মোসাইদ রাহাত, সুনামগঞ্জ
আপডেট: ২৩:৪৯, ৯ ডিসেম্বর ২০২১
সুনামগঞ্জের ৫২ শতাংশ শিশুই খাটো
সুনামগঞ্জের শিশুরা। ছবি- মোসাইদ রাহাত
হাওর অধ্যুষিত জেলা সুনামগঞ্জ। জনসংখ্যা প্রায় ২৭ থেকে ২৮ লক্ষ। কিন্তু আমিষের সমাহার মাছের উৎসস্থল এ জেলার ৫২ শতাংশ শিশুই ভুগছে অপুষ্টিতে। জেলার ৫২ শতাংশ শিশুই খাটো বা খর্বাকায়।
সুনামগঞ্জ সিভিল সার্জন কার্যালয় থেকে এমনই তথ্য পাওয়া গেছে।
হাওরাঞ্চলে অপুষ্টি
টাঙ্গুয়াসহ দেশের অন্যতম হাওরগুলো সুনামগঞ্জ জেলায় অবস্থিত। আছে শনির হাওর, দেখার হাওর, মাটিয়ান হাওর ইত্যাদি ছোটবড় অনেকগুলো হাওর। হাওরকে কেন্দ্র করেই গড়ে বর্তায় মানুষের জীবন-জীবিকা।
হাওরবেষ্টিত সুনামগঞ্জ জেলা প্রাকৃতিকভাবে সমৃদ্ধশালী হলেও দারিদ্রতার হার তুলনামূলকভাবে বেশি। ফলে অপুষ্টিতে ভুগছে এ অঞ্চলের শিশুরা।
সুনামগঞ্জ জেলার শাল্লা উপজেলার সুলতানপুর গ্রামের আছিয়া বেগম বলেন, ‘আমার চারটা ছেলেমেয়ে। সবগুলাই বেশিরভাগ সময় অসুস্থ থাকে। ডাক্তার দেখাই কিন্তু সুস্থ অয়না। ভালা কিচ্ছু কিনিয়া আনিয়া বাচ্চাগুনতে মুখও দেয়ার মুরদ নাই আমরার। আলু আর পাঙ্গাস মাছ দিয়া চলরাম।'
'যেদিন তাইনের (স্বামী) একটু ভালা ইনকাম হয় অদিন একটু বাজার অয়। একদিন মাংস খাই। কিন্তু বাজারও যে জিনিসের দাম বাড়ছে, এখন তিনবেলা কোন রকম খাইয়া বাছিয়া থাকা কষ্ট।’
সিভিল সার্জন অফিসের জরিপ
সুনামগঞ্জ জেলা সিভিল সার্জন অফিসের সর্বশেষ জরিপ অনুযায়ী জেলায় ৫২ শতাংশ শিশুরা অপুষ্টিজনিত রোগে আক্রান্ত। এ জেলায় শিশুর ‘পুষ্টিবৃদ্ধি স্তব্ধ’-এর হার ৪০ শতাংশের নীচে নিয়ে আসার পরিকল্পনা থাকলেও বর্তমানে তা রয়েছে ৫২ দশমিক ৩ শতাংশ। যেটিকে স্বাস্থ্যবিভাগ উচ্চতর সমস্যা বললেও পর্যাপ্ত জনবল সংকটে হিমশিম খেতে হচ্ছে বলেও জানান স্বাস্থ্য কর্মকর্তারা। অন্যদিকে অভাব অনটনের ফলে শিশুদের জন্য আলাদা করে পুষ্টিকর খাবারের যোগান দিতে না পারা ও সরকারিভাবে কোন সহযোগিতা না পাওয়ার আক্ষেপ রয়েছে অভিভাবকদের।
সুনামগঞ্জ জেলা স্বাস্থ্য বিভাগের দেয়া তথ্য মতে, এ জেলায় খর্বাকার রোগে ভুগছে ৫২ শতাংশ শিশু, ক্ষীণকার ১৫ শতাংশ শিশু, কম ওজন নিয়ে জন্মগ্রহণ করা শিশুর সংখ্যা ২৬ শতাংশ। নিরাপদ মায়ের বুকের দুধের অভাবে ভুগছে ৫৫ শতাংশ শিশু। অর্থ সংকট ও সচেতনতার অভাবে নিম্ন ও মধ্যম আয়ের পরিবারের পাঁচ বছরের কম বয়সী শিশুরাই বেশি অপুষ্টিতে ভুগছে। যার মধ্যে সুনামগঞ্জের শাল্লা, মধ্যনগর ও দোয়ারাবাজার উপজেলার শিশুরা তুলনামূলকভাবে বেশিই অপুষ্টির শিকার।
সরেজমিনে যা দেখা গেল
সরেজমিনে সুনামগঞ্জের দোয়ারাবাজার ও শাল্লা উপজেলার বেশ কয়েকটি গ্রাম ঘুরে দেখা যায়- শহরের শিশুদের তুলনায় এ সকল অঞ্চলের শিশুরা রোগা ও বেটে বা খাটো। এছাড়া এসকল গ্রামের মানুষের দিন আনি দিন খাই অবস্থা। আলাদাভাবে শিশুর বিকাশের দিকে মনযোগ নেই অভিভাবকদের।
সুনামগঞ্জ জেলা ধান ও মাছের জন্য বিখ্যাত হলেও অন্যান্য শাক সবজি ফলন সংখ্যা কম হওয়ায় এ অঞ্চলের মানুষদের তিনবেলার খাবারের যোগান দেয়াই কষ্টসাধ্য হয়ে গিয়েছে। স্থানীয় মানুষজন জানান- হাওরের জালে জেলেদের ছোট-বড় দেশি ও পুষ্টিকর মাছ উঠলেও সেই মাছ নিজের সন্তানদের না খাইয়ে বাজারে বিক্রি করে দেন।
এছাড়া এ অঞ্চলের মানুষদের অভিযোগ সরকারিভাবে শিশুদের টিকাদান ও ভিটামিন ক্যাপসুল খাওয়ানো ছাড়া আর কোন কার্যক্রম না থাকার।
শাল্লা উপজেলার সুলতানপুর গ্রামের কৃষক জয়ন্ত দাস বলেন,
‘ছেলেমেয়েরে কিতা খাওয়াইতাম, বাজারও যে জিনিসের দাম আগুন। এখন ধান লাগানিত গেলেও টাকা লাগবো বেশি। আমরা কিতা করতাম যা নিজে খাই তাই ছেলেরারে খাওয়াই। সরকার যদি আমরারে একটু দেখে তাইলে ভালা অইতো'
দোয়ারাবাজার উপজেলার আমবাড়ি এলাকার শিল্পী বেগম বলেন, ‘বাজারও নতুন নতুন সবজি আইছে, কিন্তু যে আগুণ। এই দাম ইতা কিনিয়া আনিয়া খাওয়ানি যাইতো না। স্বাস্থ্য কর্মীরা আয়, তারা টিকা আর ভিটামিন ট্যাবলেট দেয়। ইটাই শেষ আর কিচ্ছু করে নাঅ যা কইবার মুখে কয়, কিন্তু গরীবের কথা শুনিয়া লাভ নাই যদি পারে সাহায্য করতে পারে।
সুনামগঞ্জ থেকে তোলা শিশুদের ছবি। ক্লিক- মোসাইদ রাহাত।
কর্তৃপক্ষের বক্তব্য
বাংলাদেশ ফলিত পুষ্টি গবেষণা ও প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউট (বারটান) সুনামগঞ্জের সহকারী বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা সাদ্দাম হোসেন বলেন, ‘আমরা হাওর এলাকার অবহেলিত কৃষক জেলে থেকে শুরু করে সকল শ্রেণীর মানুষদের ফসল ও বিভিন্ন রকমের শাক সবজি উৎপাদন এবং এগুলোতে থাকা ভিটামিন সম্পর্কে ধারণা দিচ্ছি। এখন তারা যদি আমাদের দেয়া প্রশিক্ষণ বাস্তবিক অর্থে ব্যবহার করেন তাহলে তাদের পারিবারিক পুষ্টি চাহিদা নিরসন করে অবশিষ্ট বাজারে বিক্রি করেও লাভবান হতে পারবেন।’
সুনামগঞ্জের সিভিল সার্জন কার্যালয়ের সিনিয়র স্বাস্থ্য শিক্ষা কর্মকর্তা মোহাম্মদ ওমর ফারুক বলেন, ‘হাওরের প্রান্তিক পর্যায়ের শিশুরাই পুষ্টিহীনতা বেশি ভুগছে। তাদের তুলনায় শহর কেন্দ্রিক বসবাসকারীরা শিশুরা ভালো অবস্থানে রয়েছে। এছাড়া হাওরের মায়েদেরও কিছুটা দায়সারা ভাব রয়েছে। বর্তমানে এমনও দেখা যায় হাওরে অনেক পুষ্টিকর মাছ পাওয়া গেলেও সেটা তারা বিক্রি করে চাল ডাল আলু আর পাঙ্গাস মাছ নিয়ে যাচ্ছেন। এছাড়া এ সকল মানুষ খাবারে বৈচিত্র্যতার অভাব রয়েছে। এক জরিপ দেখা গেছে সুনামগঞ্জের আনুমানিক ৬২ দশমিক ৪ শতাংশ পরিবার দৈনিক ব্যবহারের জন্য শুধুমাত্র প্রধান খাদ্য ক্রয় করেন।’
সিনিয়র স্বাস্থ্য শিক্ষা কর্মকর্তা মোহাম্মদ ওমর ফারুক আরও বলেন-
‘আমাদের কিছুই একটা করার নেই। এখানে শুধু আমি একাই কাজ করি। আমার বাকি পদগুলো শূন্য রয়েছে। আমি একা সবদিক কিভাবে দেখবো। আমরা প্রায় সময়ই নিয়োগের জন্য বলি, কিন্তু এটা হয়েও হয়ে উঠছে না।’
সুনামগঞ্জের সিভিল সার্জন ডা. শামস উদ্দিন বলেন, ‘জেলার প্রতিটি ওয়ার্ডেই পুষ্টি বিষয়ক কার্যক্রম চালু আছে। মা সমাবেশসহ নানা প্রচারণা করা হয়। এছাড়া আলাদাভে আমাদের হাতে কোন প্রকল্প নেই।’
বাড়ন্ত শিশুদের ক্ষেত্রে কী বলছে ইউনিসেফ?
বাড়ন্ত শিশুদের বয়স উপযোগী পুষ্টিকর খাবার খাওয়ানোর ক্ষেত্রে বাংলাদেশে অনেক চ্যালেঞ্জ রয়েছে। অনেক বাবা-মা তাদের সন্তানদের মায়ের দুধের পাশাপাশি কখন ও কীভাবে সম্পূরক খাবার দিতে হয় সে বিষয়ে সঠিক তথ্য পান না। অথচ শিশুর প্রারম্ভিক বিকাশের সময় পুষ্টিহীনতা এড়াতে এটা খুবই জরুরি বিষয়। ইউনিসেফ-এর ওয়েবসাইটে এ বিষয়ে যা বলা হয়েছে পুষ্টিকর উপাদান নিশ্চিত করা এবং শক্তিশালী রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থা গড়ে তোলার জন্য শিশুকে ছয় মাস বয়স পর্যন্ত অবশ্যই মায়ের দুধ খাওয়াতে হবে। শিশুর বয়স ছয় মাস পূর্ণ হলে তাকে সিরিয়াল এবং শাকসবজি ও ডিমের মতো পারিবারিক খাবার চটকে খাওয়াতে হবে। দুই বছর বয়স পর্যন্ত শিশুকে অন্যান্য পারিবারিক খাবারের পাশাপাশি মায়ের দুধ খাইয়ে যেতে হবে।
পরিবারে খাদ্য নিরাপত্তাহীনতার কারণে পুরো জনগোষ্ঠীর এক চতুর্থাংশ শিশুকে তার প্রয়োজনমতো খাবার দেয়া যায়না। সীমিত আয়ের পরিবারগুলো মাছ- মাংসের মতো প্রাণিজ আমিষ সব সময় কিনতে পারে না।
শিশুকে বয়স উপযোগী পরিপূরক খাবার দেওয়ার হার জাতীয়ভাবেই বেশ কম এবং কিছু কিছু এলাকা যেমন শহরের বস্তি এলাকায় এই হার আশঙ্কাজনকভাবে কম।
বিশেষ শিশু কি?
যখন কোনো শিশুর স্বাভাবিক বিকাশ ব্যাহত হয় তখন তার দৈনন্দিন কাজ যেমন: হাটা চলা, বসা, খাওয়া, কথা বলা, যোগাযোগ করা, যে বয়সে যে বিকাশ হওয়ার কথা ছিলো সেটা হয় না, অন্য দশটা বাচ্চার মতো খেলে না, মিশতে চায় না, নিজের জগতে থাকে তখন সেই শিশুর স্পেশাল নিড আছে বলা হয়।
স্পেশাল নিড কিন্তু আপনার আমারো আছে। কিভাবে? চোখ কম দেখতে পারার জন্য এই যে আমরা চশমা পড়ি এটাও কিন্তু আমাদের স্পেশাল একটা নিড। তাহলে কি আমরাও বিশেষ শিশু? না, কারণ এই সমস্যার জন্য কিন্তু আমার স্বাভাবিক কাজ ব্যাহত হচ্ছে না আমি চশমা ব্যবহার করে দৈনন্দিন সব কাজ করতে পারছি। অর্থাৎ শিশুর এই বিকাশজনিত সমস্যাগুলো যখন তার স্বাভাবিক জীবনকে বাধা দেয় তখনি কিন্তু সেটা নিয়ে ভাবনার বিষয়। এ বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য...
শিশুদের জন্য ব্যায়াম
শিশুদের উচ্চতা বয়স অনুযায়ী অনেক কম কিনা সেটা খেয়াল রাখুন। যখন কোন শিশু অনেক দিন ধরে অপুষ্টিতে ভুগে মানে শাক সবজি ও প্রোটিন জাতীয় খাবারগুলো প্রতিদিনের প্লেটে অনুপস্থিত থাকে তখন সেই শিশু ধীরে তার রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা হারিয়ে ফেলে এবং বয়সের তুলনায় উচ্চতা কম হয় এবং ওজন বিপদসীমার নিচে নেমে যায়। বিপদসীমা বলতে বুঝানো হচ্ছে তার আদর্শ ওজনের থেকে ৫-৬ কেজি কম।
অপুষ্টি বললে আমরা বুঝি কম ওজন। আসলে অপুষ্টি ২ রকমের হয়-
- অনেক কম ওজন
- অতিরিক্ত ওজন
ইদানিং সবচেয়ে এলার্মিং হলো শিশুদের এই "অতিরিক্ত ওজন"। শিশুদের এই শৈশবে মুটিয়ে যাওয়াটা ভয়ংকর স্বাস্থ্য ব্যবস্থাকে ইঙ্গিত করে। আমরা আমাদের ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে সুস্থ একটা জীবন ধারণ প্রণালি শিখিয়ে দিতে না পারলে সেই দায়ভার আমাদের কে নিতে হবে। সেদিন ১৬ বছরের এক ছেলেকে মা নিয়ে এসেছেন আমার চেম্বারে, ১০২ কেজি ওজন। অথচ বয়স ও উচ্চতা অনুযায়ী আদর্শ ওজন থাকার কথা ছিলো ৬০-৬৩ কেজি। আমার কাছে ১৬ বছরের এই ছেলেটা একটা বাচ্চাই। জিজ্ঞেস করলাম সারাদিন কি খাওয়া হয়। জানালো বেশি ভাত খায় না কিন্তু আইসক্রিম খেলে ২/৩ টা ব্যাপার না, বার্গার-পিজ্জা এগুলো প্রায় দিন। আর এখন ত ফুড ব্লগিং এর যুগ। একবার হাইপ উঠলে আর কথা নাই সেই খাবার খেতেই হবে তা সে যতই জাঙ্ক ফুড হোক না কেন। অনলাইনে অর্ডার করলেই চলে আসে খাবার হাতের মুঠোয়।
খাবার খাচ্ছে কিন্তু যা খাচ্ছে তা জমে যাচ্ছে কিছুই বার্ন হচ্ছে না। শারীরিক পরিশ্রম নেই বললেই চলে। আমরা আমাদের জীবন যতই সহজ করে তুলে দিচ্ছি ততই জীবন অস্বাস্থ্যকর হয়ে পড়ছে। জীবন সুন্দর করার দিকে আমাদের নজর দিতে হবে। শিশুরা মাঝে মধ্যে ফাস্ট ফুড খেতে চাইলে বাসায় করে দিন খাবে। দুই-তিন মাসে একবার বাইরে খাওয়া হতে পারে কিন্তু সেটা প্রতি সপ্তাহে হলে সমস্যা। অতিরিক্ত সুগার ব্রেইনের কার্যকারিতা কমিয়ে দেয়। খেলাধুলা ব্রেইনকে এক্টিভ রাখে। ছোট থেকে বাচ্চাকে বুঝান এই খাবার খাওয়া যাবে না খেলে কি কি হবে বলুন তাকে। তার ভেতর একটা ইমোশনাল এরিয়া গড়ে তুলুন সেখানে আপনার সাথে এমন সুক্ষ্ম একটা কানেকশন করে দিন যাতে আপনার কথা গুলো কে সে মেনে চলে, আমলে নেয়, গুরত্ব দেয়। এ বিষয়ে আরও বিস্তারিত তথ্যের জন্য ক্লিক করুন...
শিশুদের ডায়েট নিয়ে ভাবার আগে অন্য কিছু ভাবুন
জীবনের শুরুতেই শিশুদের খাবারের প্রতি কিছু ভালো অভ্যাস গড়ে তুলুন। যেমন-
১. শিশুকে খাবারে স্বাধীনতা দিন। প্লেটে ফেলে, কাপড় নষ্ট করে, মুখে মাখিয়ে, খাবার চটকিয়ে খেতে দিন। হাতে ধরে মুখে নিয়ে খাওয়াতে একটা শিশুর বিকাশের পথ অনেকটা মসৃণ হয়। তাই শিখতে দিন। জন্ম থেকে কেউ কিছু শিখে আসে না। আমরা শিখি আমাদের পরিবেশ থেকে।
২. খাবারের শুরু হোক দেশীয় ও সহজলভ্য বা সহজে পাওয়া যায় এমন খাবার থেকে। খুব মুখরোচক খাবারের সাথে শুরুতেই পরিচিত হয়ে গেলে জিভ সেই স্বাদই বার বার খুঁজবে। অন্য খাবার তখন ভালো লাগবে না।
৩. খাবার একটা খেলা। খেলার মাধ্যমে খাওয়া শেখান। আপেল দিবেন খেতে কিন্তু সেই আপেলের সাথে বাচ্চা পরিচিত তো? পরিচিত করতে আপেল দিয়ে একটা খেলার ব্যবস্থা করতে পারেন।
শিশুদের ডায়েট নিয়ে বিস্তারিত পড়ুন আইনিউজে...
আইনিউজ/এমআর/এসডি
দেখুন আইনিউজের ভিডিও
মৌলভীবাজারের বিস্ময় বালিকা : ১৯৫ দেশের রাজধানীর নাম বলতে পারে
ওমিক্রন এক চেনা উদ্বেগ, করোনাভাইরাসের `ভয়াবহ` ভ্যারিয়েন্ট
বাংলাদেশের বাজারে এলো করোনার মুখে খাওয়ার ক্যাপসুল
চিনির কারণে প্রতিবছর সাড়ে তিন কোটি মানুষের মৃত্যু ঘটে
মানসিক চাপ কমাবেন যেভাবে
বয়স পঞ্চাশের আগেই বাড়ে হার্ট অ্যাটাকের সম্ভাবনা
সহবাসে পুরুষের অক্ষমতা, সেক্স এডুকেশনের অভাব?
- মেয়ের বাড়িতে ইফতার: সিলেটি প্রথার বিলুপ্তি চায় নতুন প্রজন্ম
- অবশেষে ক্লাস করার অনুমতি পেল শ্রীমঙ্গলের শিশু শিক্ষার্থী নাঈম
- দেশের চতুর্থ ধনী বিভাগ সিলেট
- শ্রীমঙ্গল টু কাতারে গড়ে তুলেছেন শক্তিশালি নেটওয়ার্ক
মৌলভীবাজারে অনলাইন জুয়ায় রাতারাতি কোটিপতি সাগর - এসএসসির ফলাফলে বিভাগে ৩য় স্থানে মৌলভীবাজার
- বিজ্ঞাপন
মৌলভীবাজারে হার্ট অ্যাটাকের চিকিৎসায় লাইফ লাইন হাসপাতাল (ভিডিও) - মৌলভীবাজারে ট্যুরিস্ট বাসের উদ্বোধন বৃহস্পতিবার
- ১ ঘন্টার জন্য মৌলভীবাজারে শিশু কর্মকর্তা হলেন তুলনা ধর তুষ্টি
- মৌলভীবাজার শহরে একদিনে ৮ জন করোনা রোগী শনাক্ত
- বন্ধ থাকবে মৌলভীবাজারের ‘এমবি’