শ্যামলাল গোসাঁই
আপডেট: ১৮:০৯, ২৪ জানুয়ারি ২০২৪
তিন লিঙ্গের বাংলাদেশ এবং ট্রান্সজেন্ডার সমাচার
২০১৩ সালে সরকার হিজড়া বা উভয়লিঙ্গের মানুষের সামাজিক স্বীকৃতি দেয়।
সপ্তম শ্রেণীর পাঠ্যবইয়ে শরীফ থেকে শরীফা হবার গল্পটি দেশে এখন আলোচনার তুঙ্গে। এই একটি গল্পের জের ধরে এখন নতুন করে আলোচনায় বাঙালী সমাজের লিঙ্গভিত্তিক ভাবনা, আদর্শ আর দ্বন্ধগুলোও। এরমধ্যে কেউ হিজড়া সমাজ নিয়ে কথা বলছেন আবার কেউ কেউ হিজড়া এবং ট্রান্সজেন্ডার দুইটি বিষয়কে গুলিয়ে সমানে বাহাস করে যাচ্ছেন বেকুবের মতো। কেউ কেউ তো এখনো বুঝেই উঠতে পারছেন না- হিজড়া এবং ট্রান্সজেন্ডার এক, নাকি এ দু'টো বিষয়ের মাঝে তফাৎ আছে?
শুরুতেই বলি, তফাৎ অবশ্যই আছে। সেই তফাৎ নিয়ে আলোচনার শুরুতে জানা দরকার আমাদের সমাজে লিঙ্গ বা জেন্ডার নিয়ে আমাদের ধ্যান-ধারণার ব্যাপারে। বলা ভালো, মানুষের জৈবিক কিছু বৈশিষ্ট্য মানুষের লিঙ্গ নির্ধারণ করে। যেমন অণ্ডকোষ পুংলিঙ্গের একটি সাধারণ বৈশিষ্ট্য এবং যোনি স্ত্রীলিঙ্গের বৈশিষ্ট্য। অর্থাৎ, আমরা শারিরীক কিছু বৈশিষ্ট্যের নিরিখে লিঙ্গ আলাদা করি। কিন্তু, শারিরীক বৈশিষ্ট্য কোনো মানুষের জেন্ডার নির্ধারণ করে না। লিঙ্গ এবং জেন্ডার দুইটি বিষয়ই আলাদা। লিঙ্গ হচ্ছে জৈবিক বৈশিষ্ট্যের নিরিখে নির্ধারিত আর জেন্ডার হচ্ছে সমাজের তৈরি বিভিন্ন লৈঙ্গিক পরিচিতি ও ধারণা, আদর্শ, চিন্তা ইত্যাদি। অর্থাৎ কোনো লিঙ্গকে সমাজ যখন বিভিন্ন ভাবে ব্যাখ্যা, বিশ্লেষণ, আইন, অধিকার ইত্যাদির সাথে যুক্ত করে তখন তা হয় জেন্ডার।
হিজড়া এবং ট্রান্সজেন্ডার বিষয় দুইটি এক নয়। এ দুইটি বিষয়কে একই শ্রেণীভুক্ত ভাবাটা কিঞ্চিত ভুল হবে। কেননা, আগেই বলেছি মানুষের জেন্ডার নির্ধারণ করে সমাজ আর লিঙ্গ নির্ধারণ করে তাঁর জৈবিক বৈশিষ্ট্য। এই জৈবিক বৈশিষ্ট্য বলেই হিজড়া সম্প্রদায়কে জেন্ডারে ধরা হয়। কিন্তু, এই উভয়লিঙ্গের বাইরেও কিছু মানুষ থাকেন যাদেরকে ট্রান্সজেন্ডার বলা হচ্ছে আজকের দিনে। তাঁদের জৈবিক বৈশিষ্ট্যের চেয়ে মানসিক বৈশিষ্ট্যের দিকে জোর দিলে হিজড়া-ট্রান্সজেন্ডারের পার্থ্যকটা বোঝা সহজ হবে।
আমাদের বাঙালী সমাজে এই সেদিন পর্যন্ত দুই লিঙ্গ ভিত্তিক সমাজব্যবস্থা জারি ছিল। এমন নয় যে, এই দুই লিঙ্গের বাইরে সমাজে আর মানুষের অস্তিত্ব নেই। পুংলিঙ্গ এবং স্ত্রীলিঙ্গের বাইরেও আরেকটি লিঙ্গ আছে বাংলায় আমরা উভয়লিঙ্গ বলে বইয়ের ভাষায় পরিচয় দেই, মুখের ভাষায় থার্ড জেন্ডার। যাদের শারিরীক বৈশিষ্টে অনেকসময় নারী ও পুরুষের সংমিশ্রণ দেখা যায়। তাঁদের গলার স্বর, শারিরীক আকৃতির অসামঞ্জস্যতার মাধ্যমে তাঁদের আসল প্রকৃতি প্রকাশ পায়। সপ্তম শ্রেণীর পাঠ্যবইয়ের শরীফার গল্পটি এই উভয়লিঙ্গের মানুষের জীবনের গল্প। যাদেরকে আমরা হিজড়া, শিখণ্ডি, বৃহন্নলা ইত্যাদি নামে ডাকি। এই সমাজের মানুষকে এই সেদিনও জাতীয়ভাবে কোনো স্বীকৃতি দেওয়া হতো না। ২০১৩ সালে সরকার হিজড়া বা উভয়লিঙ্গের মানুষের সামাজিক স্বীকৃতি দেয়। এর ফলে বাংলাদেশ তিন লিঙ্গের সমাজব্যবস্থায় প্রবেশ করে। শরীফার গল্পটি দিয়ে আসলে পাঠ্যপুস্তকে শিক্ষার্থীদের এটাই শেখানোর উদ্দেশ্য যে, এই যে স্বাভাবিক দুই লিঙ্গের বাইরেও তৃতীয় লিঙ্গের মানুষ আছেন। যারা আমাদের থেকে একটু অন্যরকম। যাদেরকে আমরা হীন ভাবি, অসম্মান করি, পরজীবী আর অনৈতিক ভাবি তাঁরা সেরকম নয়। তাঁরাও আমাদের মতো মানুষ। তাঁদেরও আমাদের মতো জৈবিক অনুভূতি আছে। আমাদের আগের শিক্ষাক্রমে এগুলো ছিল না। কিন্তু, ভালো বিষয় যে নতুন শিক্ষাক্রমে শিশুদের এই ব্যাপারে সচেতন করার চেষ্টা করা হচ্ছে। শরীফার গল্পে এমনকিছু মানুষের সাথে শিক্ষার্থীদের পরিচয় করিয়ে দেওয়া হয়েছে যারা ইতিমধ্যে তৃতীয়লিঙ্গের হয়ে দেশের বিভিন্ন স্তরে সাফল্য পেয়েছেন। যাঁদের কেউ উন্নয়ন কর্মী, কেউ জাতীয় পর্যায়ের নৃত্যশিল্পী আবার কেউবা জনপ্রতিনিধি।
আমাদের দেশে দীর্ঘদিনের যে চলে আসা সামাজিক দর্শন; সেই দর্শনে হিজড়া সমাজের মানুষকে সবসময় তুচ্ছতাচ্ছিল্য আর ঘৃণার চোখে দেখানো হয়েছে। এখনো অনেকক্ষেত্রে এসব প্রত্যক্ষ করা যায়। যদিও এখন প্রেক্ষাপট আগের চেয়ে অনেক বদলে গেছে। নতুন শিক্ষাক্রমে সেই বদলে যাওয়ার গল্প শিক্ষার্থীদের পড়ানো হচ্ছে। এখানে শিশুদের জন্য অকল্যান নয় বরং মানুষকে পূর্ণ মানুষ হিসেবে স্বীকৃতি দেয়ার মতো কল্যানকর জ্ঞান আহরণ করছে। তদুপরি দেশের একটি পক্ষ, বিষয়টিকে সমাজের জন্য, শিক্ষার্থীদের জন্য অকল্যান ধরে নিয়ে পাঠ্যপুস্তক বাতিলের ডাক দিয়েছেন! এ যেন অন্ধকারে থেকে আরও অন্ধকারের দিকে ধাবিত হওয়ার আহ্বান। দুঃখজনকভাবে দেশের তরুণ মেধাসহ শিক্ষিত মহলের অনেকেও বিষয়টি হজম করতে পারছেন না বা দ্বিধায় ভোগছেন।
শরীফার গল্পকে কেন্দ্র আরো যে একটি জেন্ডারের কথা সামনে এসেছে বা যাকে কেন্দ্র করে এই আলোচনা-সমালোচনার অনেকটা সেটি হলো ট্রান্সজেন্ডার। হিজড়াদের জেন্ডার হিসেবে মেনে নিলেও ট্রান্সজেন্ডারদের স্বীকৃতি দিতে নারাজ আমাদের সমাজের অনেকেই। তাঁদের ধারণা ট্রান্সজেন্ডার কোনো জেন্ডার হতে পারে না। এটা মানুষ বিবেকবর্জিত হয়ে ইচ্ছাকৃতভাবে রূপান্তরিত হয়। এ বিষয়টির সাথে আবার অনেকে হিজড়া সমাজকেও যুক্ত করছেন। তাঁদের ভাষ্য- নারী-পুরুষ এই দুই লিঙ্গের বাইরের কাউকে সমাজ স্বীকৃতি দিতে পারে না। এতে সমাজ বিপথে চলে যাবে! অকল্যান নেমে আসবে সমাজে!
২.
হিজড়া এবং ট্রান্সজেন্ডার বিষয় দুইটি এক নয়। এ দুইটি বিষয়কে একই শ্রেণীভুক্ত ভাবাটা কিঞ্চিত ভুল হবে। কেননা, আগেই বলেছি মানুষের জেন্ডার নির্ধারণ করে সমাজ আর লিঙ্গ নির্ধারণ করে তাঁর জৈবিক বৈশিষ্ট্য। এই জৈবিক বৈশিষ্ট্য বলেই হিজড়া সম্প্রদায়কে জেন্ডারে ধরা হয়। কিন্তু, এই উভয়লিঙ্গের বাইরেও কিছু মানুষ থাকেন যাদেরকে ট্রান্সজেন্ডার বলা হচ্ছে আজকের দিনে। তাঁদের জৈবিক বৈশিষ্ট্যের চেয়ে মানসিক বৈশিষ্ট্যের দিকে জোর দিলে হিজড়া-ট্রান্সজেন্ডারের পার্থ্যকটা বোঝা সহজ হবে।
হিজড়া সম্প্রদায় জৈবিক বৈশিষ্ট্যের কারণে উভয়লিঙ্গ পর্যায়ভুক্ত হলেও জৈবিকসূত্রে জন্মের সময় নির্ধারিত লিঙ্গপরিচয়ের চেয়ে কেউ কেউ ভিন্ন কোনো জেন্ডারে আত্মপরিচয় খুঁজে পেতে পারেন। কেউ নিজেকে রূপান্তরিত নারী বা পুরুষ (ট্রান্সজেন্ডার বা ট্রান্স) হিশেবে শনাক্ত করতে পারে। আবার কেউ নারী-পুরুষের বাইরে নানা ভিন্ন পরিচয়েও নিজেকে চিহ্নিত করতে পারে। কেউবা নিজেকে শারিরীক সব বৈশিষ্ট্যের ঊর্ধ্বে গিয়ে জেন্ডারবিহীন বলে চিনতে পারে। বাংলাদেশকে বর্তমানে যারা জেন্ডার হিশেবে স্বীকৃতিপ্রাপ্ত (পুংলিঙ্গ, স্ত্রীলিঙ্গ এবং তৃতীয় লিঙ্গ) তাঁরা একটি সুনির্দিষ্ট জীবনধারা অনুসরণ করেন। এদের প্রত্যেকের আলাদা আলাদা জৈবিক বৈশিষ্ট্য আছে। কিন্তু, ট্রান্সজেন্ডারের ক্ষেত্রে এই জৈবিক বৈশিষ্ট্যও খাটে না। কেননা, তিনি মন থেকে ঠিক তাঁর সমলিঙ্গের প্রতিও আকর্ষণ বোধ করে থাকেন বা থাকতে পারে (পুরুষ হয়ে পুরুষকে ভালোবাসা/নারীর নারীকে ভালোবাসা/ নারী ও পুরুষ কাউকেই ভালো না বেসে ভিন্ন কিছুর প্রতি আকর্ষণ বোধ করা)।
বাংলাদেশে সমস্যার বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে হিজড়া এবং ট্রান্সজেন্ডারদের সামাজিক স্বীকৃতি। এটা অনস্বীকার্য যে, সামাজিক স্বীকৃতি-অস্বীকৃতির উপর কোনো জৈবিক কার্যবিধি নির্ভর করে না। সমাজ শুধু সেই কার্যবিধির নিরিখে কিছু আইন, নীতি প্রণয়ন, শাসন-অনুশাসন, অধিকার, কর্তব্য আরোপ করতে পারে এবং এসবের নিরিখে একটি লৈঙ্গিক জীবকে ব্যাখ্যা বিশ্লেষণ করতে পারে। কিন্তু, কোনো লিঙ্গগত পার্থক্যের কারণে কাউকে অদক্ষ, অযোগ্য, অস্পৃশ্য দাবি করতে পারে না। সমাজের নানা প্রথা মূলত, জৈবিক লিঙ্গের প্রতি যেসব বৈশিষ্ট্য আরোপ করে, সেগুলো ধরে একটি জেন্ডারের পরিচিতি, ভূমিকা, ক্ষমতা, দায়িত্ব, আচরণ ও অংশগ্রহণ ইত্যাদি মূল্যায়ন করা হয়। যেমন- নারীরা কোমল (স্ত্রীলিঙ্গ), পুরুষরা কতৃত্বের যোগ্য ও বীর্যবান (পুংলিঙ্গ) এবং হিজড়ারা বিব্রতকর, পরজীবী (তৃতীয় লিঙ্গ)। এই পরিচিতিগুলো তৈরি হয় সমাজ কতৃক আরোপিত প্রথার নিরিখে। আমাদের পুরুষতান্ত্রিক সমাজে নারীসহ, বিপরীত লিঙ্গকে সবসময়ই অবলার, অযোগ্যের পরিচয় দেওয়া হয়েছে এখনো হয়।
সবশেষে বলি, বিজ্ঞান বলে জীবের লিঙ্গগত পার্থক্য বা বৈচিত্র্যতার কারণে তাঁর যোগ্যতায় কোনো ঘাটতি হয় না। সম্ভাবনা সবার সমান থাকে। জীবের লিঙ্গগত পার্থক্য যে জায়গায় বিভেদ বা বিতর্কের সৃষ্টি করে সেটি হচ্ছে- অধিকার, সুযোগ-সুবিধার বৈষম্যে। মানুষ হিসেবে মানুষের মৌলিক অধিকারে বৈষম্য। সমাজ এখনো পুরুষদের প্রতি পক্ষপাত করে আর নারীদেরকে রাখে বন্দিনী করে। এর বাইরে তৃতীয় লিঙ্গ, ট্রান্সজেন্ডার শ্রেণীর মানুষকে মানুষ বলেই গণ্য করতে চায় না! অথচ, লিঙ্গ বা জেন্ডার মানুষের কিছু বৈশিষ্ট্যের নিরিখে নির্ধারিত হয়। এই কিছু বৈশিষ্ট্যের বাইরে একটি জীবের আরও অজস্র বৈশিষ্ট্য থাকে। যেসব দেখে আমরা, সকল জীব থেকে মানুষকে আলাদা করতে পারি। সমস্যা হচ্ছে, সমাজে এখনো মানুষের এতো এতো বৈশিষ্ট্য থাকার পরও এক মানুষ একটু ভিন্নরকম মানুষকে সহ্য করতে পারছেন না! মানুষ হয়ে অন্য মানুষের অধিকার, স্বীকৃতি অস্বীকার দিতে চাইছে না।
এ বিষয়গুলো এখন উন্নত বিশ্বে বহুল চর্চিত। এবং নতুন সময়ের সাথে সাথে তাঁরা এসব থেকে বেরিয়ে এসে মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠার কথা বলছেন। কিন্তু, আমরা এখনো এ নিয়ে দ্বন্ধে জড়াচ্ছি। দেশের একটি ধর্মীয় সংগঠন বলছে- ট্রান্সজেন্ডার মতবাদ ঈমান বিধ্বংসী এবং অভিশপ্ত। কথাটি শুনলে অন্ধকারাচ্ছন্ন একটা সমাজের চিত্রই দেখি। যেখানে, অভিশপ্ত, ঈমান বিধ্বংসী শব্দগুলো দিয়ে প্রকাশ্যে নির্দিষ্ট একটি সমাজের মানুষকে হেয়, প্রতিপন্ন করা হচ্ছে। এই মানুষগুলোর (তৃতীয় লিঙ্গ, ট্রান্সজেন্ডার) মানসিক আঘাতের বিরুদ্ধে বিচার চাইবার আইন আমাদের দেশে এখনো হয়নি।
৩.
আপনার ট্রান্সজেন্ডার বা হিজড়া মানুষকে অপছন্দ হতেই পারে। এই স্বাধীনতা আপনার আছে। যেমন, আমি নিজেও ধর্মান্ধ, মূর্খ মানুষদের অপছন্দ করি। এরাও আপনার অপছন্দের ট্রান্সজেন্ডারের মতোই মানুষ প্রজাতির। এই যে আমাদের অপছন্দ করার স্বাধীনতাটা আছে। কিন্তু, আমার এই স্বাধীনতা নেই যে সেই ধর্মান্ধকে জোর করে বিজ্ঞানের বই পড়িয়ে আমার পছন্দসই করে তুলবো। তেমনি আপনারও সেই ট্রান্সজেন্ডার মানুষটিকে আপনার পছন্দই ভাবভঙ্গিতে চলায় বাধ্য করার স্বাধীনতা নেই। কেননা, আমাদের সবার স্বাধীনতার সীমানা অন্যের নাকের ডগা পর্যন্ত সীমাবদ্ধ। অর্থাৎ, আপনি যেদিকে খুশি ঢিল ছুঁড়তেই পারেন, কিন্তু অন্যের নাকে লাগলে সেটা হবে অপরাধ।
লেখক- শ্যামলাল গোসাঁই, কবি ও সহ-বার্তা সম্পাদক, আই নিউজ
- বাংলাদেশে শিশু শ্রম: কারণ ও করণীয়
- ২০২৩ সালে কী সত্যিই ভয়াবহ দুর্ভিক্ষ আসছে?
- পনেরো আগস্ট পরবর্তী রাজনৈতিক দ্বন্ধ
মোশতাক বললেও মন্ত্রীদের কেউ সেদিন বঙ্গবন্ধুর লাশের সঙ্গে যায়নি! - করোনা যেভাবে চিকিৎসকদের শ্রেণীচ্যুত করলো
- চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের সমস্যা এবং সম্ভাবনা
- ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের কুকুর স্থানান্তরকরণ ও ভবিষ্যৎ
- শরীফার গল্প পড়তে আমাদের এতো কেন সমস্যা?
- ফিলিস্তিনে প্রাণ হারাচ্ছেন গুরুত্বপূর্ণ সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্বরা
- মহান মুক্তিযুদ্ধে বিদেশী গণমাধ্যমের ভূমিকা
- রেমডেসিভির একটি অপ্রমাণিত ট্রায়াল ড্রাগ