Bilas Moulvibazar, Bilas

ঢাকা, রোববার   ২০ এপ্রিল ২০২৫,   বৈশাখ ৭ ১৪৩২

মো. কাওছার ইকবাল, শ্রীমঙ্গল

প্রকাশিত: ১৮:১৮, ৯ নভেম্বর ২০২৪
আপডেট: ১৮:২০, ৯ নভেম্বর ২০২৪

১১৯৪ শিক্ষার্থীর অংশগ্রহণ

শ্রীমঙ্গলে আমরা করব জয় ফাউন্ডেশনের ‘মেধা মূল্যায়ন পরীক্ষা’ অনুষ্ঠিত

মেধা মূল্যায়ন পরীক্ষায় মোট ১১৯৪ জন শিক্ষার্থী অংশগ্রহণ নেয়। ছবি- আই নিউজ

মেধা মূল্যায়ন পরীক্ষায় মোট ১১৯৪ জন শিক্ষার্থী অংশগ্রহণ নেয়। ছবি- আই নিউজ

শ্রীমঙ্গলে আমরা করব জয় ফাউন্ডেশনের আয়োজনে তৃতীয়, চতুর্থ ও পঞ্চম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের নিয়ে ‘মেধা মূল্যায়ন পরীক্ষা ২০২৪’ অনুষ্ঠিত হয়েছে।

শনিবার (৯ নভেম্বর) সকাল ১০টায় শ্রীমঙ্গল সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ে মেধা মূল্যায়ন পরীক্ষা শুরু হয়।

মেধা মূল্যায়ন পরীক্ষায় বাংলা, ইংরেজি, গণিত, বাংলাদেশ বিশ্ব পরিচয় ও বিজ্ঞান বিষয়ে মোট ৪০ নম্বরের পরীক্ষা নেওয়া হয়েছে। পরীক্ষায় ৩য় শ্রেণিতে ৩২৭ জন, ৪র্থ শ্রেণির ৩৬৭ জন ও ৫ম শ্রেণির ৫০০ জনসহ মোট ১১৯৪ জন শিক্ষার্থী অংশগ্রহণ করেছে।

মেধা মূল্যায়ন পরীক্ষা সম্পর্কে আমরা করব জয় ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান ও মডেল টেকনিক্যাল স্কুলের প্রতিষ্ঠাতা মো. মাহবুব আলম স্বপন বলেন, একাডেমিক পড়াশোনার প্রতি মনোযোগ বৃদ্ধি ও শিক্ষার ভীত মজবুত করার লক্ষ্যে বৃত্তি প্রকল্পের কার্যক্রম অব্যাহত রাখা জরুরি। আগামীর প্রজন্মকে নৈতিক ও মানবিক মূল্যবোধ সম্পন্ন জাতি হিসেবে গড়ে তুলতে আমরা করব জয় কর্তৃক মেধা মূল্যায়ন কার্যক্রম বাস্তবায়নে সবাইকে পাশে পাবো বলে আশা রাখছি।

কেন্দ্র সচিব কুঞ্জবন সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মো. একরামুল কবীর জানান, মেধার মান বিকাশে মেধা মূল্যায়ন পরীক্ষা শিক্ষার্থীদের লেখা পড়ার উন্নয়ন সাধনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। শিক্ষার্থীদের একাডেমিক এবং নৈতিক মান বৃদ্ধির লক্ষ্যে আমরা করব জয় কর্তৃক মেধা মূল্যায়নের অবদান অবিস্মরণীয়। জ্ঞানের উৎকর্ষ সাধনের পাশাপাশি মানবিক মূল্যবোধ ও নৈতিকতা সম্পন্ন জাতি গঠনের প্রতি গুরুত্বারোপ করেন তিনি।

উল্লেখ্য, ২০১৭ সাল থেকে শুরু করে ২০২৪ সাল পর্যন্ত এই পরীক্ষা চলমান রয়েছে। এ বছর থেকে ৬ষ্ঠ শ্রেণি, সপ্তম শ্রেণি, অষ্টম শ্রেণি ও ৯ম শ্রেণির ছাত্র-ছাত্রীদের মেধা মূল্যায়ন পরীক্ষায় কার্যক্রম চালু করা হয়েছে। আগামী ১৬ নভেম্বর ৬ষ্ঠ শ্রেণি থেকে ৯ম শ্রেণির ছাত্র-ছাত্রীদের মেধা মূল্যায়ন পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। ২৪ নভেম্বর পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ করা হবে।

অংশগ্রহণকারী বিদ্যালয়গুলোর মোট ছাত্র- ছাত্রীদের মধ্যে প্রতি শ্রেণিতে ২০টি করে বৃত্তি প্রদান করা হবে এবং অংশগ্রহণকারী প্রত্যেক বিদ্যালয়ের পরীক্ষার্থীদের সনদ প্রদান করা হবে।

হল সুপারের দায়িত্ব পালন করেন যোগেন্দ্র সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারি শিক্ষক মো. সোহরাব হোসেন ও সুনগইড় সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারি শিক্ষক মো. ফারুক আলম।

আই নিউজ/এইচএ 

Green Tea
সিলেট বিভাগের সর্বাধিক পঠিত
সর্বশেষ
জনপ্রিয়