লাবণ্য চৌধুরী
পর্তুগিজ কলোনি থেকে ৫ বারের বিশ্বকাপ জয়ী ব্রাজিলের ইতিহাস
ব্রাজিলের ইতিহাস
ব্রাজিল বর্তমানে ফুটবলের প্রভাবে সারাবিশ্বে অতি পরিচিত একটি স্বাধীন দেশ হিসেবে পরিচিত হলেও ব্রাজিলের মাত্র আড়াইশো বছর আগের ইতিহাসও ছিল করুণ, নির্মম। কেননা, এই আড়াইশো বছর আগেই ব্রাজিল শাসন করেছে পর্তুগিজ শাসকরা। মূলত, একটি পর্তুগিজ কলোনি হিসেবেই সেসময় ব্যবহৃত হতো ব্রাজিল। শাসন চালাতো পর্তুগিজরা।
আর মাত্র কিছুদিন পরেই শুরু হবে ফিফার সর্ববৃহদ ফুটবলের আয়োজন কাতার ফুটবল বিশ্বকাপ ২০২২। হাতে গুণে আর মাত্র চারদিন পরেই মাঠে গড়াবে বিশ্বকাপের বল। এর একদিন পরেই খেলবে অন্যতম আলোচিত ফুটবল একাদশ আর্জেন্টিনা। আর্জেন্টিনা বললেই ফুটবল বিশ্বে প্রতিপক্ষ হিসেবে যেদলের নামটি অন্ধেরও মুখে আসে সেটি হল ব্রাজিল। ফুটবলে ব্রাজিলের অবদান, কতৃত্ব দুই'ই বিশাল। ব্রাজিল জন্ম দিয়েছে ফুটবলে ইতিহাসের শ্রেষ্ঠতম খেলোয়াড়দের। পেলে, রোনালদিনহো, রোনালদো, রোবের্তো কার্লোসের মতো কিংবদন্তী ফুটবলারদের জন্ম এই ব্রাজিল দেশে।
ব্রাজিল বর্তমানে ফুটবলের প্রভাবে সারাবিশ্বে অতি পরিচিত একটি স্বাধীন দেশ হিসেবে পরিচিত হলেও ব্রাজিলের মাত্র আড়াইশো বছর আগের ইতিহাসও ছিল করুণ, নির্মম। কেননা, এই আড়াইশো বছর আগেই ব্রাজিল শাসন করেছে পর্তুগিজ শাসকরা। মূলত, একটি পর্তুগিজ কলোনি হিসেবেই সেসময় ব্যবহৃত হতো ব্রাজিল। শাসন চালাতো পর্তুগিজরা। আইনিউজের আজকের লেখায় জানবো ফুটবলের আঁতুড়ঘরখ্যাত এই ব্রাজিলের আদি থেকে বর্তমান ইতিহাসের কিছু অংশ।
আধুনিক ব্রাজিলের যাত্রা
ব্রাজিল স্বাধীন দেশ হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে ১৮২২ সালে। এর আগে ১৫০০ থেকে ১৮২২ পর্যন্ত তারা ছিলো পর্তুগিজ উপনিবেশ। দক্ষিণ আমেরিকা অন্যান্য দেশগুলির তুলনায় অনেক শান্তিপূর্ণভাবে উপনিবেশ থেকে স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে ব্রাজিলের উত্তরণ ঘটে।
মজার ব্যাপার হলো পৃথিবীর বুকে বেশিরভাগ স্বাধীন জাতি গোষ্ঠীকেই সংগ্রাম করে স্বাধীনতা অর্জন করতে হয়েছে। কিন্তু ব্রাজিলের ক্ষেত্রে সেরকম কোনো ঘটনাই ঘটেনি। বলা যায় কোনো ধরনের রক্তপাতের ঘটনা ছাড়াই স্বাধীনতা লাভ করে ব্রাজিল। তাদেরকে মোকাবিলা করতে হয়নি অর্থনৈতিক কোনো বিপর্যয় কিংবা ধ্বস।
স্বাধীন হবার পর একজন সম্রাট ব্রাজিল শাসন করতেন। সেসময় ব্রাজিলের শাসকগণ একটা ভালো উদ্যোগ নিয়েছিলেন। তাদের উদ্যোগে নব্য স্বাধীন ব্রাজিল থেকে ১৮৮৮ সালে দাসপ্রথা নিষিদ্ধ করা হয়। ১৮৮৯ সালে সামরিক অফিসারেরা রক্তপাতহীন কু-এর মাধ্যমে সম্রাটকে ক্ষমতা থেকে অপসারিত করে ব্রাজিলে একটি যুক্তরাষ্ট্রীয় প্রজাতন্ত্র স্থাপন করেন।
ব্রাজিলে জমিদারদের শাসন এবং দ্বিতীয় অভ্যুত্থান
ইতিহাস পড়ে জানা যায়, ১৯৩০ সাল পর্যন্ত দক্ষিণ-পূর্ব ব্রাজিলের শক্তিশালী রাষ্ট্রগুলির জমিদারেরা দেশের রাজনীতি নিয়ন্ত্রণ করতেন। কিন্তু সেই জমিদারদের শাসনে গণ্ডগোল ছিল। ফলে প্রয়োজন পড়ে আরেকটি অভ্যত্থানের। সেই বছরই ব্রাজিলে দ্বিতীয় অভ্যুত্থান ঘটে। এর ফলে একটি অন্তঃর্বর্তীকালীন সরকার প্রতিষ্ঠিত হয়।
১৯৩৭ থেকে ১৯৪৫ সাল পর্যন্ত সামরিক স্বৈরশাসকেরা ব্রাজিল শাসন করেন। ১৯৪৫ সালে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠিত হয়। ১৯৬৪ সালে অর্থনৈতিক সমস্যা ও রাজনৈতিক টানাপোড়েনের রেশ ধরে আরেকটি সামরিক কু- ঘটে। এই সামরিক জান্তাটি ১৯৮৫ সাল পর্যন্ত ব্রাজিল শাসন করে।
১৯৬৮ থেকে ১৯৭৪ সাল পর্যন্ত এই সরকার বিরোধীদের উপর বেশ নিপীড়ন চালায়। ১৯৮০-র দশকের শুরুতে জান্তাটি কঠোরতা হ্রাস করে এবং গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার পথে এগোতে থাকে।
ব্রাজিলের উপজাতী এবং পর্তুগিজ শাসনের কথা
ইউরোপীয়দের মাধ্যমে ব্রাজিল আবিষ্কারের সময় ও তার আগে বর্তমান সময়ের ব্রাজিলে প্রায় কয়েক হাজার আদিবাসী উপজাতির বসবাস ছিল বলে জানা যায়। আদিবাসী জনগোষ্ঠী ঐতিহ্যগতভাবে বেশিরভাগই আধা-খাদকপূর্ণ উপজাতি ছিল। শিকার, মাছ ধরা, সংগ্রহ ও অভিবাসী কৃষিকাজের মাধ্যমেই তারা জীবিকা নির্বাহ করতেন।
১৫০০ সালে যখন ব্রাজিলের ভূমিতে পর্তুগিজরা প্রথম এসেছিল, সেসময় মূলত উপকূলে এবং প্রধান নদীগুলির তীরে উপজাতির মানুষেরা বাস করত। উপজাতীযগুলির মধ্যে যুদ্ধবিগ্রহ, নরহত্যা এবং ধনতান্ত্রিক লাল রঙের পেছনে পর্তুগিজরা বিশ্বাস করেছিল যে ব্রাজিলের উপজাতী নাগরিকদেরকে খ্রিস্টধর্মে নিয়ে আসা উচিত।
কিন্তু পর্তুগিজরা দক্ষিণ আমেরিকাতে স্প্যানিশদের মত নিজেদের অজান্তেই সাথে বিভিন্ন রোগ নিয়ে আসে, যার ফলে চিকিৎসার অভাবের কারণে অনেক স্থানীয় মানুষ তথা আদিবাসী অসহায় ছিল। হাজার হাজার আদিবাসী মানুষের মৃত্যু হয় হাম, গুটিবসন্ত, যক্ষ্মা, গনোরিয়া এবং ইনফ্লুয়েঞ্জার ফলে। আদিবাসীদের মধ্যে বাণিজ্য রুটগুলির দ্বারা দ্রুত এই সব রোগ ছড়িয়ে পড়ে এবং সমগ্র উপজাতির মানুষেরা ইউরোপীয়দের সাথে প্রত্যক্ষ যোগাযোগ না করেই ধ্বংস হয়ে যায়।
ব্রাজিলে ফুটবলের যাত্রা
ব্রাজিল জাতীয় দল হিসেবে তাদের প্রথম ম্যাচটি খেলে ১৯১৪ সালে। ব্রাজিলের রিউ দি জানেইরু ও সাও পাওলো দলের মধ্য হতে নির্বাচিত একটি দল ইংল্যান্ডের এক্সিটার সিটি ফুটবল ক্লাবের সাথে সেদিনের খেলায় অংশ নেয়। ফ্লামিনিনেস স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত প্রথম আন্তর্জাতিক খেলায় ব্রাজিল ২–০ গোলের ব্যবধানে জিতেছিল।
ব্রাজিলের পক্ষে দুটো গোল করেছিলেন ওসওয়াল্ড গোমেজ এবং ওসমান। তবে অনেকে এমন দাবিও করেন যে, খেলাটি আসলে ৩–৩ গোলে ড্র হয়েছিল। ভবিষ্যতের গৌরবোজ্জল সাফল্যের তুলনায় শুরুর দিকে দলটির উপস্থিতি ছিল খুবই নগণ্য। ব্রাজিলীয় ফুটবলে পেশাদারিত্বের অভাবের কারণে সেসময়ে একটি শক্তিসম্পন্ন দল গঠন করতে ব্রাজিলীয় ফুটবল ফেডারেশন ব্যর্থ হয়েছিল।
১৯৫৪ সালে সুইজারল্যান্ডে অনুষ্ঠিত ফিফা বিশ্বকাপে ব্রাজিল দল পূর্ণাঙ্গভাবে আত্মপ্রকাশ করে। পূর্ববর্তী আসরে মারাকানায় পরাজিত হওয়ার বেদনা ভুলে নিলতন সান্তোস, দালমা সান্তোস, দিদির ন্যায় একদল প্রতিভাবান ফুটবলারদের নিয়ে এই আসরে অংশগ্রহণ করে ব্রাজিল। যদিও বিশ্বকাপের এ আসরে ব্রাজিল খুব বেশি দূর অগ্রসর হতে পারেনি।
কোয়ার্টার-ফাইনালে শক্তিশালী হাঙ্গেরির কাছে ৪–২ গোলের ব্যবধানে পরাজিত হয়ে তারা উক্ত আসর হতে বিদায় নেয়। এই খেলাটি ফুটবলের ইতিহাসে সবচেয়ে কদর্যপূর্ণ খেলারূপে বিবেচিত হয় ও অমর্যাদাকরভাবে বার্নের যুদ্ধ নামে পরিচিতি লাভ করে।
পেলের আবির্ভাব এবং ব্রাজিলের উড়ন্ত যাত্রা
এরপরেই ব্রাজিলে দেখা মিলে পেলে নামক ফুটবলের এক বিষ্ময় খেলোয়াড়কে। যিনি পরে ব্রাজিল দলকে তো বটেই ফুটবল খেলাটাকেই নিয়ে গেছেন এক অন্য উচ্চতায়। ব্রাজিলের হয়ে তিনি ১৯৫৮, ১৯৬২, ১৯৬৬ ও ১৯৭০ সালের বিশ্বকাপ ফুটবল প্রতিযোগিতায় অংশ নেন। তাতেই হয়ে গিয়েছিলেন ব্রাজিলের জাতীয় দলের সর্বকালের সর্বোচ্চ গোলদাতা ও তিনবার বিশ্বকাপজয়ী একমাত্র ফুটবলার।
পেলে প্রথম আন্তর্জাতিক ম্যাচ খেলেন ১৯৫৭ সালের ৭ জুলাই মারাকানায়, আর্জেন্টিনার বিপক্ষে। ২-১ ব্যবধানে হারা সেই ম্যাচে ১৬ বছর ৯ মাস বয়সে ব্রাজিলের পক্ষে প্রথম গোল করে পেলে আন্তর্জাতিক অঙ্গনের সর্বকনিষ্ঠ গোলদাতার স্থান দখল করেন। সে মোট ৭২৭ টি গোল করে।
১৯৭০ সালের আগের বিশ্বকাপের ব্যর্থতা মুছে ফেলে আবারও শিরোপা জিতে নেয় ব্রাজিল এ বছর। পরে টানা চারটি টুর্নামেন্টের তিনটিরই ট্রফি ওঠে তাদেরই হাতে। পেলে খেলেন তার চতুর্থ বিশ্বকাপের শেষটি। প্রতিটা ম্যাচে গোল করেন জেয়ারজিনহো।
ফাইনালে ইতালিকে ৪-১ গোলে গুঁড়িয়ে দেয় ‘ক্যাপ্টেন’ কার্লোস আলবার্তো। দল তিনবার শিরোপা জেতায় জুলে রিমে ট্রফিটা একেবারেই দিয়ে দেওয়া হয় ব্রাজিলকে। সেরা খেলোয়াড় নির্বাচিত হন পেলে। ১৯৭০ সালের বিশ্বকাপের পর নিজেকে সর্বকালের সেরা ফুটবল খেলোয়াড় হিসেবে প্রমাণ করেন পেলে।
২০০২ সালে বিশ্বকাপ জয়
বাছাইপর্বের মাত্র পাঁচটি খেলা হাতে রেখে ঐসময় বিশ্বকাপে খেলার যোগ্যতা অর্জন নিয়ে ব্রাজিল বিরাট সংশয়ে ছিল। ২০০১ সালে লুইজ ফেলিপে স্কলারি কোচের দায়িত্ব গ্রহণ করার পর প্রথম ম্যাচেই ব্রাজিল উরুগুয়ের কাছে ১–০ গোলের ব্যবধানে পরাজিত হওয়ার পর এই সঙ্কট আরও ঘনীভূত হয়। শেষ পর্যন্ত ব্রাজিল মূলপর্বে উত্তীর্ণ হতে সমর্থ হয়।
২০০২ বিশ্বকাপের জন্য চূড়ান্ত দল ঘোষণা করার পূর্বে প্রবল জনমত উপেক্ষা করে তিনি বর্ষীয়ান স্ট্রাইকার রোমারিওকে দলে নিতে অস্বীকৃতি জানান। এমনকি রোমারিও নিজেও কান্নাজড়ানো কন্ঠে আবেদন জানালে স্কলারি তা নাকচ করে দেন। বিশ্বকাপ শুরুর আগে ব্রাজিলকে তুলনামূলকভাবে দুর্বল দল হিসেবেই বিবেচনা করা হচ্ছিল।
কিন্তু একে-একে তুরস্ক, চীন, কোস্টা রিকা, বেলজিয়াম, ইংল্যান্ড এবং সেমি-ফাইনালে পুনরায় তুরস্কের বিরুদ্ধে জয় ব্রাজিলকে ফাইনালে পৌঁছে দেয়। ফাইনালে রোনালদোর জোড়া গোলের বিনিময়ে ব্রাজিল জার্মানিকে পরাজিত করে পঞ্চমবারের মত বিশ্বকাপ শিরোপো নিজেদের করে নেয়।
২০১৪ বিশ্বকাপ ৭ গোল খেয়ে ব্রাজিলের কলংক
২০১৪ ফিফা বিশ্বকাপ ছিলো ব্রাজিল দল এবং তাদের ভক্তদের জন্য একটি শনির আসরের ন্যায়। এই বিশ্বকাপে জার্মানির বিপক্ষে ম্যাচে যেন সেদিন শনি ভর করেছিলো গোটা ব্রাজিল দলের ওপর। গুনেগুনে সাতটি গোল সেদিন হজম করতে হয়েছিলো ব্রাজিলিয়ানদের।
৮ জুলাই ২০১৪ বেলো হরিজন্তে, এস্তাদিও মিনেইরাওতে ২০১৪ ফিফা বিশ্বকাপের সেমি ফাইনালে একে অন্যের বিপক্ষে মুখোমুখি হয়। ব্রাজিলের বিপক্ষে জার্মানির ৭-১ বিজয় ফুটবল ইতিহাসে সবচেয়ে অসাধারণ ফলাফলগুলির একটি হিসাবে গণ্য করা হয়।
এই ম্যাচে জার্মানি বিশ্বকাপের ইতিহাসে দলগত ভাবে সবচেয়ে বেশি গোলের রেকর্ড করে, তাদের ২২৩ গোল ব্রাজিলের ২২১ গোলের রেকর্ড অতিক্রম করে যায়। এই ম্যাচে জার্মানির পক্ষে দ্বিতীয় ও নিজের ১৬ তম গোল করে ব্রাজিলের রোনালদোর করা এককভাবেই বিশ্বকাপের সর্বোচ্চ গোলদাতার পূর্বের রেকর্ডটি ভাঙ্গেন মিরোস্লাভ ক্লোসা।
এই ম্যাচ হারে ব্রাজিল নিজেদের মাটিতে টানা ৬৪ ম্যাচ অপরাজিত থাকার রেকর্ড শেষ করে, তারা সর্বশেষ ১৯৭৫ সালে নিজের মাটিতে কোপা আমেরিকার ম্যাচে পেরুর কাছে ১-৩ ব্যবধানে হেরেছিল এবং ১৯২০ সালে উরুগুয়ের কাছে তাদের সবচেয়ে বড় ব্যবধানে হারার রেকর্ড এদিন ছাড়িয়ে যায়,যার ফলে এটিকে একটি জাতীয় অপমান হিসাবে বর্ণনা করা হয়েছে।
ব্রাজিলকে দেখে সেদিন বিষ্মিত ছিল গোটা বিশ্ব
প্রথমার্ধে জার্মানির সব গোল ৩০ মিনিটের পূর্বেই হয়, এরমধ্যে ছয় মিনিটের ব্যবধানে চারটি গোল হয়। ব্রাজিল প্রথমার্ধে টার্গেটে কোন শট করে নি। ব্রাজিলের অনেক সমর্থক ততক্ষনে কান্নায় ভেঙ্গে পড়েন। এই ফলাফল ফুটবল বিশ্বকে বিস্মিত করে, বিশেষ করে ব্রাজিলকে, যারা স্বাগতিক দল হিসাবে টুর্নামেন্টে সেরা দলের বিবেচনায় এগিয়ে ছিল।
খেলা পরবর্তীকালে সংবাদপত্র দ্বারা এই ম্যাচটি মিনেইরাওজো হিসাবে অবিহিত করা হয়, যা ১৯৫০ সালে নিজেদের মাটিতে উরুগুয়ের কাছে ব্রাজিলের অপ্রত্যাশিতভাবে হেরে যাওয়াকে নির্দেশ করে।
আইনিউজ/এইচএ
আইনিউজে আরও পড়ুন-
- রেসকিউ সেন্টার থেকে ফের লাউয়াছড়ার বুকে গেলো লজ্জাবতি বানরগুলো
- লোকালয়ে রয়েল বেঙ্গল টাইগার, আতঙ্কে গ্রামবাসী
- ঘুমন্ত মানুষের ঘামের গন্ধে আসে এই সাপ, দংশনে নিশ্চিত মৃত্যু
বিশ্বের মজার মজার গল্প আর তথ্য সম্বলিত আইনিউজের ফিচার পড়তে এখানে ক্লিক করুন
দেখুন আইনিউজের ভিডিও গ্যালারি
দিনমজুর বাবার ছেলে মাহির বুয়েটে পড়ার সুযোগ || BUET success story of Mahfujur Rhaman || EYE NEWS
হানিফ সংকেত যেভাবে কিংবদন্তি উপস্থাপক হলেন | Biography | hanif sanket life documentary | EYE NEWS
আশ্চর্য এন্টার্কটিকা মহাদেশের অজানা তথ্য | Antarctica continent countries | facts। Eye News
- চেন্নাই সুপার কিংস বনাম গুজরাট টাইটান্স লাইভ স্কোর
- ভারত বনাম নেপাল লাইভ স্কোর | India Vs Nepal Live
- অস্ট্রেলিয়া বনাম নিউজিল্যান্ড লাইভ | Aus বনাম New
- অস্ট্রেলিয়া বনাম আফগানিস্তান লাইভ | Aus Banam Afg
- বাংলাদেশ বনাম পাকিস্তান লাইভ স্কোর এশিয়া কাপ
- বাংলাদেশ বনাম অস্ট্রেলিয়া লাইভ খেলা
- বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান লাইভ স্কোর | Ban Vs Afg Live Score
- আফগানিস্তান বনাম পাকিস্তান লাইভ স্কোর | Pak vs afg Live
- পাকিস্তান বনাম শ্রীলংকা লাইভ টিভি | Pakistan Vs Srilanka Live
- ইংল্যান্ড বনাম আফগানিস্তান লাইভ খেলা