মৌলভীবাজার প্রতিনিধি
মৌলভীবাজারে ক্ষতিগ্রস্ত চাষিদের মাঝে মাছের পোনা বিতরণ

ক্ষতিগ্রস্ত চাষিদের মাঝে পোনা মাছ বিতরণ। ছবি- আই নিউজ
মৌলভীবাজার সদর উপজেলায় মৎস্য অধিদপ্তরের রাজস্ব বাজেটের আওতায় ২০২৪ সালের বন্যা, অতিবৃষ্টি ও পাহাড়ি ঢলে ক্ষতিগ্রস্ত প্রান্তিক পর্যায়ের মৎস্য চাষিদের মাঝে মাছের পোনা বিতরণ করা হয়েছে।
বুধবার (১৬ অক্টোবর) সকাল ১১ টায় সদর উপজেলা প্রশাসনিক ভবনের মাঠে উপজেলা মৎস্য অফিসের উদ্যোগে ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকদের মাঝে বিভিন্ন জাতের মাছের পোনা বিতরণ করা হয়।
উপজেলা মৎস্য অফিস সূত্রে জানা যায়, ২০২৪ সালের বন্যা, অতিবৃষ্টি ও পাহাড়ি ঢলে প্রায় ১৮.৪৬ হেক্টর পুকুর প্লাবিত হয়েছিল। ক্ষতিগ্রস্ত খামার, পুকুর ও দিঘীর সংখ্যা ছিল প্রায় পাচঁ শতাধিক। এতে উপজেলার মৎস্য চাষীরা ব্যাপক ক্ষতির মুখে পড়েন। তারমধ্যে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত ২৩২ জন প্রান্তিক মৎস্য চাষীর মাঝে ১১৬২ কেজি কার্প জাতীয় মাছ রুই, মৃগেল, কাতলা, কালিবাউশ ও গনিয়া মাছের পোনা বিতরণ করা হয়েছে।
উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট সানজিদা আক্তার সভাপতিত্বে সভা উপস্থিত ছিলেন জেলা মৎস্য অফিসার ড. মো. আরিফ হোসেন, মৌলভীবাজার, সিনিয়র সহকারী পরিচালক শাহনেওয়াজ সিরাজী, সদর কৃষি সম্প্রসারণ কর্মকর্তা গোলাম কিবরিয়া নাঈম।
এ সময় সদর সিনিয়র উপজেলা মৎস্য অফিসার শুভ্র সরকার বলেন, ২০২৪ সালের বন্যায় উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নের অনেক মৎস্য চাষী ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিল। ওই সময় ক্ষতিগ্রস্ত মৎস্য চাষীদের তালিকা ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নিকট পাঠিয়েছিলাম। তারই পরিপ্রেক্ষিতে মৎস্য অধিদপ্তরের রাজস্ব বাজেটের আওতায় ক্ষতিগ্রস্ত ২৩২ জনমৎস্য চাষীকে প্রণোদনার অংশ হিসেবে ১১৬২ কেজি পোনা বিতরণ করা হয়েছে।
আই নিউজ/এইচএ
- মেয়ের বাড়িতে ইফতার: সিলেটি প্রথার বিলুপ্তি চায় নতুন প্রজন্ম
- অবশেষে ক্লাস করার অনুমতি পেল শ্রীমঙ্গলের শিশু শিক্ষার্থী নাঈম
- দেশের চতুর্থ ধনী বিভাগ সিলেট
- শ্রীমঙ্গল টু কাতারে গড়ে তুলেছেন শক্তিশালি নেটওয়ার্ক
মৌলভীবাজারে অনলাইন জুয়ায় রাতারাতি কোটিপতি সাগর - এসএসসির ফলাফলে বিভাগে ৩য় স্থানে মৌলভীবাজার
- বিজ্ঞাপন
মৌলভীবাজারে হার্ট অ্যাটাকের চিকিৎসায় লাইফ লাইন হাসপাতাল (ভিডিও) - মৌলভীবাজারে ট্যুরিস্ট বাসের উদ্বোধন বৃহস্পতিবার
- ১ ঘন্টার জন্য মৌলভীবাজারে শিশু কর্মকর্তা হলেন তুলনা ধর তুষ্টি
- মৌলভীবাজার শহরে একদিনে ৮ জন করোনা রোগী শনাক্ত
- বন্ধ থাকবে মৌলভীবাজারের ‘এমবি’