবং সম্ভাবনা
- ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের কুকুর স্থানান্তরকরণ ও ভবিষ্যৎ
- শরীফার গল্প পড়তে আমাদের এতো কেন সমস্যা?
- ফিলিস্তিনে প্রাণ হারাচ্ছেন গুরুত্বপূর্ণ সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্বরা
- মহান মুক্তিযুদ্ধে বিদেশী গণমাধ্যমের ভূমিকা
- রেমডেসিভির একটি অপ্রমাণিত ট্রায়াল ড্রাগ