কমলগঞ্জ (মৌলভীবাজার) প্রতিনিধি
চা শ্রমিকদের বাধায় মাধবপুর লেকে ঢুকতে পারছেন না পর্যটক

মাধবপুর লেক। ছবি- অনলাইন থেকে
মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জ উপজেলায় অবস্থিত মাধবপুর লেক এখানে আসা পর্যটকদের জন্য অন্যতম একটি স্থান। তবে, স্থানীয় চা শ্রমিকদের আন্দোলনের মুখে এবার মাধবপুর লেকে প্রবেশ করতে পারছেন না পর্যটকরা। রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন চা বাগান এনটিসির শ্রমিকরা পর্যটকদের সেখানে প্রবেশে বাধা দিচ্ছেন বলে অভিযোগ ওঠেছে।
বুধবার (২০ নভেম্বর) বিকেল থেকে পর্যটক ও স্থানীয় লোকজনকে ঢুকতে বাধা দিচ্ছেন তারা। চা বাগানে ঢুকতে না পেরে ফিরে যাচ্ছেন পর্যটকরা।
স্থানীয় সূত্র জানায়, বকেয়া মজুরির দাবিতে অনির্দিষ্টকালের জন্য কর্মবিরতি পালন করছেন ন্যাশনাল টি কোম্পানির (এনটিসি) চা শ্রমিকরা। এনটিসির ফাঁড়ি বাগানসহ ১৬টি চা বাগানের শ্রমিকরা কাজে যোগ না দিয়ে কর্মবিরতি পালন করছেন।
আন্দোলনরত শ্রমিকরা জানিয়েছেন, তাদের প্রাপ্য মজুরি না পেলে কাজে যোগদান করবেন না। পাশাপাশি মাধবপুর লেকও বন্ধ থাকবে।
বাংলাদেশ চা শ্রমিক ইউনিয়নের মনু-ধলাই ভ্যালি কমিটির সভাপতি ধনা বাউরি বলেন, ‘শ্রমিকদের আড়াই মাসের মজুরি বকেয়া আছে। আমাদের শ্রমিকদের ঘরে খাবার নেই। তারা অনেক কষ্ট করে চলছেন। এখন পেটে ক্ষুধা নিয়ে শ্রমিকরা কাজ করবেন কীভাবে? মালিকপক্ষ বকেয়া মজুরি পরিশোধ না করলে তারা কাজে ফিরবেন না। আন্দোনের অংশ হিসেবে শ্রমিকরা মাধবপুর লেকে প্রবেশ বন্ধ করে দিয়েছেন।’
এ বিষয়ে এনটিসির মহাব্যবস্থাপক এমদাদুল হক বলেন, শ্রমিকদের মজুরি দেওয়ার জন্য আমরা সর্বাত্মক চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি। পরিচালনা পর্ষদ পূর্ণাঙ্গভাবে পুনর্গঠন না হওয়ায় কৃষি ব্যাংক থেকে ঋণ পেতে সমস্যা হচ্ছে। আশা করছি শিগগির পরিচালনা পরিষদের পূর্ণাঙ্গ গঠন হবে।
আই নিউজ/এইচএ
- মেয়ের বাড়িতে ইফতার: সিলেটি প্রথার বিলুপ্তি চায় নতুন প্রজন্ম
- অবশেষে ক্লাস করার অনুমতি পেল শ্রীমঙ্গলের শিশু শিক্ষার্থী নাঈম
- দেশের চতুর্থ ধনী বিভাগ সিলেট
- শ্রীমঙ্গল টু কাতারে গড়ে তুলেছেন শক্তিশালি নেটওয়ার্ক
মৌলভীবাজারে অনলাইন জুয়ায় রাতারাতি কোটিপতি সাগর - এসএসসির ফলাফলে বিভাগে ৩য় স্থানে মৌলভীবাজার
- বিজ্ঞাপন
মৌলভীবাজারে হার্ট অ্যাটাকের চিকিৎসায় লাইফ লাইন হাসপাতাল (ভিডিও) - মৌলভীবাজারে ট্যুরিস্ট বাসের উদ্বোধন বৃহস্পতিবার
- ১ ঘন্টার জন্য মৌলভীবাজারে শিশু কর্মকর্তা হলেন তুলনা ধর তুষ্টি
- মৌলভীবাজার শহরে একদিনে ৮ জন করোনা রোগী শনাক্ত
- বন্ধ থাকবে মৌলভীবাজারের ‘এমবি’