মো. রওশান উজ্জামান রনি
আপডেট: ১৮:০৪, ১২ আগস্ট ২০২৩
সোশ্যাল মিডিয়ার ভয়ংকর সব তথ্য
সোশ্যাল মিডিয়া । ছবি লিখক
বর্তমানে কেউ যদি তার রুমে একা বসে থাকে তাহলে বাস্তবে সে তার রুমে একা বসে নেই। তার সাথে আরও একজন সবসময় থাকে। এটি এমন একটি অদৃশ্য শক্তি যেটি ওই ব্যক্তিকে সবসময় নিয়ন্ত্রণ করে। এই অদৃশ্য শক্তি কে আমরা স্মার্টফোন নামে চিনি। বর্তমানে এমন ব্যক্তি আপনি খুঁজেই পাবেন না, যারা সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার করে না।
পৃথিবীতে যত স্মার্ট ফোন ইউজার রয়েছে তাদের ফোনে আপনি চারটি অ্যাপস অবশ্যই দেখতে পাবেন। এগুলো হচ্ছে টুইটার, ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম এবং ইউটিউব। এই সোশ্যাল মিডিয়া গুলো বর্তমানে এতটাই ক্ষমতাশালী হয়ে গেছে যে এগুলোকে তৈরি করা হয়েছিল স্মার্ট ফোনের জন্য কিন্তু বর্তমানে এই স্মার্ট ফোনই তৈরি করা হয় এই সকল সোশ্যাল মিডিয়ার জন্য। যত দিন যাচ্ছে আস্তে আস্তে সোশ্যাল মিডিয়ার পাওয়ার বেড়েই চলেছে। এমনকি পৃথিবীর সব থেকে শক্তিশালী দেশের প্রধান জোবাইডেন মানুষের সাথে ইন্টারনেট করে থাকে টুইটারের মাধ্যমে।
আমরা অনেক ভেবে থাকে সোশ্যাল মিডিয়া হচ্ছে একটি ফ্রি টুল। এই ফ্রি টুলের মাধ্যমে আমরা ইনফরমেশন এবং এন্টারটেনমেন্ট পেয়ে থাকি। কিন্তু আসল বিষয়টি জানার পর আপনার গায়ের লোম খাঁড়া হয়ে যাবে। আমরা সোশ্যাল মিডিয়াকে তাদের নাম অনুযায়ী চিনি। কিন্তু সোশ্যাল মিডিয়া আমাদের নাম অনুযায়ী আমাদেরকে চিনে না। আমাদের প্রত্যেক মানুষকে সোশ্যাল মিডিয়া একটি ইউনিক নাম্বারের মাধ্যমে চেনে। সোশ্যাল মিডিয়া প্রত্যেকটি মানুষকে আইডেন্টিফাই করে তাদের আইডি নাম্বারের মাধ্যমে। যেমন কোন একটি জেলে কোন কয়েদিকে তার নাম নয় বরংচ নাম্বারের মাধ্যমে ডাকা হয়ে থাকে। ঠিক একইভাবে সোশ্যাল মিডিয়াতেও মানুষকে এই নাম্বারের মাধ্যমে চেনা হয়ে থাকে। এতক্ষনে আপনি বুঝতে পেরেছেন সোশ্যাল মিডিয়াতে আমাদের প্রত্যেকের একটি আইডি নাম্বার রয়েছে। অবাক করা বিষয়টি হচ্ছে একটি মানুষ নিজেকে যতটা না জানে সোশ্যাল মিডিয়া তার থেকেও তাকে বেশি জানে।
কেন এই সোশ্যাল মিডিয়া গুলোকে ব্যবহার করা একেবারে ফ্রি করা হয়েছে। আপনি জানলে অবাক হবেন প্রত্যেকটি ব্যবহার কারির তথ্য বি্লিয়ন বিলিয়ন ডলারে বিক্রি হয়ে থাকে। সোশ্যাল মিডিয়ার এই সকল তথ্য গুলোর মাধ্যমে পৃথিবীর বড় বড় কোম্পানিরা কোটি কোটি ডলার মুনাফা করছে। সোশ্যাল মিডিয়ার পাওয়ার এতটাই বেড়ে গিয়েছে যে যারা এই সোশ্যাল মিডিয়াকে তৈরি করেছে তারাই এখন এই সোশ্যাল মিডিয়াগুলোকে কন্ট্রোল করতে পারছে না।
সবার প্রথমে আমরা জেনে আসি সোশ্যাল মিডিয়াগুলোকে কিভাবে এতটা অ্যাডিকটিভ ভাবে তৈরি করা হইয়েছে। সোশ্যাল মিডিয়াগুলোর পেছনে যে ইঞ্জিনিয়াররা রয়েছে তারা মানুষের অ্যাটেনশন নিজেদের দিকে আনতে এক্সপার্ট। এই সকল ইঞ্জিনিয়ারদেরকে অ্যাটেনশন ইঞ্জিনিয়ার বলা হয়ে থাকে। এই সকল ইঞ্জিনিয়াররা বেশিরভাগ ক্যাসিনোর ফ্রি গেম ডিজাইন করে থাকে। এই সকল ইঞ্জিনিয়াররা এমন একটি সোশ্যাল মিডিয়া তৈরী করায় যেটি একবার ব্যবহার করলে মানুষের এটির ওপরে আসক্তি হয়ে যাবে এই সকল ইঞ্জিনিয়ারদের উদ্দেশ্য থাকে যা কিছু হয়ে যাক ব্যবহারকারিরা যেন সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার করা না ছাড়ে। তারা যেন প্রতিনিয়ত এটি ব্যবহার করতে থাকে।
মানুষের জন্মগত বৈশিষ্ট্য হচ্ছে কেউ যদি মানুষের প্রশংসা করে তখন তার অনেক ভালো লাগে। মানুষের এই দুর্বলতাকে কাজে লাগিয়ে সোশ্যাল মিডিয়াতে আনা হয়েছে লাইক, থাম্বস আপ এবং লাভের অপশন। যখনই আমরা আমাদের ছবি এবং ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়া তে আপলোড করি তখন আমাদের ছবিতে এবং ভিডিওতে মানুষেরা কি প্রতিক্রিয়া দিলো সেটি দেখার জন্য আমরা বারবার ফোন খুলে দেখি। যদি আমরা সেটা নিজে থেকে না করি তাহলে সোশ্যাল মিডিয়া আমাদের বারবার বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে জানায় যে, কেউ আপনার ছবিতে লাইক করেছে কিংবা কমেন্ট করেছে। মানে যখনই আমরা মোবাইল ফোন থেকে দূরে থাকতে চাই তখনই আমাদের প্ল্যানের মাধ্যমে আবারও মোবাইল ফোনের কাছে নিয়ে চলে আসা হয়। আপনারা হয়তো এটা লক্ষ্য করেননি, মানুষেরা নিজের নামে খারাপ কিছু শুনতে চায় না। এই কারণে কোন ধরনের সোশ্যাল মিডিয়াতে ডিজলাইক এর বিকল্প কিংবা হেটের কোনো বিকল্প দেওয়া হয়নি। যখন আমরা সোশ্যাল মিডিয়া চালাই তখন এটা চিন্তা ভাবনা করি না যে আমাদের প্ল্যান এবং প্রোগ্রামের মাধ্যমে চালানো হচ্ছে। আমরা যদি নাও চাই তবু আমাদের পছন্দে ভিডিও এবং ছবি আমাদের জোর করে দেখানো হয়। সোশ্যাল মিডিয়া গুলো পুরোপুরি চেষ্টা করে আমরা যেন ইস্ক্রল করতেই থাকি এবং সোশ্যাল মিডিয়া থেকে না বের হয়। এছাড়া মানুষের আরেকটি স্বভাব হচ্ছে মানুষ সবসময় আরেকজনের সাথে নিজেকে কম্পেয়ার করে এবং নিজেকে সবসময় ভালো দেখানোর চেষ্টা করে। নিজেকে আরো ভালো দেখানোর জন্য সোশ্যাল মিডিয়া গুলোতে পিকচার ফিল্টার দেওয়া হয়েছে। মানে বাস্তব জীবনে একজন মানুষ যেরকমই হোক না কেন সোশ্যাল মিডিয়াতে তাকে একজন হিরোর মতো দেখানো হবে। সোশ্যাল মিডিয়া তে মানুষজন আরেকজনের ভালো ছবি দেখে তারাও চায় নিজেরা তার থেকে ভালো ছবি আপলোড দিতে।
মানুষ কাছ থেকে প্রশংসা পাওয়ার জন্য সোশ্যাল মিডিয়া গুলোতে মানুষজন এমন সব কর্মকাণ্ড করে বসে যেগুলোর বাস্তব জীবনে কোন মূল্য নেই। আপনারা জানলে অবাক হবেন এগুলো সব প্ল্যান প্রোগ্রাম। যেগুলো আমাদের দিয়ে জোর করে করানো হচ্ছে। আপনারা হয়তো বলবেন এমন হচ্ছে তো কি হয়েছে? সোশ্যাল মিডিয়াতে আমাদের ভালো সময় কেটে যায। এটা আপনি ঠিকই বলেছেন। সোশ্যাল মিডিয়াগুলোতে ভালো টাইম স্পেন হয়ে যায়। সময় কখন পার হয়ে যাবে এটা আপনি বুঝতেও পারবেন না। আসলে সোশ্যাল মিডিয়াগুলোর উদ্দেশ্য এটা যে আপনার যত সময় আছে আপনি সেগুলো সোশ্যাল মিডিয়াতেই কাটান। এই টাইম স্পেন্ডের বিষয়ে মেডিক্যাল সাইন্স যা বলে তা শুনে আপনার লোম খাঁড়া হয়ে যাবে। বিভিন্ন এক্সপার্টরা বলে থাকে যখন আমরা ফটো কিংবা ভিডিও আপলোড করি তখন আমরা আমাদের প্রশংসা শোনার জন্য বারবার মোবাইল ফোন চেক করি।
যখন আমরা দেখি কমেন্ট বক্সে আমাদের অনেক ভালো ভালো প্রশংসা করা হয়েছে তখন আমরা অনেক খুশি হয়ে যাই। আমাদের মস্তিষ্কে একটা কেমিক্যাল রয়েছে যাকে ডোপামিন বলে। যখনই আমাদের ব্রেনের মধ্যে ডোপামিন রিলিজ হয় তখনই আমরা খুশি হয়ে যাই এবং নিজেদেরকে রিলেক্স ফিল করি। এছাড়া এক্সপার্টরা বলে থাকে সোশ্যাল মিডিয়াগুলোতে আমরা যে ডোপামেন্ট পেয়ে থাকি এই ডোপামেন্টগুলো মাদক দ্রব্যের থেকে অনেক ভয়ঙ্কর। যখন ডোপামিন আমাদের ব্রেনে স্পাইক করে তখন আমরা অনেক খুশি হয়ে যাই। কিন্তু যখনই ডোপামিনের কোয়ান্টিটি নরমাল হয়ে যায় তখন আমরা বারবার সেই ডোপ আমি খুঁজতে থাকি। দ্বিতীয়বারের মতো ডোপামিন পাওয়া এটা আমাদের হাতে নেই। সোশ্যাল মিডিয়ার পেছনে যে রোবটরা রয়েছে তারাই এই ডোপামিন কন্ট্রোল করে থাকে। সোশ্যাল মিডিয়ার এই রোবোটেরা ঠিক করে যে আমাদের ফটো এবং ভিডিও মানুষের নিউজ ফিডে কতক্ষন থাকবে। ফটো এবং ভিডিও মানুষের নিউজ ফিডে যতক্ষণ থাকবে ততক্ষণ আমরা লাইক এবং কমেন্টস পাবো আমাদের ব্রেন থেকে দু পামের রিলিজ হতে থাকবে। যখনই এই ডোপামিন শেষ হয়ে যাবে তখন নতুন করে ডোপামিন পাওয়ার জন্য তখন আমরা আরো একটি ছবি ফিলটার করে সোশ্যাল মিডিয়াতে আপলোড দিবো। এই প্রসেস এভাবেই চলতে থাকবে। সহজ কথায় বলতে গেলে আমরা এমন একটি জেলে আটকে আছি যেটিতে না আছে কোনো পুলিশ অফিসার আর না আছে বড় বড় দেওয়াল। কিন্তু তারপরও আমরা সেটাই করি যেটা এই সোশ্যাল মিডিয়া রোবটেরা আমাদের করতে বাধ্য করে। সোশ্যাল মিডিয়ার এই সকল রোবটের আসলে এমনটা কেন করে থাকে। তাছাড়া এই সোশ্যাল মিডিয়া গুলো কেনই বা ফ্রি? আপনারা সবাই এটি মনে রাখবেন আপনি যদি এমন প্রোডাক্ট কেনেন যার জন্য আপনাকে কিছু দিতে হচ্ছে না এর মানে আপনিই হচ্ছেন প্রোডাক্ট।
সোশ্যাল মিডিয়া কিভাবে বিক্রি করে দিচ্ছে; এর মানে সোশ্যাল মিডিয়াতে আপনাকেই বিক্রি করা হচ্ছে। মনে করুন একটি গ্রোসারি শপের বাইরে লেখা আছে এখানে সবকিছু ফ্রি। যখন আপনি সেই দোকানে প্রবেশ করবেন তখন তাদের দুইটি লাভ হবে। প্রথম লাভটি হচ্ছে যখন মানুষ দোকানে অনেক ভিড় করবে তখন মানুষজন দেখে বলবে এই দোকানে এত ভিড় কেন? এবং তারাও সেই দোকানে ভিড় করতে চাইবে। সেই দোকানে যত বেশি মানুষ ভিড় করবে দোকানের প্রোডাক্ট তত বেশি বিক্রি হওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যাবে। দ্বিতীয় লাভটি হচ্ছে যখন আপনি ফ্রি জিনিসপত্র নিতে যাবেন তখন আপনাকে একটি ফর্ম পূরণ করতে হবে। আর যদি ফর্ম পূরণ করতেও না হয় তাহলে অন্তত আপনার মোবাইল নাম্বার তাদেরকে দিতে হবে। মানে সেই দোকান একটি চকলেটের বদলে আপনার ইনফরমেশন গুলো নিয়ে নেয়। ঠিক এইরকম ঘটনা ঘটে থাকে সোশ্যাল মিডিয়া গুলোতে। যেখানে ইন্টারটেনমেন্টের নাম করে আমাদের সকল ডেটা গুলো নিয়ে নেওয়া হয়। এই ইনফরমেশন গুলোর মধ্যে থাকে আমাদের নাম, আমাদের বয়স, লোকেশান এবং কন্টাক্ট নাম্বার। এমনকি এটা জেনে নেওয়া হয় আমাদের ইন্টারেস্ট কি। আমরা কোথায় যাই কি ধরনের খাবার পছন্দ করি এবং আমাদের জীবনের প্রত্যেকটি জিনিস সম্পর্কে। এই সকল বিষয় বিবেচনা করে সেই ইন্টারেস্টের উপরে আমাদের অ্যাডভারটাইজমেন্ট দেখানো হয়। সোশ্যাল মিডিয়ার পেছনে এরকম হাজার নয় বরঞ্চ লক্ষ লক্ষ কম্পিউটার রয়েছে যারা প্রতিনিয়ত এটা চেষ্টা করে যায় আমরা সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার করতেই থাকি। যদি আমরা সোশ্যাল মিডিয়াতে ভুল করে কোন ভিডিও বা ফটোতে লাইক করে দিয়ে থাকি তাহলে এই রোবটগুলো আমাদের ওই রিলেটেড ভিডিও এবং ফটো সাজেস্ট করতে থাকে। আমরা যতবেশি সময় এই সোশ্যাল মিডিয়াতে স্পেন্ড করব তাদের ততবেশি লাভ হতে থাকবে।
সোশ্যাল মিডিয়া ডিপ্রেশন; বিভিন্ন বিজ্ঞানীরা কয়েক বছরের মধ্যে একটি অসুখ আবিষ্কার করেছে। যার নাম হচ্ছে সোশ্যাল মিডিয়া ডিপ্রেশন। আমেরিক্সতে অনেক মানুষকে পাওয়া গিয়েছে যারা এই রোগে আক্রান্ত। আসলে যখন আমরা সোশ্যাল মিডিয়াতে কারো ফেক লাইফ স্টাইল দেখি তখন আমরা তার সাথে নিজেকে কম্পেয়ার করি। আমরা এমন একজন মানুষের সাথে নিজেদের কম্পেয়ার করি যার ১ শতাংশ সে সোশ্যাল মিডিয়াতে শেয়ার করেছে। বাকি ৯৯ শতাংশ আমাদের কাছ থেকে লুকিয়ে রেখেছে। যখন আমরা এই ফেক লাইভ স্টাইল গুলো দেখি তখন আমাদের মধ্যে এনজাইটি ডিসঅর্ডার এবং ডিপ্রেশন চলে আসে। এমনও যুবক রয়েছে যারা এগুলো সহ্য করতে না পেরে আত্মহত্যা করে ফেলে। আপনাদের উদ্দেশ্যে বলে দেই সোশ্যাল মিডিয়া আসার পরে শুধুমাত্র আমেরিকাতে আত্মহত্যার পরিমাণ বেড়েছে ১৫১%। প্রতিনিয়ত এই সংখ্যা বাড়তে আছে।
যে সকল ইঞ্জিনিয়াররা সোশ্যাল মিডিয়া রোবট তৈরি করেছিল তারা নিজের মুখে বলেছে যে আমরা কখনো ভাবতে পারিনি এই রোবটগুলো এতটা বেড়ে যাবে। আমরা নিজেরা এ সকল রোবটদের কন্ট্রোল করতে পারছিনা। এই বিষয়টি এতটাই ছড়িয়ে গিয়েছে যে এখন এটিকে কন্ট্রোল করা অসম্ভব। মার্ক জুকারবাগ সোশ্যাল মিডিয়া তৈরি করেছে সে নিজেও তার ইনফরমেশন মানুষের সাথে শেয়ার করতে চায় না। মার্ক জুকারবাগ এটা ভালো করেই জানে যদি সে ইনফরমেশন শেয়ার করে তাহলে তার অনেক বড় ক্ষতি হয়ে যাবে। এখন আপনি হয়তো বুঝতে পারছেন সোশ্যাল মিডিয়া আমাদের সাথে কি করছে। তো এখন আপনি সোশ্যাল মিডিয়ার সাথে কি করবেন সেটি আপনার বিষয়। আমাদের কাজ হচ্ছে আপনাকে সঠিক ইনফরমেশন দেওয়া। বাকি আপনি কি সিদ্ধান্ত গ্রহণ করবেন সেটা আপনার বিষয়।
আই নিউজ/আর
আরও পড়ুন
- ঢাকার হানিফ, চট্টগ্রামের মহিউদ্দিন, সিলেটের ছিলেন কামরান
- নৌযান দুর্ঘটনায় পরিবারকে হারানো সেই মিমের দায়িত্ব নিলেন ব্যারিস্টার আহসান হাবীব
- পুলিশের চোখের জলে উন্মোচন হল জোড়া খুনের রহস্য
- ছেলেকে উচ্চশিক্ষিত বানাতে চা শ্রমিক মায়ের অদম্য যুদ্ধের গল্প
- পুলিশ কর্মকর্তার ডায়েরি-২
জাদরেল বাবার দুই মেয়ে অপহরণের নাটকীয় কাহিনী - গ্রামের কবরে ঠাঁই দিতে এক করোনাযোদ্ধার আর্তি
- রোজাদার রিকশাওয়ালাকে মারতে মারতে অজ্ঞান করলেন প্রভাবশালী পথচারী
- হাসি ভরা মুখ নিয়ে ভাইরাল কানাডার যুবক
- কষ্ট লাঘবকারি চিকিৎসার আকুতি চিকিৎসকের
- সেই রিকশাচালকের চোখের পানি আনন্দাশ্রুতে পরিণত করলেন এক তরুণ ব্যারিস্টার