শ্যামলাল গোসাঁই
আপডেট: ১৪:৫৭, ১১ অক্টোবর ২০২৩
ফিলিস্তিন-ইসরায়েল সংঘাত, আরব বিশ্বের ফাটল ভাঙবে কি?
হামাস কতৃক ইসরায়েলে হামলার ঘটনাটি এখন বিশ্বে সবচেয়ে বেশি চর্চিত একটি ইস্যু। এর পেছনে যথেষ্ট কারণও আছে। চলমান বৈশ্বিক অস্থিরতার মাঝে ফিলিস্তিন এবং ইসরায়েলের মধ্যকার এই সংঘাতটি বিশ্বের অস্থিতিশীলতা যে আরো বাড়িয়ে দিয়েছে তা নিঃসংকোচে বলা যায়। এর জন্য অবশ্য ইউরোপীয় ইউনিয়ন ভুক্ত বেশিরভাগ দেশই দায়ী করছে ফিলিস্তিনকে (তারা সমর্থন জানাচ্ছেন ইহুদি রাষ্ট্র ইসরায়েলকে)।
বিপরীতে আরেক পক্ষ এই সংঘাতপূর্ণ পরিস্থিতির জন্য দায়ী করছেন ইসরায়েলকে। তারা বলছেন, ফিলিস্তিনে ইসরায়েলিদের দীর্ঘদিন ধরে চলে আসা শোষণ, নির্যাতনের প্রতিফলিত রূপ হামাসের এই হামলা। পাশাপাশি বর্তমানে প্রশ্ন উঠছে বিশ্বের সবচাইতে চৌকস গোয়েন্দা হিসেবে খ্যাত ইসরায়েলি মোসাদের ব্যর্থতা নিয়েও। এমন প্রশ্ন হয়তো আরো উঠতে থাকবে, যতো বিস্তৃত হতে থাকবে ফিলিস্তিন-ইসরায়েলের এই সংঘাত।
এই বিগত ১০ বছর আগেও যদি কোনো ইসরায়েলি সরকার অধিকৃত পশ্চিম তীরের এক চিলতে জমি অধিগ্রহণের ঘোষণা দিত, আরব বিশ্বের ২২টি দেশেই প্রতিবাদের ঝড় উঠতো। কিন্তু ২০২৩ সালে এসে সে চিত্র অনেকটাই পরিবর্তিত। এতো সংখ্যক দেশকে এখন আর ফিলিস্তিনে ইসরায়েলের ধারাবাহিক হামলার বিরুদ্ধে কথা বলতে দেখা যায় না। বরং, বিগত বছরগুলোতে এককালে অস্বীকৃতি দেয়া ইসরায়েলকেই স্বীকৃতি দিয়ে তাদের সাথে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক স্থাপনে আগ্রহ দেখিয়েছে অনেক আরব দেশ।
গেল শনিবার আচানক ইসরায়েলে গেরিলা কায়দায় চালানো হামলার নাম 'অপারেশন আল-আকসা ব্লাড' দিয়েছে সশস্ত্র গোষ্ঠী হামাস। নামেই মুটামুটি ধারণা পাওয়া যায় হামাসের এই হামলার নেপথ্যে কী আছে। আজ থেকে ঠিক ৫০ বছর আগেও ঠিক একইসময়ে ( ৬ অক্টোবর) এরকম একটি হামলা ইসরায়েলে চালিয়েছিল মিসর ও সিরিয়া। ইসরায়েলে গেল ৭ অক্টোবর হামাসের হামলার পরে অনেকেই এই হামলাকে 'ইয়ম কিপুর'- সেদিনের সিরিয়া-মিসরের হামলার সাথে তুলনা করছেন। আর ইসরায়েলের আজকের এই দুরবস্থার জন্য আঙ্গুল উঠছে বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর সরকারের আগ্রাসী নীতি। তবে ইসরায়েল ও ফিলিস্তিনের আজকের এই সংঘাতের জন্ম যে অর্ধশত বছর আগে থেকেই তা বিশ্বজনবিদিত। ইসরায়েলের জন্মলগ্ন থেকেই এই রাষ্ট্রের সঙ্গে ফিলিস্তিনের বিশেষ করে গাজাবাসীর দ্বন্ধ, সংঘাত চলে আসছে।
১৯৪৮ সালে ফিলিস্তিনের নিজেদের ভূখণ্ডে অনেকটা উপযাচকের মতো নির্মিত ইসরায়েল রাষ্ট্র গঠন করে গাজাকে মিসরের অংশ থেকে বাদ দিয়ে সিরিয়ার সাথে জুড়ে দেয় জাতিসংঘ। ১৯৬৭ সালে ছয় দিনব্যাপী আরব যুদ্ধের সময় গাজাকে পুরোপুরি দখল করে নেয় ইসরায়েল বাহিনী। বলা যায়, তখন থেকেই শুরু হয় ফিলিস্তিন ও ইসরায়েলবাসীর সংঘাত। ১৯৯৩ সালে 'অসলো' চুক্তির বদৌলতে ইসরায়েল গাজায় ফিলিস্তিনি শাসন মেনে নেয় এবং ২০০৫ সালে গাঁজা থেকে নিজেদের বসতি গুটিয়ে নেয় ইসরায়েল। অবশ্য এর মাঝে ১৯৭৩ সালের ৬ অক্টোবর ইসরায়েলিদের ধর্মীয় উৎসবের দিন ভয়াবহ হামলা করে সিরিয়া ও মিশর। যা ইসরায়েলিদের কাছে ছিল আজকের দিনে হামাসের করা হামলার মতো ভীতি জাগানিয়া। এরপর থেকে ধারাবাহিকভাবে দুই দেশের মধ্যে অসংখ্যবার সংঘাত বেধেছে এবং হাজার হাজার মানুষ প্রাণ হারিয়েছেন।
২০০৬ সালে ফিলিস্তিনে একটি গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা ঘটে। যা ইসরায়েল এবং ফিলিস্তিন-গাজার ইতিহাসকে এক নতুন মোড়ে দাঁড় করিয়ে দেয়। ২০০৬ সালে ফিলিস্তিনের নির্বাচনে প্রথমবারের মতো জয়ী হয় হামাস। জয়ের পর তারা ফিলিস্তিনি কতৃপক্ষকে হটিয়ে নিজেরাই এ অঞ্চলের শাসনভার নেয়। কিন্তু ফিলিস্তিনে সশস্ত্র গোষ্ঠী হামাসের ক্ষমতায় বসাকে সমর্থন করে নি ইসরায়েল এবং তাদের আজন্ম বন্ধু মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। হামাস প্রথমবার ক্ষমতায় আরোহন করে ঘোষণা করে, মধ্যপ্রাচ্যের মানচিত্র থেকে মুছে ফেলা হবে ইসরায়েলের নাম। যা ইসরায়েলিদের জন্য হুমকিস্বরূপ ছিলো। কিন্তু এটি বস্তুত ফিলিস্তিনের গাজাবাসীদের জন্য এক খারাপ পরিস্থিতির জন্ম দেয়। কেননা, হামাসের এমন ঘোষণার পর ২০০৭ সালে ইসরায়েল গাজার নৌ-স্থল-আকাশ পথে অবরোধ করে। যা গাজাবাসীদের জীবনে এক ভয়াবহ অভিজ্ঞতা এনে দেয়। ইসরায়েল গাজার নৌ-স্থল-আকাশ অবরোধের ফলে মুক্ত আকাশের নিচে থেকেও এক কারাগারে পরিণত হয় গাজা উপত্যকা।
এদিকে, ইসরায়েলি-ফিলিস্তিনি সংঘাতের গুরুত্ব হ্রাস পাওয়ায় এবং গালফ কো-অপারেশন কাউন্সিল (জিসিসি) রাষ্ট্রগুলোর সাথে ইরানের উত্তেজনা বৃদ্ধি পাওয়ার কারণে সৌদি নেতৃত্বাধীন আরব রাষ্ট্রগুলো ইসরায়েলের সাথে অর্থনৈতিক ও নিরাপত্তা সহযোগিতা জোরদার করার চেষ্টা করে। এতে করে সৌদি আরব ইরানের সাথে ইসরায়েল প্রক্সি সংঘাতে জড়িয়ে পড়ে। জিসিসি মধ্যপ্রাচ্যে সামরিক, অর্থনৈতিক এবং রাজনৈতিক বিষয়ের উপর বৃহত্তর নিয়ন্ত্রণ প্রদানের মাধ্যমে সৌদি প্রভাবকে কেন্দ্রীভূত করার সম্ভাবনা তৈরি করে। কিন্তু ইরানের মতো শিয়াপ্রধান মুসলিম দেশ জিসিসিতে প্রত্যাখ্যান করে। সৌদি আরবেরও সবসময়ের আশংকা মধ্যপ্রাচ্যে ইরান আধিপত্য বিস্তার করবে, এবং এ অঞ্চলে শিয়াদের প্রভাব প্রতিপত্তি বাড়ার বিষয়টির বিরোধিতা করে আসছে দেশটি।
তাছাড়া, আরব ইতিহাসের গুরুত্বপূর্ণ আরেক অধ্যায় আরব বসন্তের কারণেও ইরান-সৌদির মধ্যে দূরত্ব ক্রমশ বাড়তে থাকে। আরব বসন্তের সূচনা ইরান এবং তার নিজস্ব অভ্যন্তরীণ স্থিতিশীলতা নিয়ে সৌদি উদ্বেগ কে আরও বাড়িয়ে তোলে। ইরান আঞ্চলিক অস্থিতিশীলতার সুযোগ নেওয়ার আশায় বিপরীত পন্থা অবলম্বন করে শিয়া অর্ধচন্দ্রে তার উপস্থিতি প্রসারিত করে এবং ইরাক থেকে লেবানন পর্যন্ত বিস্তৃত প্রভাবের একটি স্থল করিডোর তৈরি করে। সর্বশেষ আমেরিকান প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের শাসনামলেও ইরান-সৌদি সম্পর্কে দূরত্ব বেড়েছে বৈ কমেনি। এভাবে ধীরে ধীরে একসময়ের শক্তিশালী আরব শাসন ক্রমশ বিভাজিত হয়ে আসে নিজেদের অন্তর্দ্বন্ধের ফলে। বিভাজিত হয়ে যায় আরব নেতৃত্ব। বর্তমানে আরব এবং ইরান দুটোই বিশ্বের দুই গুরুত্বপূর্ণ প্রভাবশালী দেশ। তাদের প্রত্যেক্ষেরই মধ্যপ্রাচ্য এবং বহির্বিশ্বে শক্তিশালী বন্ধু রাষ্ট্র রয়েছে।
ইরানের খামেনি পন্থি সরকার মনে করে সৌদি আরব লেবাননকে অস্থিতিশীল করে তোলার চেষ্টা করছে। যেহেতু ইরানের সমর্থনপুষ্ট হেজবোল্লাহ নামের শিয়া আন্দোলন লেবাননের সরকারের অংশ সেহেতু এ নিয়ে তাদের দুশ্চিন্তার কারণও রয়েছে। আর ইরান তাদের প্রধান প্রতিপক্ষ বলে মনে করে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রকে। যখন কী-না মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আবার সৌদি আরবের সম্পর্কের বেশ উন্নতি ঘটছে। আর বহির্বিশ্বের মুসলিম রাজনীতিও এই দুই দেশকে কেন্দ্র করে আবির্ভুত হয়।
মুসলিমদের জন্য দুর্ভাগ্যজনক বিষয় হলো, সৌদি আরব-ইরানের এই খেলার ফলাফলের খারাপ প্রভাব পড়তে শুরু করে ফিলিস্তিনের মতো মধ্যপ্রাচ্যে নিজেদের অস্তিত্ব রক্ষার লড়াইয়ে থাকা ছোট ছোট আরব দেশগুলোতে। বিপরীতে ইসরায়েলের পক্ষে প্রতিনিয়ত জুটছিল নতুন নতুন বন্ধু রাষ্ট্র। ভূ-রাজনৈতিক দিক থেকে যা ইসরায়েলকে বিশ্ব মানচিত্রে আরো শক্তিশালী রূপে উপস্থাপন করতে শুরু করে। এবং, ফলত, আজ যে ইসরাইল ফিলিস্তিনের ভূখণ্ডে গড়ে ওঠেছে তারাই ফিলিস্তিনকে মানচিত্র থেকে বাদ দিয়ে নতুন মানচিত্র গড়ার কথা বলছে!
২.
এই বিগত ১০ বছর আগেও যদি কোনো ইসরায়েলি সরকার অধিকৃত পশ্চিম তীরের এক চিলতে জমি অধিগ্রহণের ঘোষণা দিত, আরব বিশ্বের ২২টি দেশেই প্রতিবাদের ঝড় উঠতো। কিন্তু ২০২৩ সালে এসে সে চিত্র অনেকটাই পরিবর্তিত। এতো সংখ্যক দেশকে এখন আর ফিলিস্তিনে ইসরায়েলের ধারাবাহিক হামলার বিরুদ্ধে কথা বলতে দেখা যায় না। বরং, বিগত বছরগুলোতে এককালে অস্বীকৃতি দেয়া ইসরায়েলকেই স্বীকৃতি দিয়ে তাদের সাথে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক স্থাপনে আগ্রহ দেখিয়েছে অনেক আরব দেশ। এসবের পেছনে বাণিজ্যিক, ভূ-রাজনৈতিক, নিরাপত্তা, জাতীয় স্বার্থ অনেক কিছুই আছে। বলা যায়, আজকের দিনে অনেকটা আরব বিশ্বের ভাঙনের খেসারতই দিতে হচ্ছে ফিলিস্তিনের গাজাবাসীকে।
গেল জুন মাসে যখন ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু পশ্চিম তীরের সবচেয়ে উর্বর অঞ্চল জর্ডান উপত্যকার বিশাল একটি অংশকে নিজের দেশের অংশ করে নেওয়ার সিদ্ধান্ত ঘোষণা করেন, আরব দুনিয়ায় তেমন কোন উচ্চবাচ্যই শোনা যায়নি। বার্তা সংস্থা বিবিসির প্রতিবেদন অনুযায়ী, ইসরায়েলের এই সিদ্ধান্তে স্বাধীন একটি রাষ্ট্র তৈরির শেষ সম্ভাবনাও নস্যাৎ হয়ে যাবে- ফিলিস্তিনিদের কাছ থেকে এই আশঙ্কা জানানো হলেও, সৌদি আরব এবং তার আরব মিত্ররা মৌনব্রত পালন করছে! যেন নিজের ঘরের পুত্রকে দূরে ঠেকে দিচ্ছেন পিতাশ্রী! এতে আরব বিশ্বের নীরব থাকার বিষয়টি বিষ্ময় জাগায়। মনে প্রশ্নেরও জন্ম দেয়। যে আরব বিশ্ব ১০ বছর আগেও ইসরায়েলিদের আগ্রাসনের ঘোর বিরোধিতা করে আসছিলো তারা কেন আজ ইসরায়েলের প্রতি নমনীয়?
এর একটি কারণ অবশ্যই ইউরোপের সাথে আরব বিশ্বের একাংসের তেল বাণিজ্য। তাছাড়া, সম্প্রতি সৌদি আরব আমেরিকার কাছে নিরাপত্তা সুবিধা এবং পরমাণু কার্যক্রম চালানোর সুবিধা চেয়েছে। এর বিনিময়ে আমেরিকার চাওয়ায় সৌদিকে ইসরায়েলের সঙ্গে একটি চুক্তিতে আবদ্ধ হতে হবে। নিঃসন্দেহে বলা যায়, ইসরায়েল এবং সৌদি আরবের মধ্যে যদি এ চুক্তিটি কার্যকর হয় তাহলে ফিলিস্তিন, লেবানন, জর্ডান কিংবা মধ্যপ্রাচ্যের আরো অনেক আরব অংশের মুসলিমদের জন্য তা অশনি বার্তাই বয়ে আনবে। অপরদিকে আমেরিকান জোটের সাথে সৌদি আরবের এই হৃদয়ঙ্গম সম্পর্ক ভালোভাবে নেয় নি ইরানের মতো পরমাণু সমৃদ্ধ শক্তিশালী আরব দেশ। এর ফলে সৌদি এবং ইরানের সম্পর্ক এখনো ভাঙনের মাঝেই আছে। আর এই ভাঙনের সুযোগ নিচ্ছে ইসরায়েল। তারা একদিকে যেমন সৌদি আরবকে নিজেদের পক্ষে টানার চেষ্টা করছে অন্যদিকে মধ্যপ্রাচ্যের আরব বিধৌত কিছু ভূমি দখল করে কতৃত্ববাদী শাসন কায়েম রাখছে।
ফিলিস্তিনবাসীর আজকের দুর্দিনে যে আরব বিশ্বকে সবার আগে সদম্ভে পাশে দাঁড়ানোর কথা তারা আজ নানা খণ্ডে খণ্ডিত। ফলে ঘোর সংঘাতে জড়িয়েও ফিলিস্তিনবাসীকে নিজেদের সংগ্রামটা চালিয়ে নিতে হচ্ছে নিজেদেরকেই। অত্যাধুনিক ইসরায়েলবাহিনীর বিপরীতে পরাজয়ের কথা জেনেও ফিলিস্তিনিরা লড়াই চালিয়ে যাচ্ছেন। এই সময়ে শক্তিশালী আরব বিশ্ব তাদের পাশে থাকলে পাশার দান উল্টে ভিন্ন কিছু হবার সম্ভাবনা থাকলেও আপাতত তা হচ্ছে না এবং গাজাবাসীকে আরো রক্তক্ষয়ী পরিস্থিতি দেখতে হবে হয়তো। কিন্তু শেষমেশ একটি প্রশ্নই হয়তো মুসলিম বিশ্বে থেকে যাবে, আরব বিশ্বের ফাটল ভাঙবে কবে? বিশ্ব জুড়ে যখন কতৃত্ববাদী আর সাম্প্রদায়িক শাসনের জয়গান তখনো কেন এক হতে পারছেন না মুসলিম সম্প্রদায়ের বিশ্বনেতারা। এর ফলে বিশ্বের মুসলিমরা সম্প্রদায়ে কী প্রভাব পড়বে। পূর্বসুরী অটোমান কিংবা আব্বাসীয়দের মতো হারিয়ে যাবে তারা?
লেখক- শ্যামলাল গোসাঁই, কবি ও সংস্কৃতিকর্মী, ইমেইল- [email protected]
- খোলা জানালা বিভাগে প্রকাশিত লেখার বিষয়, মতামত, মন্তব্য লেখকের একান্ত নিজস্ব। eyenews.news-এর সম্পাদকীয় নীতির সঙ্গে যার মিল আছে এমন সিদ্ধান্তে আসার কোন যৌক্তিকতা সর্বক্ষেত্রে নেই। লেখকের মতামত, বক্তব্যের বিষয়বস্তু বা এর যথার্থতা নিয়ে eyenews.news আইনগত বা অন্য কোনো ধরনের কোনো দায় গ্রহণ করে না।
আই নিউজ/এইচএ
- বাংলাদেশে শিশু শ্রম: কারণ ও করণীয়
- ২০২৩ সালে কী সত্যিই ভয়াবহ দুর্ভিক্ষ আসছে?
- পনেরো আগস্ট পরবর্তী রাজনৈতিক দ্বন্ধ
মোশতাক বললেও মন্ত্রীদের কেউ সেদিন বঙ্গবন্ধুর লাশের সঙ্গে যায়নি! - করোনা যেভাবে চিকিৎসকদের শ্রেণীচ্যুত করলো
- চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের সমস্যা এবং সম্ভাবনা
- ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের কুকুর স্থানান্তরকরণ ও ভবিষ্যৎ
- শরীফার গল্প পড়তে আমাদের এতো কেন সমস্যা?
- ফিলিস্তিনে প্রাণ হারাচ্ছেন গুরুত্বপূর্ণ সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্বরা
- মহান মুক্তিযুদ্ধে বিদেশী গণমাধ্যমের ভূমিকা
- রেমডেসিভির একটি অপ্রমাণিত ট্রায়াল ড্রাগ