মো. রওশান উজ্জামান রনি
আপডেট: ১৭:৩৪, ৮ আগস্ট ২০২৩
বিশ্বসেরা ফুটবলারদের বিলাসিতা জানলে আপনি অবাক হবেন
বিশ্বসেরা ফুটবলারদের বিলাসিতা। ছবি- লিখক
ফুটবল খেলোয়াড়দের কাছ থেকে আপনি কি আশা করতে পারেন? তাদের কাছে কি থাকতে পারে? ভালো বাড়ি, গাড়ি, সোনার জুতা এসব? না আপনার ধারনা যদি এমন হয়ে থাকে তাহলে আপনি ভুল।
আপনার হয়তো ধারনাই নেই বিশ্বসেরা ফুটবলারদের কাছে যেসব জিনিস আছে তার মূল্য কত হতে পারে। কি সেগুলো, কারা তারা সেসবেরই বিস্তারিত জানব আই নিউজের আজকের প্রতিবেদনে।
বিশ্বসেরা ফুটবলার নেইমার
নেইমারের গল্পটা আলাদা। নেইমারের ছোটবেলা কেটেছে অনেক দারিদ্রতায়। তার পরিবার এতটাই দরিদ্র ছিল যে তার খাবার কেনার মত সামর্থ্য ছিল না। বাড়িতে ইলেকট্রিসিটি তো দূরের কথা এমনকি তাদের বাড়ি ছিল ময়লার স্তূপের পাশে। নেইমার যখন পাড়ায় ফুটবল খেলত তখন অন্য ছেলেরা তাকে বোলিং করত। তার জামা কাপড় নিয়ে হাসাহাসি করত কারণ ভালো জামা কিনে দেয়ার মত সামর্থ্য নেইমারের পরিবারের ছিল না। কিন্তু এত কিছুও নেইমারকে থামাতে পারেনি বরং তার জেদ এবং ডেডিকেশন তাকে বিশ্বের অন্যতম সেরা ফুটবলার বানিয়েছে। ২০০৯ সালের পর নেইমারকে আর পিছে ফিরে তাকাতে হয়নি। নেইমার ১০০ মিলিয়ন ডলারের কন্ট্রাক্ট সাইন করা শুরু করে আর সে এবং তার পরিবার ছাওপাউলর এক কর্নার থেকে রিওয়ের বিশাল ম্যানসনে চলে আসে। ছোটবেলায় নেইমারের দাঁত আর তার হাসি নিয়ে অনেকেই হাসাহাসি করত। তাদেরকে দেখিয়ে দিতে নেইমার প্রতিটা দাঁতের পেছনে ২৫০০ ডলার করে মোট ৮০ হাজার ডলার খরচ করেন। এছাড়াও ২০১৯ সালে নেইমার ১৪ মিলিয়ন ডলার খরচ করে একটি প্রাইভেট মার্সিডিজ বেঞ্চ হেলিকপ্টার কেনেন। যেটাতে সবকিছু তার ইচ্ছামতোই সাজানো হয়েছিল আর এটা কিনতে এত বেশি খরচ করা হয়েছিল কারণ এটা সাজানো হয়েছিল নেইমারের পছন্দের কমিক ক্যারেক্টার ব্যাটম্যানের আদলে।
Neymar Buy two NFT | ছবি লিখক
Nfd সম্পর্কে আমরা কমবেশি সবাই জেনেছি। মেটা ভার্স আসার পরে এটা আরো বেশি জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। সিম্পল একটা আর্ট বা ছবির মূল্য ধরা হয় হাজার হাজার ডলার। যেটার মালিকানা শুধুমাত্র আপনারই থাকবে। আমাদের সকলের প্রিয় বিশ্বসেরা ফুটবলার নেইমার ৪৮১ হাজার ডলারের এই বোর্ড এনএফটি কেনে। সেটা আসলে একটি এফ এর কার্টুন ছবি। টুইটারে এটা নিয়ে টুইট করার পর আরও বেশি ৫৭০ হাজার ডলার আরো একটি বোর্ড NFT কেনে অর্থাৎ দুটো ছবির পেছনে খরচ হয় প্রায় ১ মিলিয়ন ডলার। আর সোশ্যাল মিডিয়ায় এই এনএফটি দুটি নিয়ে হইচই পড়ে যায়। বিশ্বের একমাত্র ফুটবল খেলোয়াড় হিসেবে নেইমার ১৪ মিলিয়ন ডলার খরচ করে নিজের নামে একটি প্রাইভেট জেট কিনতে। জেটটি ৯ জন যাত্রী পরিবহনের সক্ষম। অসম্ভব লাগজারিয়াস, ইন্টেরিয়র, লেদার সীট বেড কি নেই এতে। এটি নেইমারের একমাত্র জেড না ২২ মিলিয়ন ডলারের নেইমারের নিজের জন্যই কেনা শুধু এগুলোই না, নেইমারের ভিডিও গেমসের প্রতিও টান রয়েছে। সি এস গো তে ৪০ হাজার ডলার বিভিন্ন কাস্টোমাইজেশনে খরচ করেছে নেইমার। নেইমারের চুল কাটার পেছনে খরচ কত জানেন! গত ৯ বছরে প্রতি মাসে চুল কাটার জন্যই নেইমার খরচ করে দুই হাজার ডলার। সবমিলিয়ে যেটা ছিল প্রায় ২৪৫০০০ ডলার। হ্যাঁ এটা শুধু চুল কাটার পেছনের খরচ। এমন দারিদ্রতা থেকে উঠে এসে জীবনে এর চাইতে বড় সাফল্য আর কি হতে পারে।
বিশ্বসেরা ফুটবলার লিওনেল মেসি
লিওনেল মেসি প্রায় ৬০০ মিলিয়ন ডলারের বেশি খরচ করেছেন গাড়ি, ১০ মিলিয়নের ম্যানশন এবং নিজের ২০০ মিলিয়ন ডলারের থিম পার্কে। মেসির ব্যবহৃত আইফোনটি কোন নরমাল আইফোন না। এটা সম্পূর্ণ কাস্টমাইজ, তার নাম, জার্সি নাম্বার এবং লোগো দিয়ে। তার এই আইফোন পুরোটা গোল্ড দিয়ে মোড়ানো যেটার মূল্য ২১ হাজার ডলার। যেখানে সাধারন একটি আইফোনের মূল্য এক হাজার ডলার। এমন আরো এক্সক্লুসিভ ঘড়ির পেছনেও মেসিক খরচ করেন হাজার হাজার ডলার। মেসির পায়ের এই রেপ্লিকাটিও পুরোপুরি পিওর গল্ড দিয়ে তৈরি। বিশ্বের বড় বড় সব ব্রান্ডের মিলিয়ন ডলারের গাড়ির কালেকশনও রয়েছে বিশ্বসেরা ফুটবলার লিওনেল মেসির কাছে। মেসির এই ফেরারি স্পাইডারটির মূল্য ৩৫ মিলিয়ন ডলার। যেটা রোনালদোর সাথে একটা নিলামে পৃথিবীর এই এরেস্ট গাড়িটি মেসি কিনেছে। মেসির একাধিক বাড়িও রয়েছে। এই পাঁচ মিলিয়ন ডলারের গন্ধক, ১০ মিলিয়ন ডলারের ম্যানশন, ৪৪ মিলিয়ন ডলারের ক্যাসেল সবমিলিয়ে তার বাড়ির পিছনে খরচ ৭ মিলিয়ন ডলার। ফ্লোরিডা ভিজিট করলে মেসি এই পোস্ট টাওয়ারে থাকে। এটা এমন একটা জায়গা যেখানে আপনার গাড়িই আপনার অ্যাপার্টমেন্টের চাবি। গাড়ি স্ক্যান করে একটা লিফট গাড়িসহ অ্যাপার্টমেন্টে নিয়ে যায়। এটাতে.২টা বেডরুম, ৫ টা বাথরুম, মার্বেল ফ্লোর, বার আর অসাধারণ ভিউয়ের বেলকনি। পাঁচ মিলিয়ন ডলার কেনই বা খরচ হবে না। এটা মেসির সবচাইতে কম দামি বাড়ি।
Lionel Messi luxury yacht | ছবি লিখক
মেসির এই ১৪ মিলিয়ন ডলারের ইয়ট ফুটবলারদের মধ্যে সবচাইতে দামি ইয়ট। ৯২ ফুট এই ইয়াটে রয়েছে চারটা বেডরুম এবং একটা ভিআইপি রুম। ২৫ মাইল প্রতি ঘন্টা বেগে যেতে পারে এটি। আরো অনেক কিছু তার পরিবারসহ এই ইয়াটে সময় কাটায়। মেসির ১৫ মিলিয়ন ডলারের এই প্রাইভেট জেটে একটি কিচেন, দুইটা বাথরুম, ১৬টা সিটসহ আরো অনেক কিছু আছে। আর দশ মিলিয়ন ডলারের ম্যানশন সবকিছুই মেসির নামে করা। ২০২২ সালে পি এস সি এর সাথে চুক্তি করার পর প্যারিসে থাকতে মেসি ৪৪ মিলিয়ন ডলারের এই ক্যাসেলটি কিনে নেয়। যেটাতে ৩০ টা রুম, একটা মুভি থিয়েটার, রাকেট বলরাম ইনডোর সুইমিংপুল সহ আরো অনেক কিছু রয়েছে। এমনকি মেসির সব হোটেলের মূল্য একত্রে ১৮০ মিলিয়ন ডলারেরও বেশি। রিসেন্টলি মেসি এক্সপেরিয়েন্স পার্ট নামে একটি নতুন তিনবার তৈরি করার চুক্তি করেছে। যেটার মোট খরচ প্রায় ২০০ মিলিয়ন ডলার। মেসি একমাত্র ফুটবল খেলোয়ার যার নিজের নামে একটা থিম পার্ক হবে। নিজের জন্য এসব ছাড়াও মেসি অগণিত টাকা বিভিন্ন ছেরেটিতে দান করে। লিও মেসি ফাউন্ডেশন গত ১৫ বছর ধরে সুবিধা বঞ্চিত শিশুদের নিয়ে কাজ করছে। তাদের পড়াশোনা সহ বিভিন্ন রোগের চিকিৎসায় কাজ করে আসছে মেসির এই ফাউন্ডেশন। এছাড়াও কেনিয়ার দারিদ্রতায় থাকা পরিবারকে সাহায্য করা সহ গত কোভিড নাইনে ২.৪ মিলিয়নেরও বেশি ডলার হেল্প সেন্টার গুলোতে ডোনেট করেন। এখন থেকে যখন মেসিকে মাঠে খেলতে দেখবেন ভেবে নিবেন মেসি শুধু নিজের জন্য খেলছে না।
বিশ্বসেরা ফুটবলার রোনালদো
টাকা উড়ানোর প্রশ্নে ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবেনা একথা বলার অপেক্ষায় রাখে না। একবার তার গার্লফ্রেন্ডের সাথে ডেটে গিয়ে রেস্টুরেন্টের মেনু কার্ড দেখে পছন্দ করেন না রোনালদো। কারন কি জানেন, খাবারের দাম অনেক কম ছিল বলে। ওয়েটার ব্যাপারটা বুঝতে পেরে তাকে একটা সিক্রেট মেনু কার্ড সার্ভ করে। যেটাতে কিছু কিছু খাবারের দাম ১০ হাজার ডলারও ছিল। রোনালদো তখন ২৫ হাজার ডলারের একটি ওয়াইন বোতল শেষ করে দেন। যিনি লাখ লাখ ডলার দিনেই আয় করেন তার কাছে তো এটা কিছুই না। নরমালি রোনালদো তার লাক্সের লাইভ শো করতে বেশ পছন্দ করে। আর এটা তার ৩০০ মিলিয়ন ইনস্টাগ্রাম ফলোয়ারের বেশ ভালোভাবেই জানা আছে। কিন্তু রোনালদো একবার প্রচুর বিতর্কের মধ্যে পড়ে। তার সদ্যকে না ৩২ মিলিয়ন ডলারের একটি প্রাইভেট এর ছবি ইন্সটাগ্রাম এ পোস্ট করে কিন্তু কেন মিলিয়ন ডলারের কিনা প্রাইভেট যেটা কিনা ছবি তুলতে চাইবে তাই না। আসলে এসব ঘটনা ঘটে ২০১৯ সালে জানুয়ারিতে। সেই মাসের ১৯ তারিখে ফ্রান্স থেকে ওয়েলসে যাওয়ার সময় একটি বিমান নিখোঁজ হয়ে যায়। যেটাতে ছিল আরেকজন ফুটবলার ফুটবলার এমিলিও সালা। এই নিউজটা পাবলিক হবার পরপরই রোনালদো তার ছবিটি পোস্ট করে। যদিও এটাটেনশনালি ছিল না কিন্তু এর জন্য তাকে প্রচুর সমালোচনার মুখে পড়তে হয়। রোনালদো তার পারফরমেন্স ইনহেন্স করার জন্য একটি বিশেষ মাউথ গার্ড ব্যবহার করে থাকে। যা বিশেষ ভাবে শুধুমাত্র তার জন্যই কাস্টমাইজ করে বানানো হয়। এটা মুখে পড়ে থাকাকালীন রোনালদোকে শরীরের ব্যালেন্স ধরে রাখতে এবং মাসেল পাওয়ার বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে। কারণ এই মাউথ গার্ড তার মালিক একটা বিশেষ নির্দিষ্ট পজিশনে সেট করে দেয় এবং রোনালদোর মুখে ব্যবহার করা এই মাউথ গার্ডের প্রতি বিচার দাম প্রায় ১৫ হাজার টাকা। এর দাম শুনে আপনার কাছে কম মনে হতে পারে। তবে কিছু কিছু প্লেয়ার এটাকে অন্য লেভেলে নিয়ে গিয়েছে এদের কারো কারো মূল্য পাঁচ লাখ থেকে ২৫ লাখ টাকা পর্যন্ত রয়েছে।
বিশ্বসেরা ফুটবলার ডেভিড ব্যাকহাম
ডেভিড ব্যাকহাম শুধু চুল কাটতেই হাজার হাজার ডলার খরচের কথা শুনলে কেমন লাগবে আপনার। হ্যাঁ এমনটাই করেন ডেভিড ব্যাকহাম। খেলার চেয়ে তার ফ্যাশন দিয়েই বেশি পরিচিত ডেভিড ব্যাকহাম। হেয়ার ক্রিম কোম্পানি বিল ক্রিম তাদের প্রোডাক্ট প্রমোশনের জন্য খেলোয়াড় খোঁজ ছিল। তারা ব্যাকহাম কে সিলেক্ট করে। কিন্তু তাকে একটা শর্ত জুড়ে দেয়। প্রাথমিকভাবে তাকে চুলে একটা নির্দিষ্ট কাট দিতে হবে। যার জন্য গুনতে হবে ৬০০০ ডলার। শুধু টাকার ব্যাপার ছাড়াও চুল ব্যাকহামের জন্য একটি ব্যক্তিত্বের বহিঃপ্রকাশ ছিল। তাই শুরুতে একটু কনফিউশনে পড়ে গেলেও তার স্ত্রীর জোরাজুরিতে সে রাজি হয়ে যায়। আর তার সেই হেয়ারকাট আর প্রমোশন সফল হয়। লক্ষ লক্ষ মানুষ সেই হেয়ার ক্রিম কিনতে শুরু করে। আর সেই ক্রিম কোম্পানির সাথে ব্যাকআপ ৬ মিলিয়ন ডলারের কন্ট্রাক্ট পেয়ে যায় পাঁচ বছরের জন্য। ডেভিড ব্যাকহামের কেনা হরাইজন E88 নামের সুপার ইওরটিতে দুইটা সুইট কিচেন বার আর একটা জিম রয়েছে। ৯৪ ফুট লম্বা এই ইওরটিতে অনায়াসের দশজন গেস্ট ভ্রমণ করতে পারবে। ইওরটি কিনতে ব্যাকহামের মোট কত টাকা খরচ করতে হয়েছে জানেন! ছয় মিলিয়ন ডলার। আপনার আমার কাছে এটা সারা জীবনের সঞ্চয়ের সমান না হলেও বেকামের কাছে এই টাকা কিছুই না।
বিশ্বসেরা ফুটবলার অতোয়ান গ্রিয়েজমান
২০১৯ সালে ফুটবলার অতোয়ান গ্রিয়েজমান ১৪৫ মিলিয়ন ডলারের কন্ট্রাক সাইন করেছিলেন। তিনি নিশ্চয়ই কোন সাধারণ প্লেয়ারদের মত চলতে পারেন না তাইনা। তাই অতোয়ান হাফ মিলিয়ন ডলার এই ঘড়ির পেছনেই ব্যয় করেন। এই রোলেক্স রেইনবো ডায়াকোনা বিশ্বের অন্যতম রেয়ারেস্ট একটা ঘড়ি। বিশ্বসেরা ফুটবলার অতোয়ান গ্রিয়েজমানের অসম্ভব সুন্দর নজর কারা এই ঘড়িটি রোলেক্স রেইনবো সেফায়ারভেজের এবং ডায়মন্ড দিয়ে বানানো।
বিশ্বসেরা ফুটবলার কারেন্ট বেঞ্জামা
কারেন্ট বেঞ্জামা ২৫০ হাজার ডলার খরচ করে সাদা আর কালো রঙের ডায়মন্ডে বানানো একটি বল কিনে। যেটা ৭২ হাজার সাদা কালো ডায়মন্ড দিয়ে কভার করা। আফসোস বিশ্বসেরা ফুটবলার কারেন্ট বেঞ্জামা এত টাকা দিয়ে কেনা একটা বলে তিনি কোনদিন কিক করতে পারবেন না।
বিশ্বসেরা ফুটবলার জিরোম বোয়াটেং
২০১৯ সালে জিরোম বোয়াটেং ভাবে মার্সিডিজ বেঞ্চ মানুষকে দেখানোর জন্য যথেষ্ট না। যেখানে বেশিরভাগ মানুষ মিলিয়ন ডলার পেলে কোথাও ইনভেস্ট করার কথা ভাবে অথবা অন্তত একটা আলিশান বাড়ি কেনার কথা ভাবে। কিন্তু বিশ্বসেরা ফুটবলার জিরোম বোয়াটেং এর চিন্তা-ভাবনা আর ৫ জন সাধারণ মানুষের মতো না। জিরোম এক লক্ষ ডলার খরচ করে এই এডমিনার পিগেট বানায়। যেটা ডায়মন্ড আর ৩০ ক্যারেট গোল্ড দিয়ে তৈরি। এর সাথে ডায়মন্ড আর গোল্ড মিশিয়ে বানায় তিনটা কিউবার লিংক চেইন।
- চেন্নাই সুপার কিংস বনাম গুজরাট টাইটান্স লাইভ স্কোর
- ভারত বনাম নেপাল লাইভ স্কোর | India Vs Nepal Live
- অস্ট্রেলিয়া বনাম নিউজিল্যান্ড লাইভ | Aus বনাম New
- অস্ট্রেলিয়া বনাম আফগানিস্তান লাইভ | Aus Banam Afg
- বাংলাদেশ বনাম পাকিস্তান লাইভ স্কোর এশিয়া কাপ
- বাংলাদেশ বনাম অস্ট্রেলিয়া লাইভ খেলা
- বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান লাইভ স্কোর | Ban Vs Afg Live Score
- আফগানিস্তান বনাম পাকিস্তান লাইভ স্কোর | Pak vs afg Live
- পাকিস্তান বনাম শ্রীলংকা লাইভ টিভি | Pakistan Vs Srilanka Live
- ইংল্যান্ড বনাম আফগানিস্তান লাইভ খেলা